Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) has announced the appointment of Lt Col Mohammad Zulfikar (Retd.) as its secretary general.
He has taken over from Brigadier General SM Farhad (Retd.) and assumed his new role from June 1, 2023.
AMTOB President Erik Aas stated, "The AMTOB Board is pleased to welcome Lt Col Mohammad Zulfikar (Retd.) as the new Secretary General of AMTOB. With his extensive leadership experience and expertise in Telecommunication and ICT, he is well-equipped to lead the mobile operators’ association in an engaging manner. The Mobile industry has become more important than ever as mobile operators have a huge role to play for building the Smart Bangladesh.”
Mohammad Zulfikar brings an array of technical
expertise to the telecommunications industry. Previously, he led mobile number portability (MNP) service provider Infozillion Teletech as its Chief Executive Officer (CEO).
During his 25-years tenure in Bangladesh Army, Mohammad Zulfikar efficiently handled various responsibilities in the telecom and ICT domains. He graduated from the Bangladesh University of Engineering and Technology (BUET) in computer science and engineering and worked with the National Security Intelligence, Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) and AMTOB previously.
Know moreStaff Correspondent
04 Jun 2023 17:57:48 | Update: 04 Jun 2023 18:04:38
The country’s national trade association of the mobile sector, Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB), has announced the appointment of Lt Col Mohammad Zulfikar (Retd) as its new secretary general.
He has taken over from Brigadier General SM Farhad (Retd) and assumed his new role from June 1, 2023, read a press release on Sunday.
AMTOB President Erik Aas stated, "The AMTOB Board is pleased to welcome Lt Col Mohammad Zulfikar (Retd) as the new Secretary General of AMTOB. With his extensive leadership experience and expertise in Telecommunication and ICT, he is well-equipped to lead the mobile operators’ association in an engaging manner.
“The mobile industry has become more important than ever as mobile operators have a huge role to play in building the Smart Bangladesh.”
“We believe his appointment will strengthen our association's relationships with various stakeholders. I would also like to thank Brigadier General SM Farhad (Retd) for his comprehensive contribution to the Telecom industry for the last four years while he was leading AMTOB, and we wish him the best for all his future endeavors,” Erik Aas added.
Mohammad Zulfikar brings an array of technical expertise to the telecommunications industry. Previously, he led mobile number portability (MNP) service provider Infozillion Teletech as its Chief Executive Officer (CEO).
During his 25-year tenure in Bangladesh Army, Mohammad Zulfikar efficiently handled various responsibilities in the telecom and ICT domains. He graduated from the Bangladesh University of Engineering and Technology (BUET) in computer science and engineering and worked with the National Security Intelligence, Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) and AMTOB previously.
The new Secretary General of AMTOB, Lt Col Mohammad Zulfikar (Retd) said, "I am humbled and honoured to get the role of secretary general at AMTOB. With utmost gratitude, I acknowledge the trust bestowed upon me by the Board of Directors. I am committed to building upon the strong foundation laid by my predecessors, fostering innovation, and driving the growth of our industry.”
The outgoing Secretary General, Brig Gen SM Farhad (Retd) said, "It has been an honour and privilege to serve as the secretary general at AMTOB. I am immensely grateful to the Board of Directors, colleagues, and all stakeholders for their continuous support and belief in our collective endeavours. I am confident that the association will continue to thrive under new leadership, and I wish them great success."
Know moreমোবাইল অপারেটরদের সংগঠন এমটব (অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ) লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ জুলফিকারকে নতুন মহাসচিব হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। তিনি বিদায়ী মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম ফরহাদের (অব.) স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন। নতুন মহাসচিব গত ১ জুন দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
এমটবের প্রেসিডেন্ট এরিক অস বলেন, লে. কর্নেল মোহাম্মদ জুলফিকারকে (অব.) মহাসচিব হিসেবে পেয়ে এমটব বোর্ড আনন্দিত। টেলিযোগাযোগ এবং আইসিটি খাতে তার দীর্ঘ নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা মোবাইল খাতকে নতুন মাত্রা দেবে।
টেলিযোগাযোগ ক্ষেত্রে কারিগরি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মোহাম্মদ জুলফিকার মোবাইল নম্বর পোর্টাবিলিটি (এমএনপি) সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ইনফোজিলিওন টেলিটেক বিডির প্রধান নির্বাহীর দায়িত্বে ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ২৫ বছর টেলিকম ও আইটি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে কম্পিউটার প্রকৌশলে স্নাতক মোহাম্মদ জুলফিকার জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই), বিটিআরসিতে কাজ করেছেন।
নতন মহাসচিব বলেন, ‘আমি এমটব মহাসচিবের দায়িত্ব গ্রহণ করতে পেরে অত্যন্ত সম্মানিত বোধ করছি। এমটব বোর্ড আমার ওপর আস্থা রেখে যে দায়িত্ব দিয়েছেন সে জন্য আমি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ।’
বিদায়ী মহাসচিব এস এম ফরহাদ বলেন, ‘আমাদের সামগ্রিক কার্যক্রমকে নিরবিচ্ছিন্নভাবে সহযোগিতার জন্য আমি এমটব বোর্ড, আমার সহকর্মীসহ স্টেকহোল্ডারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’
Know moreস্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ঢাকা: মোবাইল অপারেটরদের জাতীয় ট্রেড অ্যাসোসিয়েশন এমটব লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ জুলফিকারকে নতুন মহাসচিব হিসেবে নিযুক্ত করেছে। তিনি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম ফরহাদের (অব.) স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন।
নতুন মহাসচিব ১ জুন দায়িত্ব বুঝে নেবেন।
এমটবের প্রেসিডেন্ট এরিক অস বলেন, লে. কর্নেল মোহাম্মদ জুলফিকারকে (অব.) মহাসচিব হিসেবে পেয়ে এমটব বোর্ড আনন্দিত।
টেলিযোগাযোগ এবং আইসিটি খাতে তার দীর্ঘ নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা মোবাইল খাতকে নতুন মাত্রা দেবে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মোবাইলখাত বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম, তাই এই খাত এখন আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বিশ্বাস করি তার এই নিয়োগ দেশের মোবাইল অপারেটরদের অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করবে।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম ফরহাদ (অব.) গত চার বছর এমটবে যে অবদান রেখেছেন তার জন্য প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনা জানাই।
টেলিযোগাযোগ ক্ষেত্রে কারিগরি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মোহাম্মদ জুলফিকার মোবাইল নম্বর পোর্টাবিলিটি (এমএনপি) সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ইনফোজিলিওনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন।
তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে দীর্ঘ ২৫ বছর টেলিকম এবং আইটি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দায়িত্ব দক্ষতার সঙ্গে পালন করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে কম্পিউটার প্রকৌশলে স্নাতক মোহাম্মদ জুলফিকার আরও যেসব প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন তার মধ্যে আছে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই), বিটিআরসি এবং এমটব।
নবনিযুক্ত মহাসচিব বলেন, আমি এমটবের মহাসচিবের দায়িত্ব নিতে পেরে অত্যন্ত সম্মানিতবোধ করছি। এমটব বোর্ড আমার ওপর আস্থা রেখে আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন সেজন্য আমি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ। আমার পূর্বসূরীরা মোবাইল খাতের মজবুত ভিত্তি স্থাপন এবং উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করেছেন আমিও সেই অনুযায়ী কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিদায়ী মহাসচিব এস এম ফরহাদ বলেন, এমটবের সংগে কাজ করতে পেরে আমি নিজেকে সম্মানিত ও সৌভাগ্যবান বলে মনে করছি। আমাদের সামগ্রিক কার্যক্রমকে নিরবচ্ছিন্নভাবে সহযোগিতার জন্য আমি এমটব বোর্ড, আমার সহকর্মীসহ সব স্টেকহোল্ডারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমি নিশ্চিত যে নতুন নেতৃত্বের সঙ্গেও তা অব্যাহত থাকবে। আমি তাদের সর্বাঙ্গীন সাফল্য কামনা করি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৯ ঘণ্টা, জুন ০৪, ২০২৩
Know more
মোবাইল অপারেটরদের জাতীয় ট্রেড এসোসিয়েশন এমটব (এসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ) লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ জুলফিকারকে নতুন মহাসচিব হিসেবে নিযুক্ত করেছে। তিনি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম ফরহাদের (অব.) স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন। নতুন মহাসচিব গত ১ জুন দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
এমটবের প্রেসিডেন্ট এরিক অস বলেন, “লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ জুলফিকারকে মহাসচিব হিসেবে পেয়ে এমটব বোর্ড আনন্দিত।
টেলিযোগাযোগ এবং আইসিটি খাতে তাঁর দীর্ঘ নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা মোবাইল খাতকে নতুন মাত্রা দেবে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মোবাইল খাত বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম, তাই এই খাত এখন আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বিশ্বাস করি তাঁর এই নিয়োগ দেশের মোবাইল অপারেটরদের এসোসিয়েশনের সঙ্গে সংশি্লষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করবে। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এস এম ফরহাদ গত চার বছর এমটবে যে অবদান রেখেছেন তার জন্য তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনা জানাই।
টেলিযোগাযোগ ক্ষেত্রে কারিগরি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মোহাম্মদ জুলফিকার মোবাইল নম্বর পোর্টাবিলিটি (এমএনপি) সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ইনফোজিলিওনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে দীর্ঘ ২৫ বছর টেলিকম এবং আইটি সংশি্লষ্ট বিভিন্ন দায়িত্ব দক্ষতার সঙ্গে পালন করেন। বাংলাদেশ প্রকেৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে কম্পিউটার প্রকেৌশলে স্নাতক মোহাম্মদ জুলফিকার আরও যে সমস্ত প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন তার মধ্যে আছে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই), বিটিআরসি এবং এমটব।
নব নিযুক্ত মহাসচিব বলেন, আমি এমটবের মহাসচিবের দায়িত্ব গ্রহণ করতে পেরে অত্যন্ত সম্মানিত বোধ করছি।
এমটব বোর্ড আমার উপর আস্থা রেখে আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন সেজন্য আমি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ। আমার পূর্বসূরীরা মোবাইল খাতের মজবুত ভিত্তি স্থাপন এবং উদ্ভাবনকে উত্সাহিত করেছেন। আমিও সেই অনুযায়ী কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিদায়ী মহাসচিব এস এম ফরহাদ বলেন, এমটবের সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমি নিজেকে সম্মানিত ও সৌভাগ্যবান বলে মনে করছি। আমাদের সামগ্রিক কার্যক্রমকে নিরবিচ্ছিন্নভাবে সহযোগিতার জন্য আমি এমটব বোর্ড, আমার সহকর্মীসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আমি নিশ্চিত যে, নতুন নেতৃত্বের সঙ্গেও তা অব্যাহত থাকবে।
Know moreScientifically unfounded apprehensions of health risks from radio waves of phone masts have turned into a major impediment to the delivery of better services from telecom and tower service providers.
Mobile network towers make use of radiofrequency electromagnetic fields (EMF), a type of non-ionising electromagnetic radiation that does not have enough energy to damage DNA and cannot directly cause cancer.
One of the few known effects of radio waves on the human body is a very small rise in temperature of up to 0.2 degree Celsius. But research is still continuing to make sure that there are no potential long-term effects
"The degree of radiation a tower emits will not cause any problem," said Satya Prasad Majumder, vice-chancellor of the Bangladesh University of Engineering and Technology.
"You can't read without light and similarly too much light would harm the eye. A minimum level of radiation is given off the antenna and is designed taking all safety concerns into account so that people can talk on phones without facing any problem from that," he said.
"People who are concerned about it don't know anything about it. They got panicked when the world introduced 1G or 2G and they are still in panic but the world is poised to introduce 6G. If they were right, technology would not have advanced," he said.
According to Majumder, the building or infrastructure that houses a mobile network tower is likely to be less exposed to the radiation.
"Torch light enables us to see the object where we point it. Similarly, antenna is directed to the far areas," he said.
X-rays, gamma rays, and ultraviolet rays, as ionizing radiation, can cause harm to the human body, not radio wave and microwaves, said Dr Shamsuzzoha, deputy director of Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC).
The rolling out of towers for network expansion has been a challenge for operators and voice and internet services have been compromised, said officials of the operators and regulator.
On many occasions the operators' staff faced backlash from resident welfare associations or building communities while installing towers, according to industry people.
The operators said they found it extremely difficult to get the greenlight to install infrastructure, even from government entities.
For example, a BTRC officials said they were finding it difficult to get approval from government agencies in letting the operators install network infrastructure at its new office in the capital's Agargaon, which was scheduled to open next month.
The problems with installing towers in government buildings arise from Public Works Department and other entities, Brig Gen Md Ehsanul Kabir, director general for engineering and operations division at the BTRC, said recently at an event.
"We face it at every step," he said.
The BTRC is yet to get approvals for network infrastructure installation on the Padma bridge, metro rail and Karnaphuli tunnel, he added.
The BTRC receives over 20 requests every month from different areas for the installation of towers while about 5 to 7 requests for their removal as people fear the radio waves, he said.
"We keep trying and the ice is starting to break. We believe we will be able to expand the network in the hard-to-reach areas," he said.
"Every year we relocate a good number of towers due to the unfounded apprehensions," Mohammed Shahedul Alam, Robi's chief corporate and regulatory officer.
Operators combinedly had to dismantle about 200 towers till date centring the apprehensions, according to the operators.
Telecom regulators have long been conducting surveys throughout the country and found that the radiation level is far lower than the permissible limit of EMF exposure.
As per the standard of the International Commission on Non-Ionising Radiation Protection (ICNIRP), International Telecommunication Union and World Health Organisation, the permissible limit of EMF exposure is 2.106 milliwatts per meter square (mW/m2).
The BTRC conducted a field survey in 30 spots in 12 areas of Dhaka from November 2022 and January this year. The survey found the EMF radiation emitted by cell towers of mobile operators to be far below the limit.
The highest amount of radiation was found in Malibagh Chowdhurypara and nearby. However, the EMF emission levels from towers in that area were one-twentieth of the permissible limit set by the ICNIRP.
Not only the masses, authorities running government projects never incorporate the issue of telecommunication network alongside utility services in their planning, said AKM Al-Amin, head of network services at Grameenphone.
Only in Dhaka city alone, Grameenphone needs to install 300 more towers, Robi 100 and Banglalink 62 for delivering better services. But they said they were not getting the nod neither from government entities nor private ones.
"Everyone wants a good network but most people don't want towers in their places," said Al-Amin.
"This problem is increasing day by day. We want government infrastructure and strategic project designs to include a plan to deploy mobile networks," he added.
Know moreমুঠোফোন টাওয়ারের রেডিয়েশন (বিকিরণ) নিয়ে অনেকের মধ্যে একধরনের ভীতি আছে। এ ভীতি কাল্পনিক। কারণ, এ বিকিরণ মানুষ ও অন্য প্রাণী বা উদ্ভিদের ক্ষতি করে এমন কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই। বাংলাদেশের মুঠোফোন টাওয়ারগুলো আন্তর্জাতিক নীতিমালা মেনে বসানো। আর মুঠোফোন টাওয়ারগুলোর রেডিয়েশন নিয়মিত পরীক্ষা করে থাকে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
‘মোবাইল টাওয়ার রেডিয়েশনের কাল্পনিক ভীতি’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে উঠে এসেছে এসব কথা। আজ শনিবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে গোলটেবিল বৈঠকটি হয়। এর আয়োজক ছিল টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (টিআরএনবি)।
বৈঠকে টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোর তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণ নিয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশনস বিভাগের উপপরিচালক শামসুজ্জোহা। তাতে বলা হয়, মুঠোফোন টাওয়ারের বিকিরণ নন–আয়োনাইজিং অর্থাৎ এটি জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয়। মানবদেহের অসংখ্য উৎস থেকেও এই বিকিরণ তৈরি হয়। সবাই এর দ্বারা বেষ্টিত। তবে এটা খালি চোখে দেখা যায় না।
তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণের প্রভাব সম্পর্কে বিটিআরসি বলছে, মানবদেহের ওপর নন–আয়োনাইজিং বিকিরণের প্রভাব সম্পর্কে অনেক গবেষণা হয়েছে। তবে এ বিকিরণ ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়—এমন কোনো প্রমাণ আজও পাওয়া যায়নি।
বৈঠকে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে মুঠোফোন টাওয়ারে যে যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয়, অন্যান্য দেশেও ঠিক একই ধরনের যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। টাওয়ার বসানোর ক্ষেত্রে যে আন্তর্জাতিক নীতিমালা আছে, তা মেনে চলে অপারেটরগুলো। বিটিআরসিও নিয়মিত টাওয়ারের বিকিরণ পরিমাণ–পরিবীক্ষণ করে। তাতে সংস্থাটি যা দেখেছে, এতে বিকিরণ যা হয়, সেটা সহনীয় মাত্রার চেয়েও কম। এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
টিআরএনবির সভাপতি রাশেদ মেহেদীর সঞ্চালনায় বৈঠকে প্রধান অতিথি ছিলেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর শিকদার। আরও ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাহবুবুল আলম, বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন্স বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এহসানুল কবির, গ্রামীণফোনের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক হোসেন সাদাত, রবির চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম, বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান, এরিকসন বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার আবদুস সালাম, নোকিয়া বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড আরিফ ইসলাম, হুয়াওয়ে লিমিটেড বাংলাদেশের প্রিন্সিপাল মার্কেটিং ম্যানেজার এস এম নাজমুল হাসান, মোবাইল টাওয়ার অপারেটর ই–ডটকোর হেড অব রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স মাসুদা হোসেন, অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (এমটব) মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এস এম ফরহাদ প্রমুখ।
মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশনে মানবদেহ কিংবা অন্যান্য জীবজন্তু বা উদ্ভিদের ক্ষতি করে এমন কোনো প্রমাণ নেই। কিছু কিছু মানুষের মধ্যে এক ধরনের কাল্পনিক ভীতি আছে যে মোবাইল টাওয়ারের কারণে ক্যন্সারের মতো নানা ধরনের সমস্যা হয়। গাছের ফল ধারণ পাখিদের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু এসব মোটেও বৈজ্ঞানিক নয়।
এসব মানুষের কল্পনাপ্রসূত এবং এক ধরণের কুসংষ্কার।
আজ শনিবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টার ইনে টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টারস নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (টিআরএনবি) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনাসভায় বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর শিকদার এবং আলোচনায় সরকারি নীতি নির্ধারকরা ছাড়াও অংশ নেন মোবাইল খাত ও বিভিন্ন তথ্যপ্রযুক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিটিআরসির উপপরিচালক ডক্টর সামসুজ্জোহা।
আলোচনা সঞ্চালন করেন টিআরএনবির সভাপতি রাশেদ মেহেদী।
সভায় আরো বলা হয়, বাড়িতে নিত্য ব্যবহার্য মোবাইল ফোন, রাউটার, রেডিও, মাইক্রোয়েভ ওভেন ইত্যাদিতে যে ধরনের বৈদ্যুতিক তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় মোবাইল টাওয়ারেও তেমন তরঙ্গই ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশে যে ধরনের মোবাইল টাওয়ার ইকুইপমেন্ট ব্যবহার করা হয়, বিশ্বের আর সব দেশেও ঠিক একই ধরনের যন্ত্রই ব্যবহার করা হয়।
তাছাড়া মোবাইল টাওয়ার বসানোর ক্ষেত্রে যেসব আন্তর্জাতিক নীতিমালা মেনে চলা হয় বাংলাদেশের সব অপারেটর তা মেনে চলে।
বিটিআরসি সময়ে সময়ে দেশ জুড়ে এসব টাওয়ারের রেডিয়েশনের পরিমাণ পরিবীক্ষণ করে। পরিবীক্ষণে যে ফল পাওয়া গেছে তাতে দেখা যায়, দেশে মোবাইল টাওয়ার থেকে যে রেডিয়েশন ছড়ায় তা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী সহনীয় মাত্রার অনেকে কম। ৫০ ভাগের একভাগ মাত্র। ফলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
ডক্টর সামসুজ্জোহা মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশন নিয়ে আন্তর্জাতিক অনেক গবেষণার তথ্য উপস্থান করে জানান, মোবাইল টাওয়ার থেকে যে রেডিয়েশন ছড়ায় তা ইএমএফ বা তড়িৎচুম্বকীয় রেডিয়েশন।
এটা অন্যান্য ইলেট্রিক্যাল ডিভাইজ থেকেও ছড়ায়। এটি উচ্চমাত্রার না হলে ক্ষতিকর নয়। মোবাইল টাওয়ারে থেকে এই রেডিয়েশন এতো কম ছড়ায় যে তা পরিমাপ যোগ্য না। তাছড়া রেডিয়েশন মূলত দুই প্রকারের হয়; আয়োনইজড এবং নন আয়োনাইজড। অতি বেগুণি রশ্মি, গামা রশ্মি, এক্স রে ইত্যাদি হল আয়োনাইজড যা মানব দেহের ক্ষতি করতে পারে। কিন্তু মোবাইল ফোন, মোবাইল টাওয়ার- এসব হলো নন আয়োনাইজড। এতে ক্ষতিকর কিছু নেই।
তিনি আরো জানান, মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশনের কারণে নারকেল গাছে ফল ধরে না বলে অপপ্রচার থাকলেও বাস্তবে বাংলাদেশ নারকেল উৎপাদন প্রতিবছরই বাড়ছে। মোবাইল টাওয়ারের পাশেই ছাদবাগানের চাষাবাদ বাড়ছে। টাওয়ারে চিলের বাসায় বাচ্চা জন্ম নেওয়ারও প্রমাণ মিলছে।
মোবাইল ফোন অপারেটরদের পক্ষ থেকে বলা হয়, ভুল ধারণা ও ভীতি থেকে বাধার কারণে রাজধানীর অন্তত তিন শটিরও বেশি স্থানে মোবাইল সাইট স্থাপন করা যাচ্ছে না যেগুলো জরুরি। এই ভীতি কাটিয়ে উঠানোর জন্য সচেতনতা বাড়ানো দরকার। আমরা উচ্চমানের মোবাইল সেবা চাইব কিন্তু সাইট বসাতে দিচ্ছি না। সরকারি ও বেসরকারি উভয় ধরনের প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেই এমন বিরূপ অভিজ্ঞতা পাওয়া যাচ্ছে। উন্নতমানের সেবা প্রাপ্তির জন্য বক্তারা মোবাইল সাইট বিস্তারে সহযোগিতা করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান। অনেকেই অবৈধভাবে মোবাইল নেটওয়ার্কে জ্যামার, রিপিটার, বুস্টার লাগাচ্ছেন। কিন্তু এগুলো অবৈধ। এসবের কারণেও নেটওয়ার্কের ক্ষতি হচ্ছে। গ্রাহকেরা ঠিকমতো সেবা পাচ্ছেন না। অপারেটরদের হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে কেনা তরঙ্গের সঠিক ব্যবহার সম্ভব হচ্ছে না। কাল্পনিক ভীতির কারণে কিছু মানুষ মোবাইল নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে বাধা দিচ্ছে। সরকারি বা বেসরকারি পর্যায়ে ভবনে স্থাপিত টাওয়ার সরিয়ে নিতে হচ্ছে। এ ব্যপারে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তারা।
আলোচনায় অংশ নেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাহবুবুল আলম, বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন্স বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এহসানুল কবির, বাংলালিংকের চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি এফেয়ারস অফিসার তাইমুর রহমান, রবির চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম, গ্রামীণফোনের কর্পোরেট এফেয়ারস বিভাগের সিনিয়র ডিরেক্টর হোসেন সাদাত, এরিকশন বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার আবদুস সালাম, নকিয়া বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড আরিফ ইসলাম, হুয়াওয়ে লিমিটেড বাংলাদেশের প্রিন্সিপাল মার্কেটিং ম্যানেজার এস এম নাজমুল হাসান, টাওয়ার কম্পানি ইডটকোর হেড অফ রেগুলেটরি এফেয়ারস মাসুদা হোসেন, এমটবের মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম ফরহাদ (অব.) প্রমুখ।
Know moreThe first ever Mobile Congress Bangladesh (MCB) will be held at the International Convention City Bashundhara (ICCB) in the city from September 29 to October 1.
The Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) and RedCarpet365 Ltd will jointly organise the MCB.
Brigadier General SM Farhad (retired), secretary general of AMTOB and Ahmed Imtiaz, chief executive officer of Redcarpet365 Ltd, signed a strategic alliance agreement on Sunday and briefed the importance of the MCB.
The Mobile Congress Bangladesh will highlight the recent development and broaden the future scope of Bangladesh’s mobile and telecommunication industry.
The event is designed with exhibition, seminar, conference, forum and award show, said a media release.
Farhad said with over 183.38 million (April 2022) mobile phone subscribers and 113.21 million (April 2022) mobile internet users, Bangladesh was showing perfect examples of being digital.
He said that the growth drivers were indicating that by 2023 the market size would be $ 5.08 billion. ‘So, this is the time to grab the opportunity to highlight the strength of these industries to the world and Mobile Congress Bangladesh (MCB) will be the perfect platform for that.’
Ahmed said Bangladesh’s mobile handset and telecommunication industry was moving ahead. ‘To keep in competition with the rest of the world we need to promote ‘MADE IN BANGLADESH’ campaign.’
He said leading international mobile brands Samsung, Nokia, Vivo, Xiaomi and Oppo had already set up factories in the country. ‘We believe Mobile Congress Bangladesh (MCB) will play an important role for Bangladesh to attain about $ 12 billion investment by 2023.’
M Azmat Khan, head of operations of AMTOB said they would have a series of seminars, fireside chat, panel discussions and conferences on mobile and telecom industry named as ‘MCB Talk’. — UNB
Know moreবিনা অনুমতিতে অবৈধ জ্যামার ও নেটওয়ার্ক বুস্টার বিক্রির অভিযোগে র্যাব–৩ রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত পৌনে ১২টায় অভিযান চালিয়ে র্যাব এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে। তাঁদের বিরুদ্ধে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. আবু নোমান (২৮) ও সোহেল রানা (৩৭)। আজ রোববার ঢাকার কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এ কথা জানান।
গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে চারটি মোবাইল নেটওয়ার্ক জ্যামার, ২৪টি জ্যামার অ্যানটেনা, চারটি এসি অ্যাডাপ্টর, তিনটি পাওয়ার কেবল, তিনটি মোবাইল নেটওয়ার্ক বুস্টার, নয়টি বুস্টারের আউটডোর অ্যানটেনা, ২৬টি ইনডোর অ্যানটেনা, ৩৭টি বুস্টারের কেবল ও একটি ল্যাপটপও উদ্ধার করা হয়েছে।
লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দীন বলেন, জ্যামার বা বুস্টারের মতো যন্ত্র বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা (বিটিআরসি) অনুমোদন ছাড়া আমদানি করা নিষিদ্ধ। নোমান ও সোহেল এই যন্ত্র আনিয়েছেন কয়েকজন আমদানিকারকের মাধ্যমে। তাঁরা বৈধ পণ্যের আড়ালে এসব পণ্য বাংলাদেশে নিয়ে আসছেন।
Know moreTaxes and fees as a percentage of mobile sector revenues in Bangladesh are more than double the Asia Pacific average, subsequently leaving a negative impact on access and use of mobile technology, says a GSMA report released yesterday.
In 2020, the total tax contribution of the mobile sector amounted to Tk 133 billion, equivalent to 49.8 per cent of mobile sector revenues, according to the report titled "Taxation of the mobile industry in Bangladesh".
This is higher than that in 2019, when the total tax contribution amounted to Tk 119 billion and represented about 44 per cent of the sector's revenue.
In contrast, average taxes and fees as a percentage of mobile sector revenues in the Asia Pacific nations is 24 per cent while the global average is 22 per cent.
When annualised one-off spectrum licence fees are taken into account, the total tax contribution of the mobile sector represents 53 per cent of the revenue in 2020, up from 49 per cent in 2019.
The mobile industry in Bangladesh contributes heavily to the government exchequer, said the report of The Groupe Speciale Mobile Association (GSMA), which represents mobile operators worldwide.
Well over half of this taxation, that is 61 per cent, is in the form of sector-specific taxes and fees, including consumer taxes, making services less affordable at a time when digital inclusion is an imperative.
Corporate taxes and minimum turnover tax account for nearly a quarter of the tax contribution by the mobile sector. These taxes for the mobile sector are the highest among all sectors in the country and stifle the sustainability of the sector.
Despite the already significant contribution to the exchequer, the mobile sector's contribution as a proportion of total government tax revenue increased to around 5 per cent in 2020 from 4.4 per cent in 2019, said the report.
According to the report, Bangladesh set out its vision to become a digital nation in 2009 and it brought good results.
However, progress has slowed in the 4G era.
Despite the expansion of mobile coverage throughout the country and total mobile connections and mobile internet connections at 181 million and 124 million respectively as of December 2021, there remains a significant unconnected population in terms of unique subscribers.
The GSMA estimates that about half of Bangladesh's population remains to be connected to a mobile network, as unique subscriber penetration was at 55 per cent.
Moreover, only 31 per cent of the population, taking into account unique penetration, are using mobile internet services. This is lower than the average in South Asia.
The report recommends a conducive regulatory environment, especially the tax framework, to accelerate digital transformation and maximise the benefits of connectivity.
This is particularly relevant as Bangladesh now faces the challenge of penetrating low-income groups to connect the unconnected.
It said Bangladesh needs to attract foreign direct investment (FDI) to create a robust 5G network and spur innovation on that network through new services for consumers and industries to realise "Smart Bangladesh".
The GSMA also recommends that the government align mobile sector taxation levels with the rest of the economy, reduce sector-specific taxes and streamline the tax assessment mechanism.
It suggests tax reform in three key areas to accelerate the digital economy.
First, the government should align mobile sector taxation levels with the rest of the economy.
For example, it should remove the minimum turnover tax or reduce it from 2 per cent to 0.5 per cent initially and to 0.25 per cent in a second phase to align it with the rest of the economy.
Recently the Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industry also recommended lifting the minimum turnover tax.
Further, it should reduce the corporate tax for non-public mobile operators from 45 per cent to 30 per cent and for public mobile operators from 40 per cent to 22.5 per cent.
Second, the government should reduce sector-specific taxes on mobile consumers by removing the SIM tax of Tk 200.
It should eliminate the supplementary duty of 15 per cent and surcharge of 1 per cent on mobile internet as well as on the purchase of non-telecom services using airtime.
The government should consider the operators' demand on slashing corporate tax, said Shyam Sunder Sikder, chairman of Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC), in a recent event.
The rationale is that mobile operators have to continue investing big to keep up with rapidly changing technology, he said.
Sikder said the operators, however, have to substantially make improvements in ensuring quality of service as there were frequent call drops while data service was of low quality.
Contacted, Subrata Roy Maitra, vice-chairman of the BTRC, said leaders of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh placed a set of demands for tax cuts and it has already been sent to the finance ministry.
Know morePenetration of unique mobile phone internet in Bangladesh is below the South Asian average, according to a report released recently by the GSM Association, an organisation which represents the interests of mobile network operators worldwide.
The report titled ‘Taxation of the mobile industry in Bangladesh’ also placed a number of taxation-related recommendations for the growth of the sector.
Mentioning the taxes on the telecommunication sector significantly higher compared with the taxes applicable in countries in Sub-Saharan Africa, Middle East, North Africa, Asia Pacific, Europe and Latin America, it said that tax system on the mobile industry in Bangladesh continued to be complex, with various taxes and fees imposed on both mobile consumers and operators.
While some are general taxes and fees applicable to all sectors of the economy, most are specific and discriminatory to the mobile sector undermining the socioeconomic contribution of the sector, the report said.
Furthermore, for some general taxes such as the corporate tax and the minimum turnover tax, a specific and higher tax rate applies to the mobile sector, said the GSMA.
Now, mobile phone customers are subject to payment of 15 per cent value-added tax (effective rate stands at 17.25 per cent), 15 per cent supplementary duty and 1 per cent surcharge on basic tariff or service value.
Besides, the government receives 30 per cent of retail tariff of outgoing international calls less carrier charge.
Publicly listed and non-listed telecommunication companies are supposed to pay corporate taxes at the rate of 40 per cent and 45 per cent respectively.
Even if a company is a loss-making entity, it is supposed to pay tax at the rate of 2 per cent on its turnover and if the corporate tax amount is lower than the turnover tax, the operator is supposed to pay the tax on turnover.
The report said that the 2-per cent minimum turnover tax was detrimental to the sustainable development of the mobile telecommunication sector.
‘The high tax burden on mobile operators constrains their capacity to make investments to improve the telecommunication sector’s competitiveness and for the country’s digital transformation,’ the report said.
Based on the situation, the GSMA requested for withdrawal of the minimum turnover tax and to bring down the applicable corporate taxes to listed and non-listed telecommunication companies to 30 per cent and 22.5 per cent respectively.
GSMA Asia Pacific head Julian Gorman said that in order to reinvigorate the country’s mobile connectivity ambitions and stimulate economic growth, the government should take a number of initiatives, including alignment of the country’s mobile sector taxation levels with the rest of the economies.
Julian also recommended that the government should reduce sector-specific taxes from the telecommunication sector along with streamlining the tax assessment mechanism.
The report showed that the mobile operator paid 50 per cent of their revenue as taxes and fees to the government in 2020 and the ratio was 44 per cent in the previous year in Bangladesh.
The proportion of revenue the governments received from the telecommunication operators in countries in Sub-Saharan Africa, Middle East, North Africa, Asia Pacific, Europe and Latin America was 26 per cent, 24 per cent, 24 per cent, 21 per cent and 18 per cent respectively.
In Bangladesh, the unique mobile phone internet users are 31 per cent of population, whereas in South Asia, it is 37 per cent.
The report said, ‘Despite the expansion of mobile coverage throughout the country and the total mobile connections and mobile internet connections at 18 crore and 12.4 crore respectively, there remains a significant unconnected population in terms of unique subscribers.’
Considering 55 per cent unique-subscriber penetration in Bangladesh, the GSMA estimated that about half of Bangladesh’s population remained unconnected to a mobile network and only 31 per cent of the population (unique penetration) was using mobile internet services.
‘This is lower than the average in South Asia,’ the GSMA said.
Among the South Asian countries, penetration of unique mobile phone internet users in India and Nepal is 38 per cent and the penetration is 52 per cent in Sri Lanka.
But Bangladesh’s unique mobile phone penetration is higher than the South Asian average of 54 per cent, the report said.
Know moreHigh corporate tax, minimum turnover tax and an "unfair" value added tax (VAT) rebate mechanism have been hurting the telecom industry's profitability, said the operators yesterday.
It has been undercutting the operators' ability to investment and eventually leaving customer unable to avail quality of services, they said.
They demanded a reduction of the corporate tax from 25 per cent and 32 per cent for the listed and non-listed companies from the current 40 per cent and 45 per cent respectively.
Mobile operators have to pay a minimum turnover tax of 2 per cent while other industries pay only 0.6 per cent, said the operators.
"It was imposed because the operators' revenues are very high and so it is easy to collect a large amount of tax from them," said Shahed Alam, chief corporate and regulatory officer at Robi.
"Although the revenue is high, our profit margin is very low," he said while delivering a presentation at a policy dialogue on the telecom tax policy and ecosystem.
The Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (Amtob) and Bangladesh Internet Governance Forum (BIGF) organised the event at a hotel in the capital.
The VAT authorities are unfortunately reluctant to allow legitimate rebates on certain inputs, such as imported capital machinery such as batteries and cables, said Alam.
He said compared to neighbouring nations, the tax on Bangladesh's mobile sector was considerably higher. On the other hand, the operators' return on investment is "insufficient", he said.
Similarly, the operators' average income per user is lower while the cost of mobile voice and mobile internet is one of the lowest in the world, making it harder for the service providers to sustain business, he claimed.
About other challenges, he said smartphone device penetration was not growing significantly as devices were yet to become affordable to the masses.
Currently, only 48 per cent of the devices in use are smartphones while only 36 per cent can support 4G.
"Without adequate 4G device penetration, further improvement of coverage and quality will not be a commercially viable approach," Alam said.
He went on to say that revenue generation from data service was not proportional to data consumption, network utilisation and investment made for catering incremental data traffic.
For example data consumption of the three private operators has grown by over 12 times since 2016, but revenue grew by only 2.7 times.
Lawmaker Hasanul Haq Inu, chairperson of the BIGF, said while the turnover tax imposed on "harmful sectors" like that of tobacco was 1 per cent, it was 2 per cent on the mobile industry.
This is ill-judged and needs to be brought down to less than 1 per cent, he said.
"In order to build a Digital Bangladesh, the VAT on the internet needs to be lifted," he added.
"I think corporate tax should be slashed by 8 per cent to 10 per cent and brought to 30 per cent to 35 per cent," said Inu.
"The operator's demand on slashing corporate tax should be taken under consideration by the government," said Shyam Sunder Sikder, chairman of Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC).
However, the operators have to ensure quality of service and end call drops, said Sikder.
Telecom Minister Mustafa Jabbar said, "Excessive taxes have been a longstanding concern for telecom operators and we were trying to convince the NBR about the negative impact of high taxes on telecoms."
Khalilur Rahman, secretary to the posts and telecommunications division, Mohammad Moniruzzaman Jewel, director general of spectrum division of the BTRC, M Riyaaz Rasheed, acting chief executive officer of Robi, Abdus Salam, Ericsson Bangladesh's country manager, Hossain Sadat, acting chief corporate affairs officer of Grameenphone, and Taimur Rahman, chief corporate & regulatory affairs officer of Banglalink, also spoke.
Know moreThere was a very popular TV commercial, about one-and-a-half decades ago, where one stockbroker was making a lowball offer to a sea-returned fisherman, who was already informed about the market price through his mobile phone. The fisherman replied: "Days are not the same. It's already changed a lot!"
That was not only a commercial for a specific mobile carrier, rather it portrayed how the overall mobile telecommunication industry has evolved Bangladesh's overall socioeconomic activity and revamped it. And nowadays it's very tough to find a segment or service where there is no influence of mobile carriers' networks.
From education to entertainment, transacting money to earning foreign remittance, paying bills to distributing relief -- it's all about the help of mobile links. Starting a quarter of a century ago with voice calls and text messages, mobile telephone service is now offering enabled digital inclusion, which became the lifeline during the Covid-19 pandemic and also helped to spin the country's overall economic wheel faster.
Terming this development a paradigm shift, Mehboob Chowdhury, the first director of sales and marketing at Grameenphone, said mobile operators had to face different challenges in the last two-and-half decades, however, the carriers jointly contributed beyond early day assumptions.
"Mobile carriers could have contributed even more if the regulatory regime was favourable over the years," said Chowdhury, former president of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB).
Chowdhury, who also played a role for the industry as a top brass of Banglalink and later become the long serving chief executive officer of Citycell, said, they first experienced GPRS (General Packet Radio Service) -- a packet-oriented mobile data standard on 2G cellular communication network -- for internet in 2001 and thought mobile technology would change the economical dynamics.
"Achievement was much bigger than the supposition. We should cheer for the silver jubilee of the country's GSM (Global System for Mobile) telecom service."
The mobile telecom industry has already passed three decades, counting Citycell as one of the first carrier in this region awarded a licence in 1989, but in real words when top three carriers -- Grameenphone, Robi (then AKTel) and Banglalink (Sheba) -- entered into the service scene in 1997, true entrances happened. All these three were awarded licences on November 11, 1996 but Grameenphone was the first mover.
On March 26, 1997, Grameenphone started its commercial operation and moved into its silver jubilee having 8.35 crore active users as of 2021, which means they have activated about 10,000 connections a day on average, while the industry as whole activated about 20,000 connections per day.
During its voyage, Grameenphone not only secured top position in Bangladesh, it also became one of the most successful mobile telephone ventures of Telenor, a leading global telecom business group. The remaining two carriers also launched their services in the latter part of that year, jointly pushing forward the country to scale up its moderate growth. So Robi and Banglalink are also going to complete their successful first 25 years in the second part of this year.
Know moreThe Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh on Wednesday urged the National Board of Revenue to withdraw a provision of collecting 2 per cent taxes on turnover on the telecom operators as it contradicts with the income tax principles.
Taxes are collected on profit of any company not on turnover, argued AMTOB, adding that the payment of 2 per cent turnover taxes even after incurring losses results in capital erosion.
The association raised the issue at a pre-budget discussion of NBR held on Wednesday at the latter’s headquarters in the city.
AMTOB also requested the NBR to abolish a provision of slapping Tk 200 in taxes on each SIM cards as it would help making telecom services attractive and financially viable for the people in the rural and urban areas who are yet to get connected.
At the meeting, AMTOB secretary general SM Farhad said that the revenue of the telecom sector was one per cent of the country’s gross domestic products and the sector’s tax payments was 4 per cent of NBR’s total collections.
So, the contribution of the sector to tax-revenue is four times greater than the sector’s size, Farhad said, adding that the sector’s contribution to GDP is seven per cent.
Despite rapid increase in subscribers, almost half of the country’s population is yet to get connected with mobile phone network, he said.
Tax reform is a key requirement for digital inclusion and the government can expedite GDP growth by reducing taxes, the secretary general said.
If the proposals of the association were taken into the consideration, the mobile phone subscribers would get more benefit, he said, adding that the investors would feel encouraged to make further investments if the tax rates on the telecom sector are being reduced.
AMTOB also proposed that the NBR should reduce the corporate taxes from both the listed and non-listed telecom operators. The corporate tax on the listed telecom operators should be reduced to 25 per cent from 40 per cent and on the non-listed companies to 32 per cent from 45 per cent.
Since the telecom sector contributes to local and international trade, education and services, the applicable taxes from the telecom should be reduce to a logical level, the association proposed.
AMTOB also urged NBR to make the country’s agreements with 33 countries on double taxation functional. Despite the country’s agreements with the countries, the people who do not have any office in the country are required to take non-deduction certificate from NBR. Under clause 56 of the income tax act, the taxpayers have to pay taxes at the rate of 30 per cent and the rate is significantly high, said AMTOB.
Know moreBangladesh's telecom sector is expected to thrive in the current decade on the back of a spike in demand for mobile data, according to a new report.
Mobile data subscribers are expected to more than double by 2030 thanks to a change in lifestyle during the coronavirus pandemic, rural inclusion, massive usage of social media, diverse digital content, peoples' higher income level, and so on, said UCB Asset Management in the report.
As a result, unique mobile data subscribers may go up to 11.8 crore from 4.7 crore in 2020, said the Bangladesh Telecom Sector Outlook in the Fresh Decade.
The fund management company finalised the report on the basis of research and estimates. The report will be made public today.
"Over the past few years, increased social media usage has driven the rise in data consumption. The global pandemic has introduced more people to diverse usage of internet than just for building connection and entertainment," said Farheen S Rahman, an investment analyst of UCB Asset Management.
"Thus, a new era of diverse data utilisation has already begun."
Mobile data usage per smartphone rose to 3.6 gigabytes per month in the first half of 2021, up from 2 GB in 2020, according to the report.
Bangladesh, however, lags India by a large margin as the usage of data per smartphone per month in the neighbouring country was 13.4 GB last year.
The diverse use of internet and the rising adoption of mobile internet services will give an upswing to mobile data subscribers in Bangladesh, said Rahman.
The number of unique mobile internet subscribers has risen by 10.4 per cent annually since 2016. With an expected annual growth of 9.6 per cent, the figure is likely to reach 11.8 crore by 2030.
At present, there are 4.76 crore internet users in Bangladesh, representing 28.8 per cent of the population.
The number of unique mobile phone subscribers stood at 9 crore in December 2020, and the report says there is ample opportunity for onboarding more users in the coming years.
The expected growth will come from the younger generation and the people who currently live below the poverty line.
There are 2.8 crore youths aged below 10 as well as 3.4 crore people living below the poverty line, and a majority of them don't use mobile phones at the moment, according to the report.
"With these growth drivers foreseeable in the next decade, the number of unique subscribers is expected to be 12.7 crore in 2030."
The report also analysed the social media segment.
In Bangladesh, the total number of active social media users was 4.5 crore at the beginning of 2021. Of them, 98.8 per cent access the services through mobile devices. A proliferation of digital Bangla content on YouTube and over-the-top platforms accelerated data usage.
"E-learning, gaming and apps have got popularity among young people," Rahman said.
The Covid-19 pandemic, which necessitated social distancing, has turbocharged the use of internet and social media. Because of the crisis, people's screen time has risen. People use internet to work, communicate, learn and get entertained.
As of December 2020, the fourth-generation network in the country covered 95 per cent of the entire population.
However, 67 per cent of them still do not use mobile internet.
As a result, Bangladesh has the highest usage gap compared to peer countries. This, however, offers the scope to give a boost to raise data revenue, said Rahman.
The penetration of 4G-enabled handsets is low due to the burden of adopting 4G-enabled SIM cards and their higher prices.
Consumers have to pay a 57 per cent tax on imported smartphones. Despite the production of handsets locally, 20 per cent of the total mobile phones are still required to import.
The local assembly of smartphones, by both local and foreign companies, and better coverage are bringing more people under the telecommunication service.
In 2017, Bangladesh was ranked the third-largest video game market in South Asia, worth $62 million. With increased smartphone penetration and people acquiring knowledge and skills to develop games, Bangladesh can experience huge growth from the mobile gaming industry in the coming decade, the report said.
E-learning platforms will continue to grow because they offer opportunities to students and job-seekers to learn, improve and be competitive in the real world.
"Furthermore, the growing popularity of diverse mobile apps signals increasing mobile data usage. Social media, lifestyle, educational, recreational, gaming, business communication, MFS, or e-commerce—all sectors have begun to use apps to provide a better customer experience."
In Bangladesh, the telecom industry comprises mainly three major players: Grameenphone, Robi and Banglalink. They enjoyed a compounded annual revenue growth of 5.5 per cent in the last five years, reaching $3.2 billion in 2020.
"The number of subscribers and the adoption of 4G network will be the two major drivers of the telecom industry," said Rahman.
By 2025, the 4G penetration is expected to increase to 54 per cent of the total connections. Along with 6 per cent 5G coverage, fewer people will be dependent on 2G and 3G networks.
About the challenge of the industry, the report says, no regulation on data pricing leaves the industry at the risk of losing data revenue gain.
"Alongside, strict regulations on taxation put the telecom sector industry in hardship."
The tax contribution of the telecom sector was 44 per cent of its revenue in 2019 as compared to the 24 per cent in the Asia Pacific.
"The heavy tax hurts the industry and lowers the scope of heavy investments."
Know moreThe leaders of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (Amtob) expressed worries today as the government did not include any of their recommendations in the proposed national budget for 2021-22 fiscal year.
Now, they have urged the government to reconsider their recommendations related to taxation in the telecom industry.
They spoke at a post-budget virtual press briefing.
Amtob Secretary General Brig Gen SM Farhad (Retd); Taimur Rahman, chief corporate and regulatory affairs officer of Banglalink; Hossain Sadat, director and head of public and regulatory affairs of Grameenphone, and Shahed Alam, chief corporate and regulatory officer of Robi, attended the event.
Know moreAccess to mobile networks is no longer a luxury for Bangladesh, as the pandemic has proved that it is now as essential as food and clothing in the people's day-to-day lives. But the government did not grant this sector any support in the proposed budget for Fiscal Year 2021-22.
Leaders of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) made the remark at a virtual post-budget press briefing on Tuesday, adding that the proposed budget did not even address any of the industry's recommendations.
Urging the government to reconsider the recommendations they had previously placed, AMTOB leaders said the continuation of unsustainable taxation will jeopardise the digital economy.
"Without tax reforms, the digital economy we are all aspiring for will not be achieved," AMTOB Secretary General Brig Gen SM Farhad (Retd) said at the event while delivering a presentation.
The mobile operators had previously demanded withdrawal of 2% minimum turnover tax, reduction of corporate tax to general rate (40% to 25% for listed and 45% to 32.5% for non-listed), elimination of SIM tax, and reduction of consumer taxation.
The AMTOB secretary general said, "Despite the expansion of mobile coverage, about half of Bangladesh's population (46% unique-subscriber penetration) remains unconnected to the mobile network. Reforming mobile taxation is therefore the key to accelerating digital inclusion.
"Mobile operators believe that reducing the SIM Tax is one of the enablers to reach the 46% unconnected population. If Tk200 is eliminated from SIM Tax, around 22,100 Jobs will be made along with adding $485 million investment in the sector annually."
To ensure sustainability of the mobile sector and to drive the next phase of digital inclusion, AMTOB called on the government to consider six recommendations – including withdrawal or rationalisation of Minimum Corporate Tax to general rate, reduction of Corporate tax and align with general rate, eliminating the SIM tax of TK200 and rationalising supplementary duty on mobile usage.
Speaking at the press meet, Chief Corporate & Regulatory Affairs Officer of Banglalink Taimur Rahman said, "It would have been beneficial to mobile phone subscribers if some of our requests had been taken into consideration.
"If these tax rates are reduced significantly, our investors will feel more encouraged to invest in this telecom market, which is a good sign from the FDI perspective as well. Operators are still hopeful that the authorities will make a taxation regime which is conducive to providing quality digital services to customers at affordable prices."
Director and Head of Public & Regulatory Affairs at Grameenphone Hossain Sadat said, "Besides, we are being considered as an important vehicle to speed up the digitisation journey. We believe that rationalising the taxation systems will accelerate the digital journey as well as will help us to contribute more towards the national exchequer."
Chief Corporate and Regulatory Officer at Robi Axiata Ltd Shahed Alam said, "Despite making our demands based on thorough analysis, we, as an industry, are continuing to get deprived from the budget every year.
"In this backdrop, we would urge the Government to undertake a comprehensive study on the taxation structure for the industry, so that we can have a healthy dialogue and arrive at decisions that will truly unlock the Digital potential of the country."
Know more
Before the budget, AMTOB had laid out a seven-point recommendation to help develop the telecom industry
In view of the all-encompassing role played by the telecom industry in Bangladesh’s development, the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) on Tuesday said that none of the industry's recommendations were addressed in last year's proposed budget for fiscal year 2021-22.
During a virtual post-budget reaction, they urged the government to reconsider the recommendations for the betterment of the industry.
Before the budget, AMTOB had laid out a seven-point recommendation to help develop the telecom industry, including withdrawal or rationalization of the minimum 2% turnover tax imposed on the unprofitable carriers, rationalize of the current high corporate tax rate and reduce to a tolerable level on non-listed and listed operators to 32.5% and 25% respectively (current 40% for listed and 45% for non-listed).
Other points included withdrawal of the supplementary duty and surcharge from direct operator billing, providing amortization facilities on all intangible assets, abolish Tk200 SIM tax, reducing the existing 33.25% and 21.75% VAT, SD, and surcharge over Tk100 talk time and internet usage respectively, providing clear guidelines for VAT exemption for government agencies and rationalize interest on unpaid VAT.
Elaborating on the predicaments faced by the telecom industry, AMTOB Secretary General Brig Gen SM Farhad (retd) said that while the mobile market revenue accounted for 1.1% of the country’s GDP in 2019, the sector’s tax and fee payments accounted for around 4.4% of total government tax revenue.
Know moreMobile phone operators have said that none of their proposals over reducing taxes on the telecommunication sector are addressed in the proposed national budget for the fiscal year of 2021-2022.
The Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh in a press release on Thursday said that the taxation for the mobile sector should be rationalised to accelerate connecting more people to the digital journey.
It said that the sector had already been heavily taxed and in dire need of tax reduction in some areas, including minimum tax, corporate tax, SIM tax and duty on direct operator billing.
The telecom operators are subject to payment of 2 per cent turnover tax, corporate tax at the rate of 40 per cent for listed companies and 45 per cent for non-listed one, Tk 200 in taxes against issuances of each SIM and 27.50 per cent duty on director operator billing.
Besides, a reduction in VAT, supplementary duty and surcharge on talk time and internet usage were among the proposals put forward by the telecom operators.
Now, the government receives 33.25 per cent VAT, SD and supplementary duty on talk time and 21.75 per cent VAT, SD and supplementary duty on internet usage.
The AMTOB said that the sector had in many ways appealed to the government to rationalise the existing high tax system but its demand had not been considered.
AMTOB president Mahtab Uddin Ahmed said, ‘Unfortunately, none of our well-reasoned passionate pleas for the telecom sector have been reflected in the proposed budget.’
‘Therefore the industry will continue to struggle in the coming year, resulting in a slower digitalisation drive at a time when we need to accelerate it,’ he said.
The mobile phone sector has been declared as an emergency sector during the Covid outbreak and is contributing significantly in terms of connecting people to run business, the AMTOB press release said.
The sector also aims to connect the remaining unconnected people who belong to the bottom part of the pyramid, said AMTOB, adding, ‘Hence, operators urge the government to reconsider its proposals in some important areas and address those in order to continue support to the digital society.’
According to the proposed national budget placed in parliament on Thursday, the government has kept mobile telecom-related tax rates unchanged.
‘The mobile sector has been appealing for a reform in applicable tax policies for the last few years, but it has been ignored every year which is frustrating for the people involved in this sector,’ said AMTOB.
Telecom operators’ demands were withdrawing or rationalise the minimum 2 per cent turnover tax, rationalising the current high corporate tax rate, withdrawal of the supplementary duty and surcharge from direct operator billing, providing amortisation facilities on all intangible assets and abolishment of the SIM tax.
Know moreAmtob president also alleged that the proposed budget doesn’t even attempt to address the long standing issues with the investment climate engineered by the taxation
The Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (Amtob) has called upon the government for revision of supplementary duty (SD) on mobile services in the proposed budget and reform of telecom tax policy.
The association came up with the call on Tuesday during an online briefing on the impact of the proposed budget on the Mobile Telecom Sector.
The speakers placed demands to reconsider some specific points for the sake of realizing a Digital Bangladesh, reports UNB.
Amtob Secretary General Brig Gen (Retd) SM Farhad along with the high officials of the mobile operators were present at the session, including Banglalink Chief Corporate and Regulatory Affairs Officer Taimur Rahman, Robi Axiata Chief Corporate and Regulatory Officer Shahed Alam, and Grameenphone Head of Public and Regulatory Affairs Hossain Sadat.
Amtob President Mahtab Uddin Ahmed said it is a matter of sorrow that the telecom taxation has once again moved further away from the spirit of Digital Bangladesh vision in the proposed budget for 2020-21.
“When we are frantically trying to close the digital divide, we see SD being raised yet again taking access to mobile connectivity beyond the reach of people with limited purchasing power. This very much flies in the face of the glorious vision of Digital Bangladesh,” he added.
The Amtob president also alleged that the proposed budget doesn’t even attempt to address the long standing issues with the investment climate engineered by taxation.
Drawing attention to the economic contribution of the telecom sector, Mahtab said the industry currently contributes 7% of the GDP which could easily hit double digital figures provided we fully appreciate the impact this industry can have on the economy.
“We can always explore innovative ways to increase revenue contribution from this industry to the government exchequer without burdening the customers and our shareholders; we are happy to collaborate with the government to strike that winning formula,” he added.
Amtob also pleaded the government to reconsider the following points for the sake of realizing Digital Bangladesh:
Additional SD on mobile services
With the imposition of an additional 5% SD on the mobile services, Amtob believes that not only will that increase the cost of services for the customers, but also contradict the digital vision of the government to ensure affordable digital services for all.
50% payment before VAT appeal
The Amtob said the requirement to make 50% upfront payment even before telecom operators could file for appeal against the VAT claims would potentially empower the authority concerned to make claims arbitrarily.
This creates the backdrop of denial of justice that will only further tarnish the country’s image in the global market, the association said.
Minimum tax rate
The association also highlighted that the sector-specific taxes proposed lacked sound rationale.
While mobile connectivity provides demonstrable socio-economic benefits, the rate of minimum tax faced by mobile operators is double that of an industry with well-established adverse consequences, Amtob said.
At the same time, this type of taxation imposes an asymmetric burden on operators that are struggling to make a profit, thereby reducing competitive forces in the market, creating a barrier to business expansion and to attracting foreign investment, they added.
Corporate Tax rate remains unchanged
They also noted that the corporate income tax rate for listed mobile operators is 40% while for non-listed mobile operators 45% of their profit.
The latter is the highest level imposed in Bangladesh, at par with the rate for the tobacco industry, and significantly higher than the general corporate tax rate for non-publicly traded and publicly traded companies, they said.
Know moreHighlights:
The government is increasingly taxing the country's telecom operators regardless of whether it hurts both customers and the industry.
The tax hike in the proposed budget is contradictory to the government's digital Bangladesh vision, said telecom operators.
The industry – serving as the backbone of the country's digitalisation and progress – is being forced to pay corporate taxes as high as the health-hazardous tobacco industry pays. Additionally, the tax treatment is more discriminatory when the government collects the minimum tax on annual turnover, regardless of how it might impact firms.
Know moreNew AMTOB President Mahtab Uddin Ahmed (sitting 2nd from left), Senior Vice-President Erik Aas (sitting 2nd from right) and Vice-President Yasir Azman (sitting extreme right) posing with others at the association's AGM at a city hotel on Tuesday
Mahtab Uddin Ahmed, Managing Director and CEO of Robi, has been elected president of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) for next two years.
He replaced Grameenphone's outgoing CEO Michael Foley.
The association also elected Erik Aas, CEO of Banglalink, as the new senior vice-president and Yasir Azman, CEO of Grameenphone (designate), as the vice-president respectively.
AMTOB took the decision at its annual general meeting at a city hotel on Tuesday, said a press release.
Assuming the new role, Mahtab said it is an honour and privilege for him to lead an industry that is the key enabler for the implementation of Digital Bangladesh vision.
"I am particularly excited to note that we are going to complete the noble mission of transforming the country into a full-fledged Digital Bangladesh by 2021," he said.
Teletalk's Managing Director Md. Shahab Uddin, AMTOB's Secretary General Brig. Gen. S M Farhad (Retd.), Ericsson's Country Manager Abdus Salam, Huawei's CEO Zhang Zhengjun, Nokia Solutions and Networks Bangladesh's CEO Rashed Haque, Banglalink's CCRAO Taimur Rahman, Grameenphone's CCAO Ole Bjorn, Robi's CCRO Shahed Alam and Teletalk's DGM Md. Mamunur Rashid were present on the occasion.
AMTOB represents all the five mobile telecom network operators in Bangladesh including Banglalink Digital Communications Ltd., Grameenphone Limited, Pacific Bangladesh Telecom Limited (Citycell), Robi Axiata Limited, and Teletalk Bangladesh Limited.
Its associate members are the top three network solution providers-L M Ericsson Bangladesh, Huawei Technologies (Bangladesh) Limited, and Nokia Solutions and Networks Bangladesh Limited.
bdsmile@gmail.com
Know moreMobile operator Robi managing director and chief executive officer Mahtab Uddin Ahmed has been elected new president of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh for two years.
Mahtab replaced Grameenphone CEO Michael Foley as president of the association at its annual general meeting held in a city hotel on Tuesday.
The association also elected Banglalink CEO Erik Aas and Grameenphone CEO (designate) Yasir Azman as senior vice-president and vice-president respectively of the association, the AMTOB said in a press release issued on Wednesday.
Assuming the new role, Mahtab said that the AMTOB would have to take the lead in creating the infrastructure and ecosystem to further advance Digital Bangladesh.
‘We are now in the process of laying the foundation of digital society and digital economy to pave the way for our passage into the era of the fourth industrial revolution,’ he said.
Erik Aas said that Bangladesh was a country of immense possibilities and the telecom industry was doing its best to transform it into a digitalised society, despite the pile of tax and regulatory challenges.
The AMTOB looks forward to working with the government and the regulatory bodies to set a clear strategy to address those opportunities and challenges for further development of the country, he said.
Yasir Azman said that the AMTOB would work together to unleash the potential of the government’s digital Bangladesh vision.
Teletalk managing director Md Shahab Uddin, AMTOB secretary general Brig Gen (retd) SM Farhad, Ericsson country manager Abdus Salam, Huawei CEO Zhang Zhengjun, Nokia Solutions and Networks Bangladesh CEO Rashed Haque, Banglalink chief corporate and regulatory affairs officer Taimur Rahman, Grameenphone chief corporate affairs officer Ole Bjorn, Robi chief corporate and regulatory officer Shahed Alam, and Teletalk deputy general manager Md Mamunur Rashid were also present on the occasion.
The AMTOB represents all the five mobile telecom network operators, Banglalink, Grameenphone, Citycell, Robi and Teletalk.
Its associate members are the top three network solution providers, LM Ericsson Bangladesh, Huawei Technologies (Bangladesh) Limited, and Nokia Solutions and Networks Bangladesh Limited.
Know moreHe succeeds Grameenphone’s outgoing CEO Michael Foley as the head of the apex trade body for the country’s telecom operators.
Banglalink CEO Erik Aas and Grameenphone’s CEO-designate Yasir Azman have been elected senior vice-president and vice-president, respectively, the association said in a statement on Wednesday.
The election was held at the Annual General Meeting of the association at a Dhaka hotel on Tuesday, according to the statement.
Mahtab said after assuming the new role that it was “an honour and privilege for me to lead an industry that is the key enabler for the implementation of the ‘Digital Bangladesh’ vision”.
"As the president of AMTOB, I look forward to engaging with the government, the civil society, the media and most importantly the people of the country to make sure the country’s digital journey ahead is in tune with the spirit of this great nation of ours,” he added.
“AMTOB looks forward to working with the government and the regulatory bodies to set a clear strategy to address those opportunities and challenges for further development of the country,” Aas said.
As a team, AMTOB will work together to unleash the potential of government’s ‘Digital
Bangladesh’ vision,” Azman said.
Foley was presented with a memento at the event.
Azman was also welcomed as the new director of AMTOB.
Teletalk’s Managing Director Md Shahab Uddin, AMTOB Secretary General Brig Gen S M Farhad, Ericsson Country Manager Abdus Salam, Huawei Bangladesh CEO Zhang Zhengjun, Nokia Bangladesh CEO Rashed Haque, Banglalink Chief Corporate and Regulatory Affairs Officer Taimur Rahman, Grameenphone Chief Corporate Affairs Officer Ole Bjorn, Robi Chief Corporate and Regulatory Officer Shahed Alam, and Teletalk’s Deputy General Manager Md Mamunur Rashid, among others, were present on the occasion.
Know moreSurvey conducted in Sundarbans, Khulna and Jessore Sadar
Electromagnetic radiation from cell phone towers is under the danger level in Khulna, Jessore Sadar and the coastal areas of the Sundarbans, says a recent report by the Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC).
According to the BTRC's report, radiation levels in the aforementioned areas during the July-August period were below the 2.10w/m2 (watts per square metre) mark, specified as a safety threshold by the International Commission on Non-Ionizing Radiation Protection (ICNIRP).
In the survey, radiation safety standards set by the World Health Organization (WHO) and the International Telecommunication Union (ITU) were also shown to have been maintained, said BTRC officials.
“We conducted the survey while keeping in mind safety and wellbeing of the environment and mobile phone users. As per our findings, the radiation level in the proposed areas was way below the danger level,” BTRC Senior Assistant Director Zakir Hossain Khan told Dhaka Tribune.
"Especially the much talked-about radiation exposure in the Sundarbans was only 0.0015w/m2 or, in other words, 0.07% of the set standard value of 2.10w/m2, which is the accepted level of radiation, the level below which there is no risk of harm to humans or the environment.
"So, according to our findings, the tower radiation exposure is not dangerous for the environment or for the ecosystem,” he added.
Radiation from cell phone towers was measured at 0.0038w/m2 (0.18% of 2.10w/m2) in the Jaymoni, Mangla and Bagherhat areas, according to the same BTRC report.
In Khulna Sadar, the BTRC conducted radiation tests in three places and found that the radiation level in the district's deputy commissioner's office was 19.56%, whereas in Khulan Medical College it was 2.12% and in Khulna University it was 1.15% of the 2.10w/m2 figure.
Earlier this year, in May, the telecom regulator conducted tests on 10 cell phone towers in the Mymensingh region and found radiation levels within the 0.5–0.7w/m2 margin.
The BTRC move to conduct tests to measure radiation from cell phone towers came following a directive from the High Court on April 25 this year.
The court told the state telecom regulator to submit a report on the impact of radiation from cell phone towers on humans and the environment within four months. The court also issued 11 directives to protect people, trees, and animals from harmful radiation effects.
Meanwhile, a stand-off between cell phone operators and tower companies over tower sharing agreements is holding back the construction of around 3,000 new cell phone towers across the country for over 10 months.
According to BTRC data, the four cell phone companies currently operating in Bangladesh are serving 16.26 crore active mobile subscribers with 28,000 towers and, of those active subscribers, a total of 9.24 crore people use mobile data.
Know moreThe Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (Amtob) yesterday called upon the government to revisit the budget proposal about telecom sector because it goes against the Digital Bangladesh vision.
If the proposed budget is passed without any change it will increase the cost of mobile usage for consumers and will also hinder the digitalisation process, the Amtob said in a press conference at the Pan Pacific Sonargaon Dhaka.
Every year in the budget the industry is presented with different moves that go against the government’s Digital Bangladesh vision, said Mahtab Uddin Ahmed, the acting chairman of Amtob.
And this year the proposed budget is contradicting with different policies and rules of the government, said Ahmed, also the CEO and managing director of Robi.
This imposition of increased taxes on the mobile industry was contradictory with the Foreign Private Investment (Promotion and Protection) Act, 1980 as such taxation would result in capital erosion for the loss-making overseas telecom operators, said SM Farhad, secretary general of Amtob. “Rather than supporting this vital industry further, the government has decided to add to the back-breaking tax structure.”
The proposed budget has undermined the contribution made by the telecom industry to implementing the vision of Digital Bangladesh.
“The telecom industry contributes more than 6.2 percent to GDP but there is no reflection of this fact in the proposed budget. It is widely recognised that the sector in Bangladesh is loaded with the highest tax burden in the world,” Farhad added. In the proposed budget the finance minister sought to increase the supplementary duty on all kinds of services taken through the mobile phone to 10 percent from 5 percent. This was implemented on the day of the budget.
The mobile operators also estimated the cost at the customers’ end would increase Tk 1,300 crore every year due to the higher supplementary duty.
The budget also proposed raising the SIM tax to Tk 200 from Tk 100, which will be a hindrance to growth.
The increase in minimum tax for mobile companies to 2 percent of their overall turnover from existing 0.75 percent was another blow.
The budget also proposed a 15 percent tax on retained earnings for listed companies, a move that will hit Grameenphone, the lone listed mobile operator.
“Tax on retained earnings is clearly double taxation and a clear violation of the tax policy,” said Hossain Sadat, a representative of Grameenphone.
The budget will particularly hit the small operators and will create challenges for their continued existence, said Taimur Rahman, chief corporate and regulatory affairs officer of Banglalink.
Teletalk representative Saifur Rahman Khan echoed the same.
The increase in import duty on smartphones to 25 percent from 10 percent will also create hurdles in expediting digital service in the country.
Know moreImposition of increased tax on the mobile phone industry contradicts the Foreign Private Investment (Promotion and Protection) Act, 1980 as such taxation would result in capital erosion for the loss-making overseas telecom operators, said telecom operators.
They also predicted that the overall cost of the mobile phone customers would increase by Tk 1,300 crore per annum due to the imposition of the increased rate of supplementary duty on phone calls.
The Association of Mobile Telecom Operators in Bangladesh made the observations at a press briefing on the proposed budget for the fiscal year of 2019-20 at the Sonargaon Hotel in capital Dhaka.
Acting AMTOB chairman and Robi managing director Mahtab Uddin Ahmed, AMTOB secretary general SM Farhad, Grameenphone corporate and regulatory affairs head Hossain Sadat, Banglalink chief corporate and regulatory officer Taimur Rahman and Teletalk regulatory and corporate relation officer Md Saifur Rahman Khan attended the briefing.
Mahtab said that there was an act to protect the interest of the foreign investments but the imposition of increased tax on turnover of the telecom operators contradicted the act.
‘We would face capital erosion if such taxation remains intact in the final budget,’ he said.
The government in the proposed budget for FY20 increased turnover tax on the telecom operators to 2 per cent from the existing 0.75 per cent.
Farhad said that around Tk 150 crore would go to the government exchequer from the loss-making telecom operators and such taxation was inconsistent with the foreign investor protection act.
‘In that context, why will the foreign investors make investments and how will the mobile phone operators make preparations for the upcoming investments when the 5G service would be launched in the country?’ he questioned.
Taimur said that such taxation would cost Banglalink around Tk 100 crore and it would weaken their financial strength as they had huge amount of accumulated losses despite operating in the country for around 20 years.
Hossain said that the imposition of 15 per cent tax on reserve of the listed companies was nothing but double taxation on any company’s earnings.
Such reserve is kept for further investments after the payment of taxes to the government and dividend to the shareholders, he said.
Speaking about the hike in SIM tax to Tk 200 from Tk 100, Farhad said that the increased tax would create addition burden of Tk 800 crore on the mobile phone operators.
He urged the government to eliminate 2 per cent tax on turnover of the mobile phone operators, reduce SIM tax to Tk 100 and tax on turnover.
He also urged the government to reduce import tax on smartphone to 5 per cent from the proposed 25 per cent so that the country’s internet penetration could be increased to the expected level.
Otherwise, low-income group of people in the country would be deprived of digitisation benefits, he said.
The Association of Mobile Telecommunication Operators of Bangladesh (AMTOB) termed the hike in taxes on the mobile phone companies and telecommunication services as unjust and sought a reversal of the move.
The leader of the association at a post budget press-budget held at a hotel in the capital yesterday said instead of lending a hand to the industry, the government has decided to increase taxes.
The proposed increased taxes on the mobile phone companies and on their customers’ phone usage.
Mahtab Uddin Ahmed, managing director and CEO of Robi, said none of our demand is fulfilled rather more tax has been imposed in the proposed budget this year.
“It is said that we do profit but don’t disclose it. But any audit could not prove that we launder money,” he said this at the press meet.
The imposition of minimum tax of 0.75 per cent of turnover so far meant that the investors of the operators were forced to pay 0.75 per cent of their revenue even though they were making losses, he said.
“It will be very unjust if the tax to be raised to 2 per cent of turnover from 0.75 per cent,” he said.
“Slapping tax on the industry will affect the small-scaled operator more,” said Banglalink chief corporate and regulatory affairs officer Taimur Rahman.
AMTOB said the new tax policy would burden the existing and new customers with additional costs.
It said supplementary duty on services provided through mobile phone SIM/RIM card was raised from 5 per cent to 10 per cent, SIM tax from Tk100 to Tk 200, minimum tax for mobile companies from 0.75 per cent to 2 per cent of turnover and import duty on smartphones from 10 per cent to 25 per cent in the proposed budget.
AMTOB said the tax proposals in telecommunication sector totally go against the vision of Digital Bangladesh and would hinder the growth of telecom related services.
It urged the National Board of Revenue (NBR) to remove the existing 5 per cent SD on mobile services and SIM Tax.
NBR was also requested to reduce the minimum corporate tax for non-profitable operators, and slash the corporate tax for listed and non-listed companies by 5 per cent.
AMTOB also requested the NBR to reduce the appeal charge on any financial disputes from the current 30 per cent to 10 per cent.
It said imposition of minimum tax of 0.75 per cent on turnover meant that investors would be forced to pay 0.75 per cent of their revenue, even though they were making a loss.
Know more২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে যে হারে শুল্ক বৃদ্ধি ও কর আরোপ করা হয়েছে, তাতে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের খরচ বছরে বাড়বে ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এর প্রভাব যেমন সরাসরি গ্রাহকদের ওপর পড়বে, তেমনি ক্ষতিগ্রস্ত হবে সেলফোন অপারেটররাও। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এমন শঙ্কা প্রকাশ করেছে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ (অ্যামটব)।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যামটবের মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এসএম ফরহাদ বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে টেলিযোগাযোগ খাতে নতুন শুল্ক নীতিমালা গ্রাহকদের ওপর নতুন করে অতিরিক্ত খরচের বোঝা চাপিয়ে দেবে। বাজেট ঘোষণার আগে সিম ট্যাক্স ও মোবাইল সেবার ওপর আরোপিত ৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার, অমুনাফাভোগী অপারেটরদের করপোরেট কর কমিয়ে আনা, পুঁজিবাজারে নিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর ক্ষেত্রে করহার ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা এবং আর্থিক বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে আবেদন ফি ৩০ থেকে ১০ শতাংশে নামিয়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছিল অ্যামটব। কিন্তু বাজেটে এসব বিষয় তো আমলে নেয়া হয়নি, উল্টো অপারেটর ও গ্রাহকদের কাঁধে চাপানো হয়েছে করের বোঝা।
Know moreআগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে স্মার্টফোনের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করায় ভ্যাটসহ সব মিলিয়ে আমদানি মূলের ৫৭.৩ শতাংশ টাকা শুধু সরকারকেই দিতে হবে। এ ধরনের উচ্চহার শুল্ক আরোপ নজিরবিহীন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তাঁদের আশঙ্কা, স্মার্টফোনের আমদানি শুল্ক বাড়ানোর ফলে এ খাতে বিপর্যয় নেমে আসবে এবং এ খাতে কর্মরত প্রায় ১০ হাজার কর্মী বেকার হয়ে পড়বে। একই সঙ্গে স্মার্টফোন সেটের চোরাচালান বাড়বে আর সরকার বছরে হারাবে হাজার কোটি টাকার রাজস্ব। এ ছাড়া দেশে ফোরজি সেবায় পড়বে বিরূপ প্রভাব। বাড়বে না ইন্টারনেট ব্যবহার।
এমনিতেই মোবাইল ফোনসেটের চোরা কারবার বন্ধ হচ্ছে না। এক জরিপে দেখা গেছে, দেশে আইফোন ব্যবহার হচ্ছে ২০ লাখের বেশি। কিন্তু বিটিআরসির তথ্য, গত পাঁচ বছরে বৈধভাবে আইফোন আমদানি হয়েছে মাত্র ৩৫ হাজার। একই চিত্র শাওমি, হুয়াওয়ে, নকিয়া, অপোসহ অন্যান্য ব্র্যান্ডের ক্ষেত্রেও। দেশে দীর্ঘদিন ধরে উচ্চমাত্রার শুল্কের কারণে স্মার্টফোনের বাজারে চোরা কারবারিরা উৎসাহিত হচ্ছে। এতে সরকার শুধু বিপুল পরিমাণে রাজস্ব হারাচ্ছে না, হুন্ডি ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণে অর্থ বিদেশে পাচারও হয়ে যাচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার একটি হোটেলে বাজেটপরবর্তী এক সংবাদ সম্মেলনে মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটবের পক্ষ থেকে স্মার্টফোন আমদানিতে শুল্ক বৃদ্ধির নেতিবাচক প্রভাবের বিষয় তুলে ধরা হয়। অ্যামটবের মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এস এম ফরহাদ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘যদিও মোবাইল ফোনসেটের বিষয়টি অন্য খাতের, তবু মোবাইল ফোন অপারেটরদের সেবার সঙ্গে এটি সম্পর্কিত। প্রস্তাবিত বাজেটে স্মার্টফোনের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করায় এর দাম বাড়বে ৫৭ শতাংশের ওপরে। বর্তমানে দেশে তৈরি স্মার্টফোন চাহিদার মাত্র ৩০ শতাংশ পূরণ করতে পারছে। বাকি ৭০ শতাংশ আমদানির ওপর নির্ভরশীল। এ অবস্থায় আমদানি করা স্মার্টফোনের দাম বাড়লে দেশে ফোরজি সেবায় বিরূপ প্রভাব ফেলবে। ইন্টারনেট ব্যবহারও বাড়বে না। স্মার্টফোনের গ্রে মার্কেটও বেড়ে যাবে।’
তিনি বলেন, দেশে মোবাইল ফোন গ্রাহকদের ৬৫ শতাংশ এখনো ফিচার ফোন ব্যবহার করছে। ইন্টারনেটের ব্যবহার বাড়াতে এসব গ্রাহককে স্মার্টফোনে নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু চড়া এই শুল্ক এ ক্ষেত্রে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশে গ্লোবাল মোবাইল ফোন ব্র্যান্ড ফেরামের মুখপাত্র শাকিব আরাফাতের আশঙ্কা, স্মার্টফোন আমদানির শুল্ক বাড়ানোর ফলে এ খাতে বিপর্যয় নেমে আসবে এবং এ খাতে কর্মরত অন্তত ১০ হাজার কর্মী বেকার হয়ে পড়বে। একই সঙ্গে স্মার্টফোন সেটের চোরাচালান বাড়বে এবং সরকার বছরে অন্তত হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাবে। ২০০৬ সালে যে পরিস্থিতি ছিল সেই পরিস্থিতি আবার ফিরে আসবে।
শাকিব আরাফাত বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেট অনুসারে বাংলাদেশে স্মার্টফোন আমদানিতে সব মিলিয়ে ৫৭.৩ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে। এ ধরনের উচ্চহার শুল্ক অন্য কোনো দেশে নেই। ভ্যাট বা বিভিন্ন নামে এর শুল্কের পরিমাণ ভারতে ৩২ শতাংশ, শ্রীলঙ্কায় ৯.২৫ শতাংশ, মালয়েশিয়ায় ৫ শতাংশ, ফিলিপাইনে ১২ শতাংশ, সিঙ্গাপুরে ৭ শতাংশ, থাইল্যান্ডে ৭ শতাংশ, মিয়ানমারে ১৭ শতাংশ এবং ইন্দোনেশিয়ায় ২০ শতাংশ।’
তিনি বলেন, ‘দেশে মোবাইল ফোনসেটের উৎপাদনকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে যদি এর আমদানি শুল্ক বাড়ানো হয়ে থাকে তাহলে বলব সে সময় এখনো আসেনি। আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের বেশ কয়েকটি মোবাইল ফোনসেট প্রস্তুতকারী বাংলাদেশে তাদের সেট তৈরির কথা ভাবছে। কিন্তু তার আগে স্থানীয় বাজারে তাদের সেটের চাহিদা বাড়ানোর সুযোগ দিতে হবে। আমরা আশা করছি, সার্বিক সমস্যাটি বিবেচনায় নিয়ে সরকার স্মার্টফোন আমদানির ওপর থেকে বাড়তি শুল্ক প্রত্যাহার করে নেবে।’
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাংলাদেশে স্মার্টফোন শিল্পের সম্ভাবনা প্রচুর। এ দেশে সুপরিচিত আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের স্মার্টফোনের কারখানা স্থাপিত হলে একদিকে যেমন দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে, একই সঙ্গে ব্যাপক কর্মসংস্থানও সৃষ্টি হবে। কিন্তু বর্তমান অবস্থায় মুষ্টিমেয় উৎপাদনকারী প্রত্যক্ষভাবে লাভবান হবে। সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে না। এ অবস্থায় দেশে কারখানা স্থাপনে আগ্রহী আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড—যেমন হুয়াওয়ে, শাওমি, অপো, ভিভো, নকিয়া, মটোরোলার জন্য অন্তত আরো দুই বছর সময় প্রয়োজন। এই অন্তর্বর্তী সময়ে সহজ শুল্কীকরণের মাধ্যমে স্মার্টফোনের বর্তমান আমদানিকে সচল রাখতে হবে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের প্রস্তাব, সরকার প্রথম তিন মাসের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে যদি ৫ থেকে ১০ শতাংশ আমদানি শুল্ক বহাল রাখে এবং পরের তিন মাস প্রস্তাবিত উচ্চ শুল্ক আরোপ করে তাহলে এর সুফল-কুফল সম্পর্কে ধারণা পাবে। একসময় এ খাতে ফ্ল্যাট রেট শুল্ক আরোপের মাধ্যমে সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আদায়ের নজিরও রয়েছে।
Know moreডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে বাধা বিবেচনায় সরকারকে টেলিযোগাযোগ খাতে প্রস্তাবিত বাজেট পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন অপারেটরস অব বাংলাদেশ (অ্যামটব)।
সংগঠনটি বলছে, প্রস্তাবিত নতুন শুল্ক নীতিমালা বর্তমান ও নতুন গ্রাহকদের ওপর নতুন করে অতিরিক্ত খরচের বোঝা চাপাবে। এতে ‘রাজহাঁসের’ মরণ দশা হবে।
হোটেল সোনারগাঁওয়ে মঙ্গলবার বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলন করে অ্যামটব। সংগঠনের মহাসচিব এসএম ফরহাদ বলেন, প্রস্তাবিত নতুন শুল্ক নীতিমালা বর্তমান ও নতুন গ্রাহকদের ওপর নতুন করে খরচের বোঝা বাড়াবে। মোবাইল ইন্ডাস্ট্রি সরকারের জন্য রাজহাঁস, এটি সোনার ডিম দেয়। বাজেট বক্তৃতায় রাজহাঁস থেকে পালক তোলার কথা বলা হয়েছে, রাজহাঁস যেন ব্যথা না পায়। এ খাত ৬ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপিতে অবদান রাখছে। সরকার যে ঘোষণা দিয়েছে- পালক তুলে শুধু ব্যথা দেয়া নয়, মরণদশা হয়েছে। এই রাজহাঁসকে সরকার যেন কোলে করে রাখে, যেন বেশি রেভিনিউ দিতে পারে।
অ্যামটব মহাসচিব বলেন, যে বাজেট অর্থমন্ত্রী প্রস্তাব করেছেন, তাতে মোবাইল সিম বা রিম কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে সেবার বিপরীতে সম্পূরক শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। সিমের ওপর কর দ্বিগুণ বাড়িয়ে ২০০ টাকা এবং মোবাইল কোম্পানির আয়ের ওপর শুল্ক শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া স্মার্টফোনের আমদানি শুল্কও বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।
ফরহাদ বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি মোট আয়ের ওপর ন্যূনতম কর ২ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। অবিবেচনাপ্রসূত হারে কর হার বৃদ্ধি ও নতুন করে সম্পূরক শুল্ক আরোপ ফোর-জি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক স্থাপনের পুরো প্রক্রিয়াটিকেই হুমকির মুখে ফেলবে।
আয়ের সঞ্চিতির ওপর আরোপিত ১৫ শতাংশ হারে করারোপ করায় তা পুঁজিবাজারে নিবন্ধিত বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ও স্থানীয় কর্পোরেট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন অ্যামটব মহাসচিব। তিনি বলেন, নতুন সিমকার্ড ও প্রতিস্থাপনের ওপর আরোপিত শুল্ক ১০০ থেকে ২০০ টাকা বৃদ্ধি করায় নতুন গ্রাহকদের খরচের বোঝা দ্বিগুণ হবে।
এসএম ফরহাদ বলেন, এ খাতটি দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ডিজিটাল বাংলাদেশের অংশ করে গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে। এ প্রেক্ষিতে প্রস্তাবিত বাজেটে সিমকার্ডের ওপর আরোপিত শুল্ক দ্বিগুণ করা ও অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক আরোপ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের গতিকে বাধাগ্রস্ত করবে। দেশের টেলিযোগাযোগ খাতকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সরকার প্রস্তাবিত বাজেট পুনর্বিবেচনা করবে বলে আশাবাদী মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটব।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে রবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কোনো দাবি মানা হয়নি, আরও বেশি ট্যাক্স ইমপোজ করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘লস করার পর আমার ২ শতাংশ দিলে ক্যাপিটাল থেকে দিতে হবে।’
Know moreবাজেট পরবর্তী এক সংবাদ সম্মেলনে প্রস্তাবিত বাজেটকে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রয়াসের প্রতিবন্ধকতার বিবেচনায় সরকারকে টেলিযোগাযোগ খাতে প্রস্তাবিত বাজেট পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানালো অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন অপারেটরস অব বাংলাদেশ (এমটব)।
২০১৯-২০২০ অর্থবছরের কর প্রস্তাবে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনগুলোর মধ্যে রয়েছে:
n মোবাইল ফোনে সিম ও রিম কার্ডের উপর আরোপিত সম্পূরক শুল্কহার পাঁচ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশে উন্নীতকরণ;
n সিম কার্ডের উপর আরোপিত শুল্ক ১০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০০ টাকা করা;
n পুঁজিবাজারে নিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর রিটেইনড আর্নিং বা আয়ের সঞ্চিতির উপর ১৫ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপ;
n মোবাইল কোম্পানির আয়ের উপর সর্বনিম্ন শুল্ক ০.৭৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে দুই শতাংশ করা;
n স্মার্টফোন আমদানিতে আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করা।
প্রস্তাবিত নতুন শুল্ক নীতিমালা বর্তমান ও নতুন গ্রাহকদের ওপর নতুন করে অতিরিক্ত খরচের বোঝা বাড়াবে। বাজেট ঘোষণার পূর্বে এই খাত থেকে কিছু সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব ছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রতি, যেমন সিম ট্যাক্স ও মোবাইল সেবার ওপর আরোপিত পাঁচ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বাতিল করা। এছাড়াও, অমুনাফাভোগী অপারেটরদের বেলায় ন্যূনতম করপোরেট শুল্কহার কমিয়ে আনা এবং পুঁজিবাজারে নিবন্ধিত বা অনিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর ক্ষেত্রে কর হার পাঁচ শতাংশ হারে কমিয়ে আনা। এছাড়াও, আর্থিক বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে আবেদন ফি ৩০ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নামিয়ে আনার বিষয়েও এনবিআর এর কাছে প্রস্তাব রাখে এমটব।
বর্তমান পটভূমিতে তিনটি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগকারীকে মুনাফা না করলেও মোট আয়ের ওপর ন্যূনতম কর ০.৭৫ শতাংশ হারে বাধ্যতামূলকভাবে কর প্রদান করতে হতো। এটা দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি মোট আয়ের ওপর ন্যূনতম কর দুই শতাংশ করার বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের অগ্রযাত্রায় টেলিযোগাযোগ খাতে বিপুল বিনিয়োগ এর ভূমিকা অগ্রাহ্য। বর্তমানে টেলিযোগাযোগ খাত ডিজিটাল বাংলাদেশ পুরোপুরিভাবে বাস্তবায়নের সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। এ অবস্থায় অবিবেচনাপ্রসূত হারে কর হার বৃদ্ধি ও নতুন করে সম্পূরক শুল্ক আরোপ ফোর-জি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক স্থাপনের পুরো প্রক্রিয়াটিকেই হুমকির মুখে ফেলবে।
এছাড়াও, আয়ের সঞ্চিতির উপর আরোপিত ১৫ শতাংশ হারে করারোপ করায় তা পুঁজিবাজারে নিবন্ধিত বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ও স্থানীয় কর্পোরেট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসমূহের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। নতুন করে আরোপিত এই করের বোঝা কমিয়ে আনতে প্রতিষ্ঠানগুলো ন্যূনতম রিজার্ভে অতিরিক্ত লভ্যাংশ প্রদানে বাধ্য করবে। যা ভবিষ্যত্ বিনিয়োগ কমিয়ে আনবে। আয়ের সঞ্চিতির উপর করারোপ মূলত প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর দ্বৈত করারোপ করবে। যেহেতু, ইতিমধ্যেই নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানগুলো ৪২.৫ শতাংশ হারে কর্পোরেট কর দিয়ে আসছে, নতুন করে আরোপিত করের ফলে প্রতিষ্ঠানসমূহকে অতিরিক্ত ১৫ শতাংশ কর প্রদান করতে হবে।
সরকার দেশের অর্থনীতি ও ডিজিটাল বাংলাদেশের অবকাঠামোর মেরুদণ্ড হিসেবে বিবেচিত টেলিযোগাযোগ খাতকে সহায়তা করার স্থলে বরং প্রস্তাবিত কর ও শুল্ক কাঠামো আরোপের মাধ্যমে এই খাতটিকেই পঙ্গু করে দেবে বলে মনে করে এমটব। এ বিষয়ে এমটব মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম ফরহাদ (অব.) বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের রূপকল্প বাস্তবায়নে টেলিযোগাযোগ খাতের যা অবদান তা প্রস্তাবিত
বাজেটে পুরোপুরিভাবে উপেক্ষিত হওয়ায় আমরা খুবই আশাহত। বাংলাদেশের মোট দেশজ উত্পাদনে (জিডিপি) টেলিযোগাযোগ খাতের অবদান ৬.২ শতাংশের অধিক হলেও এ বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে প্রস্তাবিত বাজেটে। বর্তমানে টেলিযোগাযোগ খাতে পুরো বিশ্বের মাঝে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ কর-ভারের বিষয়টি এখন সর্বজনবিদিত।’
এমটবের মহাসচিবের মতে, মোবাইল সেবাখাতে ৫ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপের ফলে তা ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণকেই বাধাগ্রস্ত করবে। এছাড়াও, নতুন সিমকার্ড ও প্রতিস্থাপনের উপর আরোপিত শুল্ক ১০০ টাকা থেকে ২০০ টাকা বৃদ্ধি করায় নতুন গ্রাহকদের খরচের বোঝা দ্বিগুণ হারে বৃদ্ধি করবে।
এমটব মহাসচিব আরো বলেন “এই খাতটি দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ডিজিটাল বাংলাদেশের অংশ করে গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে। এ প্রেক্ষিতে, প্রস্তাবিত বাজেটে সিমকার্ডের উপর আরোপিত শুল্ক দ্বিগুণ করা ও অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক আরোপ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের গতিকে বাধাগ্রস্ত করবে।”
দেশের টেলিযোগাযোগ খাতকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সরকার প্রস্তাবিত বাজেট পুনর্বিবেচনা করবে বলে আশাবাদী মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন এমটব। এই খাতটি চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ঘটাতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছে এবং এই বিপ্লব এগিয়ে নিয়ে যেতে এ খাতে প্রয়োজন বিপুল পরিমাণে বিনিয়োগ। বাংলাদেশের রাজস্ব আয়ে ও বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে চলেছে দেশের টেলিযোগাযোগ খাত। তাই, এমটবের প্রত্যাশা দেশের অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান বিবেচনা করে এর ওপর আরোপিত কর ও শুল্ক কাঠামো ঢালাওভাবে পরিবর্তনের মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ খাতের সকল সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পরিপূরক ভূমিকা পালন করবে সরকার।
Know moreThe Association of Mobile Telecommunication Operators of Bangladesh (AMTOB) called upon the government to review the budget proposal on the telecom sector, as it runs counter to the concept of Digital Bangladesh.
The changes of supplementary duty on services provided through mobile phone SIM/RIM card were raised from 5 percent to 10 percent and SIM tax from Tk 100 to Tk 200.
As a result, the Robi has already started incurring a loss, Robi Chief Executive Officer Mahtab Uddin Ahmed told a press conference at a local hotel on Tuesday.
AMTOB secretary general Brig Gen (retd) SM Farhad said the telecom operators will require to pay additional Tk 1300 crore for supplementary duty.
He added that another Tk 300 crore to be paid for corporate tax due to minimum tax for mobile companies which was raised from 0.75 percent to 2 percent of turnover.
The import duty on smart phones increased from 10 percent to 25 percent, he said.
It was observed that the new tax policy would burden existing and new customers with additional costs. Earlier, the industry had proposed that the National Board of Revenue (NBR) should eliminate the existing 5 percent SD on mobile services and SIM tax. Further, the NBR was requested to reduce the minimum corporate tax for non-profitable operators and slash the corporate tax for listed and non-listed companies by 5 percent. AMTOB had also requested the NBR to reduce the appeal charge on any financial disputes from the current 30 percent to 10 percent.
In this backdrop, imposition of minimum tax of 0.75 percent on turnover meant that three investors were forced to pay 0.75 percent of their revenue, even though they were making a loss.
Furthermore, imposition of 15 percent tax on retained earnings has wide implications on publically listed MNCs and local conglomerates. The new tax will compel companies to pay out higher dividends to keep their reserves at minimum, thus reducing funds for future investment. Tax on retained earnings is double taxation, as listed companies already pay up to 42.5 percent corporate tax and the new law would be an additional 15% tax on its year end reserves.
“We are utterly disappointed to note that the proposed national budget has undermined the significant contribution made by the telecom industry in implementing the vision of Digital Bangladesh. Telecom industry contributes more than 6.2 percent in the gross domestic product (GDP) but there is no reflection of this fact in the proposed budget. It is widely recognized that the sector in Bangladesh is loaded with the highest tax burden in the world,” said the AMTOB Secretary General.
Know moreপ্রস্তাবিত বাজেট পুনর্বিবেচনার প্রস্তাব দিয়েছে মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন অপারেটরস অব বাংলাদেশ (অ্যামটব)। ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে আজ মঙ্গলবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যামটবসহ গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও টেলিটকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সংগঠনটির দাবি, নতুন কর আরোপ করায় মোবাইল খাত থেকে সরকারের কোষাগারে বছরে যাবে অতিরিক্ত ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এ চাপের বড় অংশই গ্রাহকদের ওপর চাপবে।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যামটবের মহাসচিব এস এম ফরহাদ বলেন, বর্তমান ব্যবহৃত হচ্ছে, এমন ৬৫ শতাংশ ফোনসেট পরিবর্তন করতে হবে। তাদের নতুন করে সিমও নিতে হবে। নতুন কর আরোপের ফলে ফোনসেটের দাম কোথায় গিয়ে ঠেকবে, তা ধারণাই করা যাচ্ছে না। নতুন কর আরোপের ফলে অতিরিক্ত ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা কর দিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে রবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘যেসব খাত বেশি ক্ষতিকর অথবা বেশি মুনাফা করে, সাধারণত সে খাতে বেশি কর আরোপ করা হয়। আর আমাদের এখানে পুরো উল্টো। নতুন বাজেটের ফলে করের হার বেড়ে হবে ৫০ শতাংশ। এভাবে কি ব্যবসা করা সম্ভব? সিটিসেল, এয়ারটেল তো ব্যবসা করতে পারেনি। আমাদের যে পরিমাণ জরিমানা করা হয়, অন্য খাতে তা হয় না।’
গ্রাহকদের ওপর কী পরিমাণ চাপ পড়বে, এ নিয়ে প্রশ্নের জবাবে মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, সম্পূরক শুল্ক ও করের পুরোটাই গ্রাহককে দিতে হবে। অর্থাৎ ২৭ টাকা ৫০ পয়সা যাবে গ্রাহকের ওপর দিয়ে। নতুন বাজেটে টেলিকম খাতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। পুরো খাত সমস্যায় পড়ে যাবে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মোবাইলে ১০০ টাকা রিচার্জ করলে আগে ৮২ টাকা ১৩ পয়সার কথা বলা যেত। প্রস্তাবিত বাজেটের কারণে একই পরিমাণ রিচার্জে এখন ৭৮ টাকা ৪৩ পয়সার কথা বলা যাবে। আর ১০০ টাকার ইন্টারনেট ডেটা ব্যবহার করতে এখন রিচার্জ করতে হচ্ছে ১১৬ টাকা ৫০ পয়সা, আগে যা ছিল ১১১ টাকা ২৫ পয়সা। একইভাবে নতুন সিম নিতে ১০০ টাকার পরিবর্তে ২০০ টাকা কর দিতে হবে। আর মোবাইল অপারেটরদের টার্নওভার কর দশমিক ৭৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২ শতাংশ করা হয়েছে। মোবাইল আমদানিতে কর ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন গ্রামীণফোনের রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স পরিচালক হোসেন সাদাত, বাংলালিংকের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান অফিসার তাইমুর রহমান, টেলিটকের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান সাইফুর রহমান খান।
Know moreIn the proposed budget, supplementary duty on talk time and data use have been increased from 5% to 10%
Mobile phone operators have urged the government to withdraw all taxes on mobile talk time and data use, subscriber identity module (SIM) card and yearly turnover from the proposed budget for 2019-20 fiscal year.
The Association of Mobile Telecommunication Operators of Bangladesh (AMTOB) made the call at a post-budget briefing in the capital on Tuesday.
In the proposed budget, supplementary duty on talk time and data use have been increased from 5% to 10%, SIM tax from Tk100 to Tk200 and imposed fresh 15% tax on retained earnings for listed companies.
In addition, the draft budget has increased minimum tax for mobile companies from 0.75% to 2% of turnover and import duty on smart phones from 10% to 25%.
“We are utterly disappointed that the proposed national budget has undermined the significant contribution made by the telecom industry in implementing the vision of Digital Bangladesh,” said AMTOB Secretary General Brig Gen SM Farhad (Retd).
Telecom industry contributed over 6.2% to the gross domestic product (GDP) but there was no reflection of this in the proposed budget, he said.
The rise in minimum tax threatened to make 4G expansion and the required investment for upcoming 5G in Bangladesh uncertain, AMTOM added.
The proposal to raise supplementary duty from 5% to 10% would only add to the burden of all the aspiring citizens of Digital Bangladesh, while raising of the SIM tax from Tk100 to Tk200 would double the burden on new connections and SIM replacement, said Robi Chief Corporate Officer Taimur Rahamn.
He added: “The industry is in the process of connecting the underprivileged segment of society to Digital Bangladesh, so slapping this additional supplementary duty and doubling the SIM tax will only stall the progress in attaining the Sustainable Development Goals.”
Furthermore, imposition of 15% tax on retained earnings would have adverse implications on publically listed companies , he added.
Tax on retained earnings would be double taxation, as listed companies already paid up to 42.5% corporate tax and the new law would be an additional 15% tax on its year end reserves, he said further.
AMTOB expressed its hopes that the government would reconsider the budget proposal in favour of the industry, which was at the cusp of the 4th industrial revolution and would require massive investment going forward.
Know moreAssociation of Mobile Telecommunication Operators of Bangladesh (AMTOB) today requested the government to reconsider the budget proposal on telecom sector, saying the proposal runs counter to the vision of Digital Bangladesh.
In a post-budget press meet in a city hotel, AMTOB said the new tax policy would burden the existing and new customers with additional costs.
It said supplementary duty on services provided through mobile phone SIM/RIM card was raised from 5 percent to 10 percent, SIM tax from Taka 100 to Taka 200, minimum tax for mobile companies from 0.75 percent to 2 percent of turnover and import duty on smartphones from 10 percent to 25 percent in the proposed budget.
AMTOB said the tax proposals in telecommunication sector totally go against the vision of Digital Bangladesh and would hinder the growth of telecom related services.
It urged the National Board of Revenue (NBR) to remove the existing 5 percent SD on mobile services and SIM Tax.
NBR was also requested to reduce the minimum corporate tax for non-profitable operators, and slash the corporate tax for listed and non-listed companies by 5 percent.
AMTOB also requested the NBR to reduce the appeal charge on any financial disputes from the current 30 percent to 10 percent.
It said imposition of minimum tax of 0.75 percent on turnover meant that investors would be forced to pay 0.75 percent of their revenue, even though they were making a loss.
Know moreThe Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh or AMTOB has demanded a review of the proposals for the sector in the budget for 2019-20, saying these will hinder the government’s ‘Digital Bangladesh’ initiative.
It says the new duty policy for the sector will burden the customers with extra expenses, a situation it has described as “near death of the goose”.
AMTOB came up with its views on Tuesday at a news conference on the proposed budget, in which Finance Minister AHM Mustafa Kamal referred to Jean-Baptiste Colbert, the finance minister who served King Louis XIV of France from 1661 to 1683, and said the “art of taxation consists in so plucking the goose as to obtain the largest number of feathers with the least possible amount of hissing”.
“Mobile industry is the golden goose for the government as the industry lays golden eggs. In the budget speech, it was said that the goose must not be pained. This sector is contributing 6.2 percent to the GDP,” AMTOB Secretary General SM Farhad said.
“But the government announcement has not only caused pain, but it has pushed the goose near death as well. The government should keep this goose comfortable so that it can deliver more revenues,” he added.
Once the proposals for the mobile phone industry, like doubling the supplementary duty to 10 percent, are implemented, the users will get services of Tk 78.27 by paying Tk 100 while the rest Tk 22.72 will go to the government’s pocket.
Kamal proposed raising the minimum tax for mobile companies to 2 percent on their turnover from 0.75 percent earlier.
The planned rise in customs duty on smartphones to 25 percent from the existing 10 percent is also going to drive device prices.
Tax on SIM sale has also been proposed for an increase to Tk 200 from Tk 100.
Farhad termed the 2 percent minimum tax for mobile companies on their turnover “unfortunate”.
“The planned thoughtless rise in taxes and new supplementary duty will put in jeopardy the entire process of the expansion of 4G network and rolling out of 5G network,” he said.
The industry was working for the inclusion of the marginal people in the ‘Digital Bangladesh’ project but the doubling of SIM card and extra supplementary duty proposed in the budget will “slow down the pace of achieving the Sustainable Development Goals”, Farhad said.
AMTOB hopes the government will review the proposals to take the telecom sector forward, he added.
AMTOB Vice-President and Robi Managing Director and CEO Mahtab Uddin Ahmed said: “None of our demands has been met, rather more taxes have been imposed.
“Robi suffered losses after the merger (with Airtel). We started to make profits in the beginning of this year, but we will not be able to get out of losses if this (imposition of more taxes) continues,” he said, adding that the proposal to raise tax on turnover will force the firm to pay from its capital.
“It’s unfair,” he said.
Banglalink Chief Corporate and Regulatory Affairs Officer Taimur Rahman, Grameenphone Head of Regulatory Affairs Hossain Sadat, and Teletalk Deputy General Manager Saiful Alam
Know moreDhaka, June 18 (UNB)- Stating that the newly placed National Budget for FY 2019-20 is going against the vision of digital Bangladesh, The Association of Mobile Telecommunication Operators of Bangladesh (AMTOB) urged the government reconsider it in the telecom sector.
AMTOB leaders came up with the request in a press briefing held on budget reaction at Sonargaon Hotel in the city where representatives of mobile operators were present.
The notable changes in the 2019 tax proposals, defined in the budget, are- supplementary duty on services provided through mobile phone SIM/RIM card raised from 5 percent to 10 percent; SIM tax raised from BDT 100 to BDT 200; 15% tax on retained earnings for listed companies; minimum tax for mobile companies raised from 0.75 percent to 2 percent of turnover; and import duty on smartphones increased from 10 percent to 25 percent, they said.
They observed that the new tax policy would burden the existing and new customers with additional costs. AMTOB has also requested the NBR to reduce the appeal charge on any financial disputes from the current 30 percent to 10 percent.
In this backdrop, imposition of minimum tax of 0.75 percent on turnover meant that three investors were forced to pay 0.75 percent of their revenue, even though they were making a loss.
Furthermore, imposition of 15% Tax on retained earnings has wide implications on publically listed MNCs and local conglomerates. The new tax will compel companies to pay out higher dividends to keep their reserves at minimum, thus reducing funds for future investment. Tax on retained earnings is double taxation, as listed companies already pay up to 42.5 percent corporate tax and the new law would be an additional 15 percent tax on its year end reserves, they said.
AMTOB asserted that rather than supporting this vital industry further, the Government has decided to add to the back-breaking tax structure. “We are utterly disappointed to note that the proposed national budget has undermined the significant contribution made by the telecom industry in implementing the vision of Digital Bangladesh.”, the leaders said.
The raising of the SIM tax from BDT 100 to BDT 200 would double the burden on new connections and SIM replacement, said AMTOB Secretary General, Brig Gen S M Farhad (Retd.).
AMTOB hoped that the Government would reconsider the budget proposal in favor of the industry.
Know moreডিজিটাল বাংলাদেশ প্রয়াসের প্রতিবন্ধকতার বিবেচনায় সরকারকে টেলিযোগাযোগ খাতে প্রস্তাবিত বাজেট পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন অপারেটরস অব বাংলাদেশ (অ্যামটব)।
অপারেটরদের সংগঠনটি বলছে, প্রস্তাবিত নতুন শুল্ক নীতিমালা বর্তমান ও নতুন গ্রাহকদের উপর নতুন করে অতিরিক্ত খরচের বোঝা চাপাবে। এতে ‘রাজহাঁসের’ মরণ দশা হবে।
সংসদে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবের চার দিন পর মঙ্গলবার সোনারগাঁও হোটেলে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলন করে অ্যামটব।
অ্যামটব মহাসচিব এস এম ফরহাদ বলেন, প্রস্তাবিত নতুন শুল্ক নীতিমালা বর্তমান ও নতুন গ্রাহকদের ওপর নতুন করে অতিরিক্ত খরচের বোঝা বাড়াবে।
“মোবাইল ইন্ডাস্ট্রি সরকারের জন্য রাজহাঁস, এটি সোনার ডিম দেয়। বাজেট বক্তৃতায় রাজহাঁস থেকে পালক তোলার কথা বলা হয়েছে, রাজহাঁস যেন ব্যথা না পায়। এ খাত ৬ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপিতে অবদান রাখছে। সরকার যে ঘোষণা দিয়েছে পালক তুলে শুধু ব্যথা দেওয়া নয়, মরণ দশা হয়েছে। এই রাজহাঁসকে সরকার যেন কোলে করে রাখে, যেন বেশি রেভিনিউ দিতে পারে।”
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বাজেট বক্তৃতায় কর আদায়ের প্রসঙ্গে ফ্রান্সের রাজা চতুর্দশ লুইয়ের অর্থমন্ত্রী জ্যঁ ব্যাপতিস্তা কোলবার্টের একটি উক্তির কথা স্মরণ করিয়ে বলেছিলেন, “রাজহাঁস থেকে পালক উঠাও যতটা সম্ভব ততটা। তবে সাবধান! রাজহাঁসটি যেন কোনোভাবেই ব্যথা না পায়।”
যে বাজেট তিনি প্রস্তাব করেছেন, তাতে মোবাইল সিম বা রিম কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে সেবার বিপরীতে সম্পূরক শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া সিমের উপর কর দ্বিগুণ বাড়িয়ে ২০০ টাকা এবং মোবাইল কোম্পানির আয়ের উপর সর্বনিম্ন শুল্ক ০.৭৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
এছাড়া স্মার্টফোনের আমদানি শুল্কও বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।
Know moreনতুন বাজেটে আরোপিত করের বোঝায় কীভাবে টিকে থাকবেন তাই নিয়ে দুশ্চিন্তায় মোবাইল ফোন অপারেটররা।
২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট প্রতিক্রিয়া জানাতে মঙ্গলবার মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর সংগঠন অ্যামটব এক সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়িক এ শঙ্কার কথা জানান।
অ্যামটব মহাসচিব বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব) এস এম ফরহাদের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন রবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান, গ্রামীণফোনের হেড অব রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স সাদাত হোসেন ও টেলিটকের উপ-মহাব্যবস্থাপক সাইফুল আলম।
মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, কোনো বছরেই ডিজিটাল বাংলাদেশ ভিশনের সঙ্গে পলিসির কোনো মিল থাকে না। কিছু মানা হয় না। উল্টো নানা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয়।
‘লাভ করা তো গুনাহ না। মার্জারের কয়েক বছর রবি এবার লাভ করলো। এখন এই বাজেটের প্রভাবে আর লাভের মুখ দেখা হবে না। বরং ব্যবসা বাড়ানোর পরিকল্পনা বাদ দিয়ে বিনিয়োগের পরিবর্তে ব্যবসা সংকুচিত করে ফেলার চিন্তা করতে হবে’ বলছিলেন তিনি।
রবির শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, সবখাতে খরচ কমিয়ে আনতে হবে। সেটা প্রচার-প্রচারণা হতে শুরু করে লোকবল কমিয়ে ফেলা পর্যন্ত।
তিনি বলেন, অনেকেই মনে করেন রবি প্রফিট করছে কিন্তু সেটা দেখায় না। টাকা পাচার করে দেয়া হচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক, বিটিআরসিসহ নানা নিয়ন্ত্রণে অডিট ও কোনো অনুসন্ধানে কেউ এটা বের করতে পারেনি যে লাভ গোপন করা হচ্ছে, টাকা পাচার করা হচ্ছে।
’লাভ না করার পরও বাধ্যতামূলকভাবে সর্বনিম্ন শুল্কের বোঝা টেলিকম খাতের জন্য চাপানো রয়েছে। এটা আগের পৌনে এক শতাংশ হতে এখন ২ শতাংশ করে দেয়া হয়েছে। লস করে এই কর তো মূলধন হতে দিতে হবে। তাহলে এ দেশে বিনিয়োগের চিন্তা করা কীভাবে সম্ভব? উল্লেখ করেন রবি সিইও।
সংবাদ সম্মেলনে এস এম ফরহাদ হোসেন এক উপস্থাপনায় জানান, নতুন অর্থবছরে মোবাইল ফোনে সিম ও রিম কার্ডের উপর আরোপিত সম্পূরক শুল্কহার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে, সিম কার্ডের উপর আরোপিত শুল্ক ১০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০০ টাকা হয়েছে, পুঁজিবাজারে নিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর রিটেইনড আর্নিং বা আয়ের সঞ্চিতির উপর ১৫ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপ করা, মোবাইল কোম্পানির আয়ের উপর সর্বনিম্ন শুল্ক ০ দশমিক ৭৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২ শতাংশ হয়েছে এবং স্মার্টফোন আমদানিতে আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব রয়েছে।
পরে বক্তব্যে অ্যামটব মহাসচিব বলেন, প্রস্তাবিত নতুন শুল্ক নীতিমালা বর্তমান ও নতুন গ্রাহকদের ওপর নতুন করে অতিরিক্ত খরচের বোঝা বাড়াবে।
‘অবিবেচনাপ্রসূত হারে কর হার বৃদ্ধি ও নতুন করে সম্পূরক শুল্ক আরোপ ফোরজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও ফাইভজি নেটওয়ার্ক স্থাপনের পুরো প্রক্রিয়াটিকেই হুমকির মুখে ফেলবে’ বলেন তিনি।
তিনি বলেন, আয়ের সঞ্চিতির উপর আরোপিত ১৫ শতাংশ হারে করারোপ করায় তা পুঁজিবাজারে নিবন্ধিত বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ও স্থানীয় কর্পোরেট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সমূহের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। নতুন করে আরোপিত এই করের বোঝা কমিয়ে আনতে প্রতিষ্ঠানগুলো নূন্যতম রিজার্ভে অতিরিক্তি লভ্যাংশ প্রদানে বাধ্য করবে। যা ভবিষ্যত বিনিয়োগ কমিয়ে আনবে। আয়ের সঞ্চিতির উপর করারোপ মূলত প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর দ্বৈত করারোপ করবে। যেহেতু ইতোমধ্যেই নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানগুলো ৪২ দশমিক ৫ শতাংশ হারে কর্পোরেট কর দিয়ে আসছে, নতুন করে আরোপিত করের ফলে প্রতিষ্ঠানসমূহকে অতিরিক্ত ১৫ শতাংশ কর প্রদান করতে হবে।
প্রস্তাবিত কর ও শুল্ক কাঠামো আরোপের মাধ্যমে এই খাতটিকেই পঙ্গু করে দেবে বলে মনে করছেন তিনি।
অ্যামটব মহাসচিবের মতে, মোবাইল সেবাখাতে ৫ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপের ফলে তা ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণকেই বাধাগ্রস্ত করবে। এছাড়া নতুন সিম কার্ড ও প্রতিস্থাপনের উপর আরোপিত শুল্ক ১০০ টাকা থেকে ২০০ টাকা বৃদ্ধি করায় নতুন গ্রাহকদের খরচের বোঝা দ্বিগুণ হারে বৃদ্ধি করবে।
টেলিযোগাযোগ খাত সরকারের জন্য রাজহাঁস, এটি সোনার ডিম দেয় উল্লেখ করে এস এম ফরহাদ বলেন, বাজেট বক্তৃতায় রাজহাঁসকে ব্যথা না দিয়ে পালক তোলার কথা বলা হয়েছে। ৬ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপিতে অবদান রাখা খাতটিতে পালক তোলার যে আয়োজন হয়েছে তাতে রাজহাঁসের মরণ দশা হয়েছে।
তাইমুর রহমান বলেন, আগে সিম ট্যাক্স ১০০ টাকা ভর্তুকি দিতো মোবাইল ফোন অপারেটরা। এখন এই ট্যাক্স ২০০ টাকা করা এটি তো আর সম্ভব হবে না।
Know moreNo matter how much you grumble about that call suddenly going dead, the situation is unlikely to improve anytime soon.
Officially, only 5,193 complaints of call drop were lodged with the regulator last year, but industry insiders say it happens a few hundred crore times a year.
There are 15.7 crore active mobile connections in the country as of December.
Call drops happen for many reasons, mainly technical. Key among them is the spectrum used by the operators.
In Bangladesh, mobile carriers use limited spectrum because of the unusually high price, the highest in the world. As a result, the network gets crammed, which in turn leads to call drop.
The situation is worsened by the strange arrangement of call transfers from carrier to carrier through independent gateways or interconnection exchanges (ICX), something not found anywhere in the world.
Across the globe, call transfers are done through radio links of the carriers. But here, it is done through 29 intermediaries (ICXs). Most of them are run by people with political clout, while a number of them are not properly equipped to handle the calls, industry insiders said.
Inadequate fibre optic cable network outside Dhaka also stands in the way of smooth call transfers. Shortage of mobile phone towers, which receive and transmit signals, are also to blame for the situation.
“Bangladesh is a unique country in the world in terms of mobile operators' network design, which contributes to sub-standard services,” said Abu Saeed Khan, a mobile industry expert, explaining the unnecessarily complex system.
HIGHEST IN THE WORLD
In Bangladesh, carriers use only 0.83 Megahertz of spectrum for every 1 million users, way less than what operators use in other countries.
Sri Lanka uses 6.21 MHz, Malaysia 5.19 MHz and Afghanistan 6.84 MHz for equal number of subscribers, according to GSMA.
Pakistan (0.95 MHz), Vietnam (1.33 MHz), Thailand (2.01 MHz), and Nepal (2.98 MHz) are also far ahead of Bangladesh.
During 2000-2017, frequency price in Bangladesh was almost three times the average price in Asia Pacific region. It is also the highest in the world, according to a study by the global association of the mobile operators, GSMA, published in July last year.
Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) sold every MHz of 900 MHz and 1800 MHz bands for $30 million and 2100 MHz band for $27 million. There was a 10 percent value added tax as well.
Some South Asian countries provide spectrum for free.
In February last year, only Banglalink and Grameenphone bought some additional spectrum. Still, their total spectrum is less than half of what they need for smooth operation, sources said.
BTRC Chairman Jahurul Haque acknowledged the high price of spectrum, but said it was due to the high demand.
Also, initially operators got free frequency when they started their business. That should be taken into consideration as well, he said.
“At this point, we can say that the government is seriously considering reducing the price, and the industry may see huge spectrum allocations in a short time,” he added.
JAMMERS, INADEQUATE TOWERS
In Dhaka city, there are at least eight spots, including Shahbagh and Mohakhali, where carriers cannot install towers due to inadequate space and other restrictions, resulting in call drops in adjacent areas.
Carriers cannot set up towers also in any defence officers' housing scheme (DOHS) areas in the capital. Authorities in Bashundhara Residential Area and Banasree also do not allow cell towers, said Shahed Alam, head of corporate andregulatory affairs at Robi.
The situation is similar in Chittagong, where mobile towers are banned in certain parts, including the port, DOHS areas and the airport areas, Shahed added.
“The use of unauthorised signal jammers is another concern for the operators as many mosques use them to stop phones going off during prayers. This causes call drops in adjacent areas,” he said.
Different authorities installed jammers from Bijoy Sarani to Jahangir Gate area. Powerful jammers have been set up in old central jail as well, he added.
In October, the BTRC issued a circular, asking people not to use unauthorised jammers.
WITHIN THE LIMIT?
Contacted, a chief executive officer of a top ICX operator shifted the blame on the mobile operators, saying the carriers were not investing enough.
In more than 95 percent cases, call drops happen due to call transfer problems for which mobile companies are responsible, claimed the official, who worked at a top mobile carrier for years.
Despite all these problems, a number of carriers claimed that their call-drop rate was within the limit set by the BTRC and that it was lower than the average limit in developed countries.
The BTRC's permissible call drop rate is 2 percent. Malaysia accepts up to 5 percent, and according to the International Telecommunication Union (a UN body), 3 percent call drop is normal.
The BTRC said they asked the carriers to improve their service quality to avoid facing action, including suspension of their service in certain areas.
Azizur Rahman, BTRC director of System and Service, said they were doing a survey to learn about the service quality.
“We will be tough on the carriers [if the service is poor],” he warned.
In a recent statement, Grameenphone, the largest carrier in the country, said, “While call drop is not an uncommon phenomenon in radio technology-based mobile services, the situation is more acute for operators in Bangladesh since we have many other players in the mobile phone value chain which are not under our control.”
Robi said high cost of spectrum, poor quality fibre network, complex telecom eco-system, challenges in setting up towers, and low average revenue were the main obstacles to providing the high-quality services expected from carriers.
“There can be many reasons for call quality or call drops and the majority of these are connected to external factors over which mobile operators have no control whatsoever,” said Shahed of Robi.
Also, in Bangladesh operators cannot establish their own fibre optic network, a fundamental resource for quality service, due to legal restrictions. This is why they have to get the service from third parties, he said.
Currently, there are five players in the fibre optic cable business. Three are state-owned and they have very small networks. The two private ones virtually have a duopoly of the business.
BTRC Chairman acknowledged the challenges facing the carriers and said the problems could not be solved overnight. “It will take five years to solve this.”
He said the carriers must buy more spectrum. In the meantime, the telecom watchdog would try to mount pressure on them to improve service quality and reduce the number of call drop.
Based on customers' complaints, the BTRC recently asked the carriers to update them about the latest call drop situation, he added.
Know moreMobile phone operators yesterday said the industry average for call drops is about 0.8 percent, which is lower than the average of the developed world and within the ceiling of the telecom regulator.
According to the Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC), a 2 percent call drop is acceptable while the International Telecommunication Union's tolerable level was 3 percent.
For India, the acceptable call drop was 2 percent while for Malaysia it was 5 percent, said mobile operators at a working session at the La Vinci hotel in Dhaka.
There is no such ceiling for countries like the United Kingdom, France, Germany and Australia.
In the session “Quality of Service: Expectation and Reality” organised by the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB), operators said fibre optic cable cut, spectrum shortage, shortage of spots for establishing telecommunications sites and densely populated city areas were the main causes for the call drops.
“In the city, there are dozens of restricted areas where we cannot set up our networks and frequent use of jammers also causes call drops,” said Shahed Alam, executive vice-president and head of regulatory affairs at Robi, the second largest operator.
The Defense Officers Housing Schemes in the capital do not allow setting up of mobile networks inside their areas alongside the authorities of Bashundhara residential area, Banasree, officers club and Ramna area, he said.
Mobile operators also cannot set up networks from Banani to Airport for some unresolved issues and from Bijoy Sarani to Jahangir Gate there are huge jammers similar to those at the old central jail, said top executives of a number of operators.
Some mosques also use jammers, they said.
“The same happens in the Chittagong port, DOHS and airport areas,” said Alam.
Cell phone jammer is an electronic device that blocks transmission of signals between a mobile phone and a base station. By using the same frequency as a mobile handset, it creates strong interference for communication between the caller and receiver. Operators said when a call is generated by a customer it passes through a number of channels such as nationwide transmission networks, internet connections, internet exchanges and in some cases international gateways, before reaching a receiver. The operators have nothing to do if something goes wrong at any channel, the top executives said.
Two weeks ago, the BTRC published a report showing that there were 222.15 crore call drops between September last year and September this year and the operators were supposed to give back 69.38 crore minutes to the affected subscribers for free as compensation.
The report said Grameenphone had 103 crore call drops. Robi and Banglalink had 76.18 crore and 36.54 crore call drops respectively during the time.
Hossain Sadat, acting chief corporate affairs officer of the market leader, said during the period, GP handled 9,000 crore calls.
“If we convert it to percentage, it will be about 1 percent. But when you say 103 crore, it seems to be a huge amount,” Sadat added.
He said fibre optic cable cut was their main challenge right now. Currently they are experiencing 50 fibre cuts every month, which was about 20 just one year before, he said.
In the current network running process, optical fibre cable is the main component for the mobile operators to run their operation, the top officials said.
Operators also pointed out a lack of optical fibres as another bottleneck for them as they were not allowed to lay them on their own.
“In about 90 percent cases we do not get optical fibre cable connection in the places we want,” said Taimur Rahman, chief corporate and regulatory affairs officer at Banglalink.
He also pointed out power shortage and complex network running process and low quality of handsets for the call drops and poor service quality.
Operators said there are 185 megahertz of spectrum in the country and mobile operators are currently using about 130 MHz. They demanded allocation of the unused spectrum at a minimum cost to help them improve service quality.
The operators said the service quality can be improved by more than 60 percent if the government resolves some of the challenges which are not in their control.
Of the total drops, mobile phone operators gave back only a third of the minutes payable to users, the report said.
The call drop issue was brought to attention when Commerce Minister Tofail Ahmed raised it in parliament on October 21 and expressed dissatisfaction over the call drops related to Grameenphone.
Saifur Rahman Khan, a deputy general manager of state-owned Teletalk, and Abdullah Al Mamun, manager for communication and research of the AMTOB, also attended the event.
Know moreকল ড্রপ নিয়ে গ্রাহকের বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। এ সব অভিযোগের বেশিরভাগই মূলত মোবাইল ফোন অপারেটরদের ঘিরে। কিন্তু একটি কল গ্রাহক পর্যন্ত পৌঁছাতে অপারেটর ছাড়াও এনটিটিএন, আইআইজি, আইসিএক্স, আইজিডব্লিউসহ অনেকগুলো পক্ষ জড়িত রয়েছে। অথচ তাদের সেবার মান নিয়ন্ত্রণের কোন ক্ষমতা অপারেটরদের নেই। তাই স্বাভাবিকভাবেই কল ড্রপ সমস্যার পুরো সমাধান অপারেটরদের হাতে নেই। মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে কোয়ালিটি অব সার্ভিস (কল ড্রপ) নিয়ে টিআরএনবির সঙ্গে মোবাইল আপারেটরদের সংগঠন এ্যামটবের কর্মশালায় এ কথা বলা হয়।
কর্মশালায় আলোচনায় উঠে এসেছে, মোবাইল অপারেটরদের সেবার মান নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা যতটা সোচ্চার, অন্য সব পক্ষের কোয়ালিটি অব সার্ভিসের বিষয়ে তেমনটা দেখা যায় না। এখন পর্যন্ত ভয়েস কলের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত অন্য পক্ষ বা প্রতিষ্ঠানের কিউওএস বিষয়ে কোন প্যারামিটার বা সূচক নির্ধারণ করা হয়নি। টেলিযোগাযোগ একটি ওয়্যারলেস প্রযুক্তির সেবা। কারিগরি সীমাবদ্ধতার কারণেই এখানে একটি নেটওয়ার্ককে সম্পূর্ণ কল ড্রপ মুক্ত করা সম্ভব না। এ সব কারিগরি সীমাবদ্ধতার মধ্যে রয়েছে তরঙ্গের স্বল্পতা, ঘন ঘন ফাইবার কেটে যাওয়া, নিম্নমানের হ্যান্ডসেট, জনসংখ্যার ঘনত্বের মতো অনেকগুলো বিষয়।
বাংলাদেশে তরঙ্গের উচ্চ মূল্য কল ড্রপ সমস্যার একটি অন্যতম কারণ। কারণ তরঙ্গ ব্যবহার করেই মূলত টেলিযোগাযোগ সেবা দেয়া হয়। বাংলাদেশে প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গের দাম এখন বিশ্বের সব দেশের মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ, এর বিপরীতে গ্রাহক প্রতি আয় এখন মাত্র ১৩০ টাকা। তরঙ্গের উচ্চ মূল্যের কারণে বিভিন্ন ব্যান্ডের ১৮৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ এখনো বাংলাদেশে অব্যবহৃত রয়ে গেছে। বিপুল পরিমাণ এ অব্যবহৃত তরঙ্গের বিষয়ে সরকারের একটি নীতিমালা থাকা দরকার। তরঙ্গের ন্যায্য দাম নির্ধারণ করে অপারেটরদের দেয়া হলে কল ড্রপের মতো সমস্যা সমাধানে তা খুবই কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। অপারেটরদের বাড়তি তরঙ্গের চাহিদা পূরণ করে বিটিআরসি প্রয়োজনে কোয়ালিটি অব সার্ভিসের বিষয়ে আরও কঠোর হতে পারে।
কল ড্রপের সমস্যা সমাধানে তরঙ্গের পাশাপাশি ফাইবার অপটিক বা এনটিটিএন অপারেটরের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এনটিটিএন নীতিমালা অনুযায়ী, এনটিটিএন অপারেটরের কাছ থেকে মোবাইল ফোন অপারেটরদের ফাইবার লিজ পাওয়ার কথা। কিন্তু ৯৫ শতাংশ ক্ষেত্রে এনটিটিএন অপারেটররা তাদের ফাইবার অপারেটরদের লিজ দেয় না। ঘন ঘন ফাইবার কাটা পড়া এবং নিজস্ব ফাইবার না থাকায় কল ড্রপের হার নিয়ন্ত্রণে রাখা অপারেটরদের জন্য অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে।
মোবাইল ফোন অপারেটরদের জন্য বিটিএস স্থাপনের জায়গা পাওয়া এখন একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রেডিয়েশন নিয়ে সাধারণ মানুষের নেতিবাচক ধারণার কারণে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় নতুন করে টাওয়ার বসাতে গিয়ে স্থান পাওয়া যাচ্ছে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, মিরপুর ডিওএইচএস, বারিধারা ডিওএইচএস, কুড়িল, বনশ্রী, চট্টগ্রাম বন্দর, ডিওএইচএস, চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সল্টগোলা মোড়-সারা দেশে এমন অনেক এলাকায় বিটিএস স্থাপনে অপারেটররা অনুমতি পাচ্ছে না। সাভারের রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পরে অনেক গার্মেন্টস ভবনের ওপরে থাকা মোবাইল ফোন টাওয়ার অপারেটররা সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছে। নতুন লাইসেন্সপ্রাপ্ত টাওয়ার কোম্পানির জন্যও এ বিষয়গুলো সমাধান করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
কর্মশালায় বলা হয়, হ্যান্ডসেটের নিম্নমানও কল ড্রপের একটি অন্যতম কারণ। এক হিসেবে দেখা গেছে, বাংলাদেশে আমদানি হওয়া ৬০ শতাংশ হ্যান্ডসেটই অত্যন্ত নিম্নমানের। ফোরজি উপযোগী হ্যান্ডসেটের ব্যবহার একটি জায়গায় এসে আটকে গেছে। ফোরজি হ্যান্ডসেট আমদানিতে উচ্চ করের কারণে তা সাধারণ ব্যবহারকারীদের ক্রয় সীমার মধ্যে এখনো আসেনি। অনেক সীমাবদ্ধতার পরেও তিন বেসরকারী মোবাইল ফোন অপারেটরের কল ড্রপের পরিমাণ বিটিআরসির নির্ধারিত সীমার নিচে রয়েছে।
বিটিআরসির মানদ- অনুসারে, অপারেটরদের কল ড্রপের হার মোট কলের ২ শতাংশের নিচে থাকতে হবে। তিন অপারেটরের কল ড্রপের হার দশমিক ৫ থেকে দশমিক ৮ শতাংশের মধ্যে, অর্থাৎ ১ শতাংশের কম। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশে কল সাকসেস রেটের হার ৯৯ শতাংশ। অর্থাৎ একজন গ্রাহক মোবাইলে ফোন করলে ৯৯ শতাংশ ক্ষেত্রেই তিনি কলটি সফলভাবে করতে পারেন।
কল ড্রপ সমস্যার বিষয়টি তাই সার্বিকভাবে দেখতে হবে। এককভাবে শুধু মোবাইল ফোন অপারেটরদের দোষারোপ করে এ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। টেলিযোগাযোগ ইকোসিস্টেমে যুক্ত সব পক্ষকে নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যার বাস্তবভিত্তিক সমাধানের মাধ্যমে কল ড্রপের মতো সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।
Know moreকলড্রপ নিয়ে গ্রাহকের অভিযোগ বিস্তর। এসব অভিযোগের বেশিরভাগই মূলত মোবাইল ফোন অপারেটরদের ঘিরে। কিন্তু একটি কল গ্রাহক পর্যন্ত পৌঁছাতে অপারেটর ছাড়াও এনটিটিএন, আইআইজি, আইসিএক্স, আইজিডব্লিউসহ অনেকগুলো পক্ষ জড়িত থাকে। অথচ তাদের সেবার মান নিয়ন্ত্রণের কোনো ক্ষমতা অপারেটরদের নেই। তাই স্বাভাবিকভাবেই কলড্রপ সমস্যার পুরো সমাধান অপারেটরদের হাতে নেই।
মোবাইল অপারেটরদের সেবার মান নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা যতটা সোচ্চার, অন্য সব পক্ষের কোয়ালিটি অব সার্ভিসের বিষয়ে তেমনটা দেখা যায় না। এখন পর্যন্ত ভয়েস কলের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত অন্য পক্ষ বা প্রতিষ্ঠানের কিউওএস বিষয়ে কোনো প্যারামিটার বা সূচক নির্ধারণ করা হয়নি।
মঙ্গলবার (৬ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে এসোসিয়শেন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ (এমটব) আয়োজিত এক কর্মশালায় তিন মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংকের কর্মকর্তারা এ কথা জানান। এতে অপাটেরটরদের হয়ে উপস্থিত ছিলেন রবির হেড অব কর্পোরেট এন্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স শাহেদ আলম, বাংলালিংকের হেড অব কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স তাইমুর রহমান ও গ্রামীণফোনের হেড অব রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স হোসেন শাহাদাত।
তারা বলেন, টেলিযোগাযোগ একটি ওয়্যারলেস প্রযুক্তির সেবা। কারিগরি সীমাবদ্ধতার কারণেই এখানে একটি নেটওয়ার্ককে সম্পূর্ণ কলড্রপ মুক্ত করা সম্ভব নয়। এসব কারিগরি সীমাবদ্ধতার মধ্যে রয়েছে তরঙ্গের স্বল্পতা, ঘন ঘন ফাইবার কেটে যাওয়া, নিম্নমানের হ্যান্ডসেট ও জনসংখ্যার ঘনত্বের মতো অনেকগুলো বিষয়। সম্প্রতি মোবাইল টেলিফোনে কলড্রপ নিয়ে জাতীয় সংসদে বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের ক্ষোভ প্রকাশ এবং পরবর্তীতে বিগত এক বছরে কলড্রপ নিয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করে।
বাংলাদেশে তরঙ্গের উচ্চমূল্য কলড্রপ সমস্যার একটি অন্যতম কারণ। কারণ তরঙ্গ ব্যবহার করেই মূলত টেলিযোগাযোগ সেবা দেওয়া হয়। বাংলাদেশে প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গের দাম এখন বিশ্বের সব দেশের অন্যতম সর্বোচ্চ, এর বিপরীতে গ্রাহক প্রতি আয় এখন মাত্র ১৩০ টাকা। তরঙ্গের উচ্চমূল্যের কারণে বিভিন্ন ব্যান্ডের ১৮৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ এখনো বাংলাদেশে অব্যবহ্নত রয়ে গেছে। বিপুল পরিমাণ এ অব্যবহৃত তরঙ্গের বিষয়ে সরকারের একটি নীতিমালা থাকা দরকার।
তারা মনে করেন, তরঙ্গের ন্যায্য দাম নির্ধারণ করে অপারেটরদের দেওয়া হলে কলড্রপের মতো সমস্যা সমাধানে তা খুবই কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। অপারেটরদের বাড়তি তরঙ্গের চাহিদা পূরণ করে বিটিআরসি প্রয়োজনে কোয়ালিটি অব সার্ভিসের বিষয়ে আরও কঠোর হতে পারে।
কলড্রপের সমস্যা সমাধানে তরঙ্গের পাশাপাশি ফাইবার অপটিক বা এনটিটিএন অপারেটরের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এনটিটিএন নীতিমালা অনুযায়ী, এনটিটিএন অপারেটরের কাছ থেকে মোবাইল ফোন অপারেটরদের ফাইবার লিজ পাওয়ার কথা। কিন্তু ৯৫ শতাংশ ক্ষেত্রে এনটিটিএন অপারেটররা তাদের ফাইবার অপারেটরদের লিজ দেয় না। ঘন ঘন ফাইবার কাটা পড়া এবং নিজস্ব ফাইবার না থাকায় কলড্রপের হার নিয়ন্ত্রণে রাখা অপারেটরদের জন্য অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে।
মোবাইল ফোন অপারেটরদের জন্য বিটিএস স্থাপনের জায়গা পাওয়া এখন একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রেডিয়েশন নিয়ে সাধারণ মানুষের নেতিবাচক ধারণার কারণে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় নতুন করে টাওয়ার বসাতে গিয়ে স্থান পাওয়া যাচ্ছে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, মিরপুর ডিওএইচএস, বারিধারা ডিওএইচএস, কুড়িল, বনশ্রী, চট্টগ্রাম বন্দর, ডিওএইচএস, চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সল্টগোলা মোড়-সারা দেশে এমন অনেক এলাকায় বিটিএস স্থাপনে অপারেটররা অনুমতি পাচ্ছে না। সাভারের রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পরে অনেক গার্মেন্টস ভবনের ওপরে থাকা মোবাইল ফোন টাওয়ার অপারেটররা সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছে। নতুন লাইসেন্সপ্রাপ্ত টাওয়ার কোম্পানির জন্যও এ বিষয়গুলো সমাধান করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
তারা মানসম্পন্ন সেবা দিতে না পারার জন্য নিম্নমানের হ্যান্ডসেটকে দায়ী করে বলেন, বাংলাদেশে আমদানি হওয়া ৬০ শতাংশ হ্যান্ডসেটই অত্যন্ত নিম্নমানের। ফোরজি উপযোগী হ্যান্ডসেটের ব্যবহার একটি জায়গায় এসে আটকে গেছে। ফোরজি হ্যান্ডসেট আমদানিতে উচ্চ করের কারণে তা সাধারণ ব্যবহারকারীদের ক্রয় সীমার মধ্যে এখনো আসেনি।
অনেক সীমাবদ্ধতার পরেও তিন বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরের কলড্রপের পরিমাণ বিটিআরসির নির্ধারিত সীমার নিচে রয়েছে। বিটিআরসির মানদণ্ড অনুসারে, অপারেটরদের কলড্রপের হার মোট কলের ২ শতাংশের নিচে থাকতে হবে। তিন অপারেটরের কলড্রপের হার .৫ থেকে .৮ শতাংশের মধ্যে, অর্থাৎ ১ শতাংশের কম। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশে কল সাকসেস রেটের হার ৯৯ শতাংশ। অর্থাৎ একজন গ্রাহক মোবাইলে ফোন করলে ৯৯
Know moreমোবাইল নম্বর পোর্টেবিলিটি (এমএনপি) সেবার লাইসেন্স দেয়া হয় গত বছরের নভেম্বরে। প্রক্রিয়া শেষে এ লাইসেন্সের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে ইনফোজিলিয়ন বিডি-টেলিটেক কনসোর্টিয়ামকে। নীতিমালা অনুযায়ী লাইসেন্স হস্তান্তরের ছয় মাসের মধ্যে সেবাটি চালুর বাধ্যবাধকতা ছিল। তবে এরই মধ্যে তিন মাস পেরিয়ে গেলেও সেবাটি চালুর প্রক্রিয়াই নির্ধারণ হয়নি আজো।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সূত্রে জানা গেছে, এমএনপির প্রক্রিয়া নির্ধারণে বিটিআরসি, সেলফোন অপারেটর ও এমএনপি লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত একটি ওয়ার্কিং কমিটি কাজ করছে। সেবাটির জন্য একটি গ্রাহকবান্ধব প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করবে কমিটি। আর এ প্রক্রিয়া চূড়ান্তের পরই লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানটি তা বাস্তবায়ন করবে। তবে এখনো প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে পারেনি কমিটি।
এদিকে, এমএনপি সেবা চালুর প্রক্রিয়া শুরু করতে এখনো কারিগরি নির্দেশনা দেয়া হয়নি বলে জানিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ (অ্যামটব)। সংগঠনটি জানায়, প্রক্রিয়া চূড়ান্তের পর তা বাস্তবায়নে যৌক্তিক সময় নির্ধারণ করা প্রয়োজন। কারণ সঠিক পরিকল্পনা, অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ার নকশা ও বাস্তবায়ন, তথ্যপ্রযুক্তি ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি, এমএনপির প্লাটফর্ম ও পরীক্ষা-নিরীক্ষাসংশ্লিষ্ট কাজের জন্য নির্দিষ্ট সময় দিতে হবে। সেবাটি চালু করতে প্রত্যেক অপারেটরকে নম্বর পোর্টিংসংক্রান্ত কারিগরি নির্দেশনা দেয়া নিশ্চিত করতে হবে। মোবাইল ফোন অপারেটররা এখনো এ ধরনের কোনো নির্দেশনা পায়নি।
Know moreAssociation of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) claimed that the mobile network operators (MNOs) did not receive any technical directive regarding number porting yet for the much awaited mobile number portability (MNP) service.
"MNOs need to get confirmation on the porting mechanism of MNP to start the activities, unfortunately they are yet to be intimated of such prerequisite arrangement," AMTOB Secretary General T I M Nurul Kabir said in a media statement.
He said timeline is necessary for planning, designing and development the internal core, IT and other equipment, platform for MNP and testing.
The mobile operators have all along been stressing on the need to address this issue in order to facilitate smooth implementation of MNP service, added Kabir.
With the aim of introducing MNP in May, Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) on November 30 last year issued MNP license to joint-venture firm Infozillion BD Teletech Consortium Limited.
The MNP licensee, however, alleged that the MNOs are not extending required cooperation to launch the service on time. Even, BTRC rejected AMTOB's two months more time plea to delay the launch.
But, the AMTOB ruled out such accusation as baseless and uttered: "As a customer-centric industry, MNOs are indeed very keen to facilitate their customers in choosing the operator of their choice through availing the MNP service; just like many other countries of the world, we strongly believe that our customers deserves to enjoy this freedom."
It said MNP is a very complex process in which customers' transactions are involved. Just to elaborate on the level of complexity involved, AMTOB would like to highlight that Bangladesh is probably the only country in the world to have nearly 60 gateways (Interconnection exchange, International Gateway, International Internet Gateway) and many other Access Network Service operators (Mobile Operators, IPTSPs, BWA operators, PSTN operators, etc.).
মোবাইল ফোন নম্বর অপরিবর্তিত রেখে অপারেটর বদলের (এমএনপি) প্রক্রিয়া শুরু করতে কারিগরি নির্দেশনা এখনো পায়নি বলে জানিয়েছে অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটব।
সংগঠনটি গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন, মোবাইল অপারেটর ও এমএনপি লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত একটি ওয়ার্কিং কমিটি গ্রাহকবান্ধব এমএনপি প্রক্রিয়া চালুর জন্য কাজ করছে।
একটি কার্যকর এমএনপি প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়ার পরপরই এমএনপি লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান সব স্টকহোল্ডারের সমন্বয়ে যুক্তিসঙ্গত সময়ের মধ্যে প্রক্রিয়াটি বাস্তবায়নের পর সেবাটি চালু করবে বলে আশা প্রকাশ করে অ্যামটব।
মোবাইল ফোন নম্বর অপরিবর্তিত রেখে অপারেটর বদলের প্রক্রিয়া মার্চ-এপ্রিল থেকে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সেবাটি শুরু করার জন্য অপারেটররা নম্বর পোর্টিং সংক্রান্ত কারিগরি নির্দেশনা এখনো পায়নি বলে জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সঠিক পরিকল্পনা, অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ার নকশা ও বাস্তবায়ন, তথ্য প্রযুক্তি ও অন্য যন্ত্রপাতি, এমএনপির প্ল্যাটফর্ম ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা সংশ্লিষ্ট কাজের জন্য এ সময় প্রয়োজন। সেবাটি চালু করতে প্রত্যেকটি অপারেটরকে নম্বর পোর্টিং সংক্রান্ত কারিগরি নির্দেশনা দেয়া নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় মোবাইল ফোন অপারেটররা এখনো এমন কোনো নির্দেশনা পায়নি।
মোবাইল ফোন অপারেটররা দেশে এমএনপি চালুর প্রক্রিয়া ধীর করে দিচ্ছে বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে অ্যামটব বলেছে, ‘এ ধরনের অভিযোগ পুরোপুরি ভিত্তিহীন এবং চরম বিভ্রান্তিকর’।
অ্যামটব বলছে, এমএনপি একটি জটিল প্রক্রিয়া যাতে গ্রাহকদের লেনদেনের বিষয়টি জড়িত। বাংলাদেশ সম্ভবত পৃথিবীর একমাত্র দেশ যেখানে ৬০টি গেটওয়ে (ইন্টারকানেকশন এক্সচেঞ্জ, ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে, ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে) এবং বহু অ্যাকসেস নেটওয়ার্ক সার্ভিস অপারেটর (মোবাইল অপারেটরস, আইপিটিএসপি, বিডব্লিওএ অপারেটর, পিএসটিএন অপারেটর ইত্যাদি) রয়েছে। এ থেকেই বোঝা যায় বিষয়টি কতটা জটিল। বর্তমান টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কের জটিলতা মাথায় রেখে অ্যামটবের চাওয়া এসব স্টকহোল্ডারের মধ্যে একটি সঠিক সমন্বয়।
Mobile operators strongly support launching of mobile number portability (MNP) service that enables mobile telephone users to retain their mobile telephone numbers when changing from one mobile network carrier to another.
Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) in a statement on Tuesday expressed their wholehearted support for launching the service ruling out media reports about their apathy towards the MNP.
“It has come to our notice that some media reports have accused the mobile operators of slowing down the process of launching MNP service in Bangladesh. But, we categorically said that such accusations are utterly baseless and misleading to a great extent,” said AMTOB secretary general T I M Nurul Kabir in a statement.
As a customer-centric industry, mobile network operators (MNO) are indeed very keen to facilitate their customers in choosing the operators through availing the MNP service, said the AMTOB statement.
“Like many other countries of the world, we strongly believe that our customers deserve the right to enjoy this freedom,” also said the AMTOB press release.
According to AMTOB, Bangladesh is probably the only country in the world to have nearly 60 gateways of various Interconnection Exchange, International Gateway, International Internet Gateway and many other Access Network Service operators like Mobile Operators, IPTSPs, BWA operators, PSTN operators.
“Considering the complexity of existing telecommunications network involving a plethora of stakeholders in the whole value chain, we have to ensure that all these entities are properly integrated,” said the statement.
A working committee of Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission, mobile operators and the MNP Licensee are now working together to finalize a consumer-friendly MNP process.
“Therefore, once the workable MNP process is finalized, the MNP Licensee in collaboration with all stakeholders will be able to launch the service within a significant reasonable timeframe for making the porting service up and running.”
“It must be noted that all operators need to get confirmation on the porting mechanism of this service to start the activities.
“Unfortunately, the mobile operators are yet to be intimated of such pre-requisite arrangement.”
Know moreA working committee of Bangladesh Telecommun-ication Regulatory Comm-ission (BTRC), mobile operators and Mobile Number Portability (MNP) licensee is working together to finalize a consumer friendly MNP process.
As soon as the workable MNP process is finalized, the MNP licensee in collaboration with all the related stakeholders will launch the service within a significant reasonable timeframe for making the service up and running, said a press release issued by Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) on Tuesday.
In the release it said, "It has come to our notice in recent times that some media reports have accused the mobile operators of slowing down the process of launching MNP service in Bangladesh."
"We categorically state that such accusations are utterly baseless and misleading to a great extent. As a customer-centric industry, Mobile Network Operators (MNO) are indeed very keen to facilitate their customers in choosing the operator of their choice through availing the MNP service; just like many other countries of the world, we strongly believe that our customers deserve to enjoy this freedom."
MNP is a very complex process in which customers' transactions are involved, it said adding, "Just to elaborate on the level of complexity involved, we (AMTOB) would like to highlight that Bangladesh is probably the only country in the world to have nearly 60 gateways (Interconnection excha-nge, International Gateway, International Internet Gateway) and many other Access Network Service operators (Mobile Operators, IPTSPs, BWA operators, PSTN operators).
In this regard, considering the complexity of existing telecommunications network involving a plethora of stakeholders in the whole value chain, we must ensure that all these entities are properly integrated."
The timeline is necessary for planning, designing and development the internal core, IT and other equipment, platform for MNP and testing. It must be noted that all operators need to get confirmation on the porting mechanism of this service for them to start the activities. Unfortunately, the mobile operators are yet to be intimated of such prerequisite arrangement.
The telecom industry strongly believes that service quality-based considerations should be the key driving factors in promoting healthy market competition among the operators. In this connection, the industry is relentlessly working and wholeheartedly cooperating with all the stakeholders involved in order to facilitate the launch of MNP in the country for their valued customers.
টেক শহর কনটেন্ট কাউন্সিলর : নম্বর অপরিবর্তিত রেখে অপারেটর বদলের সুযোগ বা এমএনপি সেবা চালুতে এখনও কোনো ‘কারিগরি নির্দেশনা’ পায়নি মোবাইল অপারেটরগুলো।
মোবাইল অপারেটরদের কারণে এমএনপি চালুতে বিলম্ব হচ্ছে- এমন ‘অভিযোগ’ খণ্ডিয়ে মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায় তাদের সংগঠন অ্যামটব।
অ্যামটব বলছে, ‘সঠিক পরিকল্পনা, অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ার নকশা ও বাস্তবায়ন, তথ্যপ্রযুক্তি ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি, এমএনপির প্লাটফর্ম ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা সংশ্লিষ্ট কাজের জন্য সময় প্রয়োজন।’
‘সেবাটি চালু করতে প্রত্যেকটি অপারেটরকে নম্বর পোর্টিং সংক্রান্ত কারিগরি নির্দেশনা দেয়া নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় মোবাইল ফোন অপারেটররা এখনও এমন কোনো নির্দেশনা পায়নি।’
Know moreAssociation of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) claimed that the mobile network operators (MNOs) did not receive any technical directive regarding number porting yet for the much awaited mobile number portability (MNP) service, a press statement said yesterday.
Mobile network operators said they are indeed very keen to facilitate their customers in choosing the operator of their choice through availing the MNP service.
"MNOs need to get
confirmation on the porting mechanism of MNP to start the activities, unfortunately
they are yet to be intimated of such prerequisite arrangement," AMTOB Secretary General TIM Nurul Kabir said in the media statement.
He said timeline is necessary for planning, designing and development the internal core, IT and other equipment, platform for MNP and testing.
The mobile operators have all along been stressing on the need to address this issue in order to facilitate smooth implementation of MNP service, added Kabir.
With the aim of introducing MNP in May, Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) on November 30 last year issued MNP license to joint-venture firm Infozillion BD Teletech Consortium Limited.
The MNP licensee, however, alleged that the MNOs are not extending required cooperation to launch the service on time. Even, BTRC rejected AMTOB's two months more time plea to delay the launch.
But, the AMTOB ruled out such accusation as baseless and uttered: "As a customer-centric industry, MNOs are indeed very keen to facilitate their customers in choosing the operator of their choice through availing the MNP service; just like many other countries of the world, we strongly believe that our customers deserves to enjoy this
ssociation of Mobile Telecom Operators of Bangladesh on Tuesday claimed that the mobile phone operators were yet to get confirmation regarding the porting mechanism for the launch of mobile number portability service.
‘All operators need to get confirmation on the porting mechanism of this service [MNP] to start the activities. Unfortunately they are yet to be intimated of such prerequisite arrangement,’ AMTOB secretary general TIM Nurul Kabir said in a statement on Tuesday.
The association in its statement also urged for integration of the stakeholders.
AMTOB issued the statement as it came to know that some media reports mentioned mobile phone operators as responsible for slowing down the process of launching the MNP service, it said.
‘Just to elaborate on the level of complexity involved, we would like to highlight that Bangladesh is probably the only country in the world to have nearly 60 gateways and many other Access Network Service operators,’ the statement said.
‘In this regard, considering the complexity of existing telecommunications network involving a plethora of stakeholders in the whole value chain, we must ensure that all these entities are properly integrated,’ the AMTOB statement said.
It said that a working committee of Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission, mobile operators and the MNP Licensee was working to finalise a consumer-friendly MNP process.
‘Therefore, once the workable MNP process is finalised, the MNP licensee in collaboration with all the related stakeholders would be able to launch the service within a significant reasonable timeframe for making the porting service up
and running,’ the statement said.
The timeline is necessary for planning, designing and development the internal core, IT and other equipment, platform for MNP and testing, said AMTOB.
With the aim of introducing MNP in May, the BTRC on November 30 last year issued MNP licence to a joint-venture firm, Infozillion BD Teletech Consortium Limited.
The MNP licensee, however, alleged that the MNOs were not extending required cooperation to launch the service on time.
Even, the BTRC rejected AMTOB’s request to delay the launch by two months.
‘As a customer-centric industry, MNOs are indeed very keen to facilitate their customers in choosing the operator of their choice through availing the MNP service and we strongly believe that our customers deserves to enjoy this freedom,’ the statement said.
A working committee of Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC), mobile phone operators and Mobile number portability (MNP) licensee is working together to finalise a consumer-friendly MNP process, reports UNB.
As soon as the workable MNP process is finalised, the MNP licensee in collaboration with all the related stakeholders will launch the service within a significant reasonable timeframe for making the service up and running, said a press release issued by the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) on Tuesday.
AMTOB said, "It has come to our notice in recent times that some media reports have accused the mobile operators of slowing down the process of launching MNP service in Bangladesh."
"We categorically state that such accusations are utterly baseless and misleading to a great extent. As a customer-centric industry, mobile network operators (MNO) are indeed very keen to facilitate their customers in choosing the operator of their choice through availing the MNP service. Just like many other countries of the world, we strongly believe that our customers deserve to enjoy this freedom."
MNP is a very complex process in which customers' transactions are involved, it said, adding: "Just to elaborate on the level of complexity involved, we (AMTOB) would like to highlight that Bangladesh is probably the only country in the world to have nearly 60 gateways (Interconnection exchange, International Gateway, International Internet Gateway) and many other Access Network Service operators (Mobile Operators, IPTSPs, BWA operators, PSTN operators, etc.). In this regard, considering the complexity of existing telecommunications network involving a plethora of stakeholders in the whole value chain, we must ensure that all these entities are properly integrated."
"The timeline is necessary for planning, designing and developing the internal core, IT and other equipment, platform for MNP and testing. It must be noted that all operators need to get confirmation on the porting mechanism of this service for them to start the activities. Unfortunately, the mobile operators are yet to be intimated of such prerequisite arrangement," the AMTOB said.
"The telecom industry strongly believes that service quality-based considerations should be the key driving factors in promoting healthy market competition among the operators. In this connection, the industry is relentlessly working and wholeheartedly cooperating with all the stakeholders involved in order to facilitate the launch of MNP in the country for their valued customers," it added.
Dhaka, Mar 20 (UNB) – A working committee of Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC), mobile operators and Mobile number portability (MNP) licensee is working together to finalise a consumer friendly MNP process.
As soon as the workable MNP process is finalised, the MNP licensee in collaboration with all the related stakeholders will launch the service within a significant reasonable timeframe for making the service up and running, said a press release issued by Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) on Tuesday.
In the release it said, “It has come to our notice in recent times that some media reports have accused the mobile operators of slowing down the process of launching MNP service in Bangladesh.”
“We categorically state that such accusations are utterly baseless and misleading to a great extent. As a customer-centric industry, mobile network operators (MNO) are indeed very keen to facilitate their customers in choosing the operator of their choice through availing the MNP service; just like many other countries of the world, we strongly believe that our customers deserve to enjoy this freedom.”
MNP is a very complex process in which customers’ transactions are involved, it said adding, “Just to elaborate on the level of complexity involved, we (AMTOB) would like to highlight that Bangladesh is probably the only country in the world to have nearly 60 gateways (Interconnection exchange, International Gateway, International Internet Gateway) and many other Access Network Service operators (Mobile Operators, IPTSPs, BWA operators, PSTN operators, etc.). In this regard, considering the complexity of existing telecommunications network involving a plethora of stakeholders in the whole value chain, we must ensure that all these entities are properly integrated.”
The timeline is necessary for planning, designing and development the internal core, IT and other equipment, platform for MNP and testing. It must be noted that all operators need to get confirmation on the porting mechanism of this service for them to start the activities. Unfortunately, the mobile operators are yet to be intimated of such prerequisite arrangement.
The telecom industry strongly believes that service quality-based considerations should be the key driving factors in promoting healthy market competition among the operators. In this connection, the industry is relentlessly working and wholeheartedly cooperating with all the stakeholders involved in order to facilitate the launch of MNP in the country for their valued customers.
Know moreসংগঠনটি মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন, মোবাইল অপারেটর ও এমএনপি লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত একটি ওয়ার্কিং কমিটি গ্রাহকবান্ধব এমএনপি প্রক্রিয়া চালুর জন্য কাজ করছে।
একটি কার্যকর এমএনপি প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়ার পরপরই এমএনপি লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান সকল স্টেকহোল্ডারের সমন্বয়ে যুক্তিসঙ্গত সময়ের মধ্যে প্রক্রিয়াটি বাস্তবায়নের পর সেবাটি চালু করবে বলে আশা প্রকাশ করে অ্যামটব।
মোবাইল ফোন নম্বর অপরিবর্তিত রেখে অপারেটর বদলের প্রক্রিয়া মার্চ-এপ্রিল থেকে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সেবাটি শুরু করার জন্য অপারেটররা নাম্বার পোর্টিং সংক্রান্ত কারিগরি নির্দেশনা এখনো পায়নি বলে জানিয়েছে সংগঠনটি।
Know moreThe mobile operators' revenue from data services is spiralling by the day, as people are using mobile devices to complete more tasks now compared to anytime before.
Bangladesh's top three telecom operators' revenue from data services grew 58.66 percent year-on-year to Tk 4,149 crore last year, which is over 17 percent of their total earnings in the period.
In 2016, data services fetched 12.50 percent of their gross revenue, up from 8.32 percent in 2015 and 5 percent in 2014.
The figures came from annual financial reports of Grameenphone, Robi and Banglalink, which hold a market share of around 97 percent.
The operators estimate that data revenue would overtake voice revenue within a few years.
TIM Nurul Kabir, secretary general of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB), said data consumption has just started growing and the operators will be able to achieve three-digit growth in the years to come with the help of 4G.
The top operators launched 4G data service last month.
Kabir said data has been playing a key role in generating revenue all around the globe and Bangladesh would be no stranger.
Last year, the number of mobile internet connections increased 19.68 percent year-on-year to 7.50 crore whereas the number of active internet connections, including that of internet service providers and wimax, was 8.08 crore.
Telecom services are experiencing a new trend riding on data and the internet will replace traditional services, said Shahjahan Mahmood, chairman of Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission.
“In new trends, customers are using more data than voice and they will get better services now in 4G,” said Mahmood.
So the data usage volume will definitely increase in the coming days, which will give a boost to the country's digitalisation, he added.
“Once 4G services' coverage spreads, things will change with pace,” said Mahmood.
The industry insiders said data service emerged as a solid revenue generator following the launch of the high-speed 3G network in the second half of 2013.
In the digital world, customers will use smartphones for everyday chores, be it shopping or reading books and newspapers, listening to music or watching movies, said Kabir.
“Definitely internet data will replace lots of regular businesses, television will be replaced by internet devices and we are very close to that mark,” Kabir added.
Voice business will certainly not die out but will decrease as people will go on to adopt alternative communications applications, he added. He laid emphasis on the availability of mobile devices and requested the government to take steps to encourage the use of 4G-enabled handsets.
Very high tax is now imposed on smartphones, which is a bottleneck, he said.
So the AMTOB has requested the government to reduce some of the taxes, which will ultimately help get more revenue from the usage of data and other services, Kabir said.
Last year, market leader Grameenphone's revenue from data rose 51.39 percent year-on-year to Tk 2,180 crore, even though only 2.31 crore of its customers were using 3G services as of December 2017.
According to the BTRC, it had 6.53 crore active SIMs at that time, 98.50 lakh of which were availing 2G.
Meanwhile Robi's data revenue nearly doubled to Tk 1,339 crore, thanks to the inclusion of Airtel's revenue following a merger at the end of 2016.
Robi had 4.29 crore connections at the end of December with 1.58 crore using 3G and 84 lakh 2G. Banglalink earned Tk 630 crore or 13 percent of its total revenue from data services last year. In 2016, it was 10 percent.
Erik Aas, CEO of the third largest operator Banglalink, has recently told The Daily Star that they had serious quality issues last year which impacted revenue growth.
However, the operator has made a remarkable advancement in ensuring better customer experience, as it started upgrading its network capacity in February.
As of December, Banglalink had 3.24 crore active connections with 94.63 lakh using 3G and 74.6 lakh 2G.
Both Grameenphone and Banglalink purchased spectrum a few weeks ago which, their officials said, would help them to improve network quality and become more data-centric operators.
The merger of Robi and Airtel left it with a lot of spectrum, which will help them meet the future data demands of the customers.
Grameenphone's customers are now using 807 megabyte of data on an average per month, up from 632 MB at the end of 2016 while for Banglalink the figures are 580 MB and 391 MB.
Robi did not mention its customers' data usage volume in the annual report.
Know moreঅর্থনৈতিক প্রতিবেদক :
আগামী ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে কর্পোরেট কর হার কমানোর দাবি জানিয়েছে মোবাইল ফোন অপারেটর সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ (অ্যামটব)। সংগঠনটি বলছে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বহুমাত্রিক ভূমিকা রাখছে মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। কিন্তু তাদের কর্পোরেট কর হার ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ। দেশের অন্য খাতে সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো সে হারে কর দেয়, তাদের ক্ষেত্রে একই কর হার হতে হবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে সম্প্রতি জমা দেয়া প্রাক বাজেট প্রস্তাবে তারা এই দাবি জানিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। কর্পোরেট কর হার কমানো ছাড়াও অ্যামটব ইন্টারনেট ব্যবহারে ভ্যাট, সিম করসহ এ খাতে আরোপিত বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর হারে ছাড় চেয়েছে। এ ছাড়া বিদ্যমান কর ও মূসক আইনের কয়েকটি ধারার সংশোধনী আনার প্রস্তাব দিয়েছে। প্রস্তাবে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মোবাইল ফোন অপারেটদের কর হার ৪০ শতাংশ। আর যারা তালিকাভুক্ত নয়, এমন কোম্পানির কর হার ৪৫ শতাংশ। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাধারণ কোম্পানি কর হার ২৫ শতাংশ। আর তালিকাভুক্ত না হলে তা ৩৫ শতাংশ। মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এমন কর হার উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছে তারা। ইন্টারনেট সেবা ব্যবহার প্রসঙ্গে তারা উল্লেখ করেছে, ইন্টারনেট সেবা ব্যবহারে বর্তমানে মূসক, সম্পূরক শুল্ক, সারচার্জসহ গ্রাহক পর্যায়ে সব মিলিয়ে ২১ দশমিক ৭৫ শতাংশ কর দিতে হয়। এই কর সম্পূর্ণ তুলে দেয়ার দাবি জানিয়েছে তারা। তারা উল্লেখ করেছে, ডিজিটাল বাংলাদেশ লক্ষ্য অর্জনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ইন্টারনেট। এটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে গ্রাহক পর্যায়ে কর প্রত্যাহার হলে ইন্টারনেটের দাম অনেকটাই কমে আসবে। সিম প্রতিস্থাপন কর হিসাবে গ্রাহকের ওপর আরোপিত ১০০ টাকার কর তুলে নেয়ার দাবি জানিয়েছে অ্যামটব। বর্তমানে একজন গ্রাহকের সিম হারিয়ে গেলে অথবা নষ্ট হয়ে গেলে সেটা আবার তুলতে হলে কর দিতে হয়। এ ছাড়া সিম করের ওপর মোবাইল অপারেটররা যে ভর্তুকি দেয় তা ব্যবসায়িক ব্যয় হিসেবে বিবেচনার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে। টেলিযোগাযোগ খাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিদ্যমান কর বৈষম্য তুলে নেয়ার দাবি জানিয়েছে অ্যামটব।
ইন্টারনেটের ব্যবহারের ওপর তিন ধাপে বিদ্যমান ২১ দশমিক ৭৫ শতাংশ ভ্যাটসহ টেলিকম খাতে বিভিন্ন ট্যাক্স মওকুফের আবেদন করেছে মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটব। তারা বলছেন, এত বেশি ভ্যাট-ট্যাক্স রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন অসম্ভব। ইন্টারনেট এবং মডেমের ওপর ভ্যাট-ট্যাক্স ছাড় দেয়া হলে তা গ্রাহকদের অল্প খরচে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ দেবে বলে সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে দেয়া বাজেট প্রস্তাবে বলেছে অ্যামটব।
২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটের ওপর এখনই যে প্রস্তাব সংগঠনটি দিয়েছে সেখানে আগের মতোই সিম ট্যাক্স সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করে নেয়ার দাবিও জানিয়েছেন তারা। এখানে বলা হয়েছে, এ ১০০ টাকার ট্যাক্স তুলে নিলে সহজেই প্রান্তিক জনগণ যারা এখনও মোবাইলের সঙ্গে সংযুক্ত নয় তারা সংযোগ পেয়ে যাবেন এবং জাতীয় অর্থনীতিতে এটি বড় ভূমিকা রাখবে। এর আগে গত মাসে বেসিসের সফটএক্সপোর সময় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও ইন্টারনেটের ওপর থেকে ভ্যাট তুলে নেয়ার বিষয়ে বিবেচনা করবেন বলে ইঙ্গিত দিয়ে গেছেন।
অ্যামটবের মহাসচিব টিআইএম নূরুল কবীর স্বাক্ষরিত প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ইন্টারনেটের ব্যবহার ছাড়াও সিম ব্যবহার করে আরও অনেক সেবাই এখন দেয়া হয়ে থাকে। সেসব সেবার ওপরও একইভাবে ২১ দশমিক ৭৫ শতাংশ ভ্যাট, সম্পূরক শুল্ক এবং সারচার্জ রয়েছে যা তুলে নেয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।
অ্যামটবের প্রস্তাবে ই-কমার্সের প্রসারের জন্য সম্পূর্ণ একটি নির্দেশিকা জারি করতে এনবিআরকে অনুরোধ করা হয়েছে। সম্পূর্ণ নির্দেশনা না থাকায় মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা সেবা খাতটির ওপর অনেক সময়ই বাড়তি ট্যাক্স চাপিয়ে দিচ্ছেন বলে বলা হয়েছে।
বর্তমানে অপারেটররা কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে যে অর্থ খরচ করেন তার ওপর ১০ শতাংশ হারে ট্যাক্স দিতে হয়। অ্যাটমব এখানে মওকুফ চেয়েছে। একই সঙ্গে তারা বলছেন, ছাড় পেলে অপারেটররা সিএসআর খাতে আরও অনেক বেশি খরচ করতে পারবেন। এর বাইরে অ্যামটব ভ্যাটসহ শুল্ক আইনগুলোর বিভিন্ন ধারায়ও সংশোধনী চেয়েছেন। টেকশহর। -আইটি ডেস্ক
Know moreThe telecom operators want the upcoming national budget to withdraw the 21.75 percent VAT, supplementary duty and surcharge that people pay to use SIM cards.
They also sought amendments to some clauses of the tax laws for the sake of digitisation of the economy.
The Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (Amtob) has recently placed a set of proposals on the budget to the National Board of Revenue (NBR).
The association wanted the taxes to go as the mobile users purchase internet data and applications through their SIM cards.
“If the government withdraws the VAT and other taxes from internet usage, it will significantly become cheaper for the end users. That will ultimately help build a digital country,” according to the proposals paper signed by TIM Nurul Kabir, secretary general of the association.
Finance Minister AMA Muhith has recently given assurance of reducing taxes on internet usage, in a programme of Bangladesh Association of Software and Information Services. As in previous budgets, Amtob has again wanted withdrawal of a VAT and supplementary duty of Tk 100 on sales of SIMs, as more people are using smartphones now to avail different telecom services.
The government reduced the duty on sales of SIM to Tk 100 from Tk 800 couple of years ago. But this Tk 100 duty should also go to help marginal people get mobile connections at cheaper rates, Amtob said.
If the duty is withdrawn, the government may lose some funds; but the move will definitely help expand the mobile customer base, leaving a positive impact on the country's gross domestic product, reads the proposal.
Amtob also sought withdrawal of the 10 percent tax on corporate social responsibility expenditures, as such tax may discourage the mobile operators to spend more of such funds.
They also sought a complete directive from the NBR on taxes payable by e-commerce businesses to prevent grassroots level tax officials from charging excessively.
Another amendment was sought for bringing down corporate tax on earnings of publicly listed and non listed companies from 40 and 45 percent respectively to 25 and 35 percent.
Know moreThe Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh has proposed a number of changes to taxation rules and regulations, including reduction of appeal fee for any disputed tax issue and withdrawal of all sorts of taxes on mobile phone internet.
The association made the proposal to the National Board of Revenue in February this year ahead of the fiscal budget for the year 2018-2019 following a letter from the taxation authority in January.
The wide range of amendment proposal of AMTOB also includes rationalising corporate taxes of mobile phone operators in line with other sectors, scrapping of double taxation provisions, minimum income taxes provisions and withdrawal of SIM replacement taxes.
The AMTOB proposal, issued by its secretary general TIM Nurul Kabir, said that as per existing law mobile phone operators were supposed to pay 0.75 per cent of total sales value.
The provision of taking income tax from sales is irrational, unjustified and contradictory to the basic principles of income tax law as there may not be any profit from sales proceeds, the proposal said.
At present, corporate taxes are applicable at the rate of 35 per cent and 25 per cent on non-listed and listed companies respectively other than telecom operators, it said.
The mobile phone operators, however, were supposed to pay higher taxes at the rate of 45 per cent for non-listed and 40 per cent for listed companies, and thus hindering investments in the sector as well as digitisation of the country.
AMTOB demanded that the publicly listed mobile phone operators should get 10 per cent tax rebate to help develop the telecom sector.
Mentioning about applicable taxation on non-resident service providers with no office in Bangladesh, the association said that the provision of taking tax exemption certificate from NBR should be waived for them.
To facilitate expansion of the telecom sector, the applicable value-added tax and supplementary duty on SIM or RIM cards
issuance or replacement should be withdrawn, it said.
At present, mobile phone operators are supposed to pay Tk 110 for issuing a new SIM or RIM card and Tk 100 for replacement of any existing one.
The AMTOB proposal said that the applicable 21.75 per cent tax on mobile internet use should be withdrawn with a view to reducing mobile internet prices for making its price consistent with broadband price.
It also said that the mobile phone operators were supposed to pay 10 per cent appeal fee for submission of any petition with the tax appellate tribunal and 25 per cent for filing a petition with the High Court on any disputed issue.
The association proposed that the revenue board should set the fee at 10 per cent for filing an appeal with the tax appellate tribunal as well as with the high court.
Considering the non-profit-making scenario, the mobile phone operators should be allowed to spend 10 per cent of the revenue for employees as incentive bonus instead of the existing provision that allows any operator to spend the highest 10 per cent of profit in that purpose, the proposal said.
Grameenphone, Robi and Banglalink, the three largest operators, will offer the 4G service to their customers in major cities as soon as they obtain the licence from the telecom regulator in the evening.
Mobile operators said the service would enhance customers' daily life and improve the service quality of trade and business. E-education and e-health will also flourish thanks to the 4G.
“4G is monumental for Bangladesh,” said Michael Foley, chief executive officer of GP, one of the four operators due to get the licence.
“4G is a fundamental part of Bangladesh's national digital infrastructure and it will help the country move forward,” he told The Daily Star yesterday.
The Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) will hand over the licences to the three operators and state-run Teletalk at a ceremony at Dhaka Club. At an event in the city's Westin hotel yesterday, market leader GP said it would launch the 4G service within 15 minutes of getting the licence. “Our 4G journey starts when we have the licence in hand, and so does the journey for many of our valued customers,” said Foley.
GP has so far replaced about one crore 4G SIMs out of its 6.5 crore connections.
The operator is focusing mainly Dhaka and some parts of Chittagong and Sylhet as part of its initial launch.
“As soon as we make any of our towers ready for the 4G, it will go live immediately. So, the network coverage will expand every hour,” said Yasir Azman, deputy CEO and chief marketing officer of GP.
Two other top operators also said they would introduce the service today.
“Within a few minutes of receiving the 4G licence, Robi will launch its 4G service,” Mahtab Uddin Ahmed, managing director and CEO of Robi, said in a statement.
A senior official of Robi, the second-largest operator, said it is going to launch the service in a good number of cities including Dhaka and Chittagong. Last night, Robi began using technology neutrality, becoming the first operator to do so.
Tech neutrality allows operators to offer any service in any band efficiently. It also helps them cut the cost of doing business.
Banglalink is targeting large cities such as Dhaka, Chittagong, Khulna, and Sylhet for the launch today.
In a statement, Erik Aas, CEO of Banglalink, said the company is enthusiastically looking forward to the highly anticipated 4G launch. “4G will take Bangladesh towards a digital future opening up innumerable possibilities,” he said.
He said Banglalink has been playing a pioneering role in bringing change to people's lives through technology since its inception. “Tomorrow [Monday] we will go one step closer to our vision of building a truly digital Bangladesh.”
Teletalk, however, will not go for the 4G service immediately even if it gets the licence as its network is not ready yet. The state-run operator deposited Tk 10 crore for the 4G licence to the BTRC.
A senior official of the company said it would take a couple of months for Teletalk to launch the service.
Yesterday, GP introduced two 4G-enabled co-branded smartphones: WE T1 and Micromax Canvas 1. WE T1 is priced at Tk 4,444 and Micromax Canvas-1 Tk 7,599.
Speaking at the event, the GP CEO said it strives to provide customers the best experience on the best technology and product. “It is our intention to provide the best 4G experience to our customers on the most affordable handsets. 4G can be a game changer for many data users. For customers to get the best experience on our network they will need the right smartphones.”
Foley said GP's 4G network would cover the whole country faster than it took in case of the 3G rollout. “Customers will be happy with our service.”
Brigadier General Md Nasim Parvez, director general of the BTRC's spectrum management division, Syed Farhad Ahmed, managing director of Aamra Holdings Ltd, and Vikas Jain, co-founder of Micromax Informatics Ltd, also spoke on the occasion.
Know moreThe Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission has decided to be liberal with the mobile phone operators and declare all of the five applicants eligible for the fourth generation licences.
A team of the commission has already evaluated the applications for the licence and spectrum auction, said Md Jahurul Haque, legal and licencing commissioner of the BTRC.
The panel took the decision in a meeting on Sunday and submitted the final report to the BTRC yesterday, said Haque, also the convener of the panel.
The regulator will make the report public tomorrow and then send the applications to the posts and telecommunications ministry for approval.
“In a country with only five mobile operators, we don't have too many options to choose from for 4G licence. That's why we have decided to go easy on the operators while evaluating the applications.”
However, a senior member of the panel, requesting anonymity, said they found huge loopholes in the applications.
The applications lack a lot of information but the panel could not be tough, as the authorities asked it to be tolerant on it, said the official.
“Even after the beginning of the evaluation process, we asked for and collected some necessary documents from a couple of mobile operators, which were supposed to be submitted with the applications.”
On January 14, the BTRC received five applications for 4G licence, including those from state-run Teletalk and now out-of-service Citycell. However, Teletalk will not buy any spectrum now.
Top three operators—Grameen-phone, Robi and Banglalink—are the main contenders for the launch of the fastest data service.
The regulator also made a provision for new entities to apply for the licence, but none showed interest.
None of the operators submitted documents to substantiate their claims on the total investment they have made so far in Bangladesh although the 4G guideline instructed the applicants to do so, the official said.
The operators also did not clearly share their 4G rollout plan with the regulator, he said. “The operators said they would take bank loans to finance their 4G plan.”
Grameenphone said their funds would come from its own earnings and local banks, he said, adding that only one applicant complied with the preconditions submitting bank statements with the application.
However, none of them submitted their parent companies' acknowledgement letters to invest on 4G service, the official said. The operators also did not properly abide by the rule of submitting details of employees in the top two tiers, he said.
In the top two tiers, at least half of the employees of the operators should be local. Actually the operators are cashing in on the government's eagerness to launch the 4G service and making the regulator bound to bring changes to the guidelines at their will, the official said.
The BTRC is very hopeful that the super fast data service will be available at least in cities from March.
The telecom regulator will declare its spectrum auction procedure on January 29 and a mock auction will take place on February 12.
All operators but Teletalk will take part in the spectrum auction scheduled for February 13. The next day the regulator will declare the name of the bid winners.
Winning companies will have to clear the payments within the next 30 days. From this auction, the government can earn Tk 11,000 crore if the entire spectrum is sold out.
Know moreA national policy think-tank suggests Bangladesh knock down maximum corporate tax to 25 per cent over a three-year period as part of reform to spur investment and economic growth.
At the same time, the Policy Research Institute (PRI) called for simplifying and streamlining the tax laws and tax administration in line with 'good international practices'.
The points were made at 'Bangladesh Doing Business' roundtable held Saturday in the capital, Dhaka.
Experts at the event observed that despite a buoyant economy in run, private domestic and foreign investment is not showing the dynamism needed to accelerate the annual economic growth to 8.0 per cent.
"Our major competitors as India, Indonesia and Vietnam have made significant progress in the Ease of Doing Business rankings over the years while we are hardly making any improvement," said Dr. Sadiq Ahmed, Vice Chairman of the PRI, in his keynote presentation.
Analyzing the ease-of-doing-business indicators, the PRI researchers showed that Bangladesh ranking is at the lower end of countries for 9 of the 10 indicators.
The four indicators where Bangladesh performed relatively worse are: enforcing contract, registering property, getting electricity, and trading across borders.
"These suggest that there is no quick fix to Bangladesh's investment- climate challenges and it will require fundamental reforms over a long period," Mr. Sadiq told the meet.
Such views were also echoed by Kazi M Aminul Islam, Executive Chairman of Bangladesh Investment Development Authority (BIDA) who attended the event as chief guest.
"Currently, our laws are outdated, rules are unnecessary, processes are redundant, procedures are cumbersome, infrastructure is deficient, knowledge and skill level is behind many," said the BIDA boss.
"With this current status of infrastructure or regulations, we cannot go beyond 7.5 percent growth," Mr. Islam said, in reflection of his experience as chief investment-facilitator in the country.
He agreed with the policy analysts that reaching the next level of growth would require "massive reform".
Against this backdrop, as short-to-medium-term reforms, PRI researchers recommended lowering the maximum corporate-tax rate while also simplifying and streamlining the tax laws and tax administration.
Corporate-tax rates for non-listed companies in Bangladesh is currently 35 per cent and for the listed ones 25 per cent. Listed banks and insurance companies have to pay 40 per cent as corporate tax while listed banks and NBFIs 42.5 per cent. And on top of the tax pyramid are tobacco companies and non-listed mobile-phone companies paying at the highest rate of 45 per cent.
The PRI experts, however, called for lowering the maximum corporate tax to 25 per cent over a period of three years as part of a package reform aimed at boosting the country's investment climate.
They also called for simplifying and modernizing the foreign-currency regime while also emphasizing the need for reducing trade protection and lowering trade logistic costs.
"At the same time, the legal framework for contract enforcement and insolvency needs to be strengthened," said Mr. Sadiq.
As immediate measures, PRI researchers suggested establishing indicator-specific implementation committees, enacting the Companies Act reflecting the doing-business-indicator-specific recommendations and ensuring electricity connection to businesses within 28 working days.
They also called for introduction of e-filing and e-payment for all types of VAT and tax transactions and enforcing the mandatory mediation provisions in civil and commercial cases as well as loan-recovery cases.
President of Bangladesh Enterprise Institute Farooq Sobhan in his speech recollected that, a few years ago, South Korean giant Samsung wanted to set up a plant in Bangladesh but later relocated to Vietnam owing to various investment-related hassles.
"Now that same Samsung plant is exporting goods worth of US$ 60 billion each year from Vietnam," the former diplomat said to cite an epic case of disservice.
Reflecting on the recent government move to set up 100 Special Economic Zones across the country, President of the Metropolitan Chamber of Commerce and Industry (MCCI) Barrister Nihad Kabir said, "Instead of going for 100 SEZs at a time, we may initially look to set up 5 zones with a very high standard, get the lessons and then ramp up other 95."
Citing the example of India, former President of Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) Anwar-ul Alam Chowdhury called for establishing a Human Resource Ministry.
"This ministry should be tasked to analyze the future human-resource demands and to collaborate with the Ministry of Education for preparing the country's future generation as per that projected demand," the businessman said.
Know moreThe posts, telecommunications and information technology ministry has endorsed a Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission proposal on fees for spectrum conversion leading to technology neutrality.
Based on the approval, mobile phone operators would have to pay $ 4 million per megahertz for conversion of entire spectrum at once, a senior official of the commission told New Age on Thursday after the ministry gave the approval last week.
The approved guideline also said that the operators would have to pay $ 7.5 million per megahertz for partial conversation of spectrum that they were holding.
Operators, however, at a meeting with BTRC proposed that the conversion fee for each megahertz be fixed at $3 million in case of entire spectrum conversion by a mobile phone operator and the conversion fees be fixed at $ 5 million for partial conversion of spectrum by an operator.
Under the technology neutrality facility, the operators would be allowed to provide any of the 2G, 3G and 4G or long-term evolution services in any bands.
At present, mobile operators use 900 MHz and 1800 MHz for 2G services and 2100 MHz for 3G services and they enjoy technology neutrality in the 2100 MHz by default.
Earlier, the BTRC had proposed that the conversion fee should be $7.5 million per megahertz for any sort of conversion — partial or full volume of spectrum —replacing its previous proposal of $10 million for each MHz of spectrum conversion.
The commission following instruction from the prime minister’s ICT affairs adviser Sajeeb Wazed Joy revised the conversion fees.
Another official of the commission said that the mobile phone operators might get another benefit in converting spectrum into technology neutrality.
As spectrum was assigned to the operators for a period of 15 years, the rest of the validity period of spectrum would also be considered while setting conversion fees.
For instance, X operator has 1 megahertz spectrum in 900 MHz band and the spectrum has validity of another 5 years.
In that case, X operator will have to pay a spectrum conversion charge for a period of five years instead of the total 15 years, while the fees would be full for any other operator that has 15 years validity of its spectrum.
The official also said that the commission was likely to issue a notice in this regard soon.
BTRC officials said that the total allocation of spectrums in the two bands to the mobile operators was 82 MHz.
In case of conversion of 50 per cent of the spectrum, the telecom regulator would be able to earn around Tk 1,100 crore, while the earnings would be around Tk 1,800 crore if entire holdings of the operators were converted, they said.
Operators, however, will get technology neutrality facility in the spectrum bands which is scheduled to be auctioned on February 12 this year.
The Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission yesterday received five applications for licence to provide 4G service, which will ensure 20 mbps speed even from mobile phone.
State-run Teletalk and now out-of-service Citycell also applied for licences.
All the private entities will now sit in the spectrum auction scheduled for February 13.
However, Teletalk will not attend the auction as they have not applied for spectrum, said Shahjahan Mahmood, chairman of the telecom regulator, at a press conference at his office.
“Maybe Teletalk thought their existing spectrum was good enough for offering 4G data service.”
The state-run operator currently has 25 Megahertz of spectrum across three bands.
After getting the licence and paying the spectrum fees, the mobile operators can offer 4G service to their customers, Mahmood said.
“We have been informed that all the top operators are technically ready to offer this service.”
Market sources said the top three private mobile operators are prepared to roll out 4G service and currently working on converting the SIM cards and developing the ecosystem.
Mahmood said, after launching this fastest mobile data service the country will move one step closer towards digitisation.
The BTRC has already formed two separate committees to evaluate the applications for licences and spectrum auction; the qualified applications' list will be published on January 25. A mock auction will be organised on February 12.
Citycell, which stopped providing service in October 2016, is also preparing to re-enter the telecom business after it got a foreign investor, according to one of its top executives.
All mobile operators that have 3G capability will qualify for 4G licences if their documentations are in order. However, since Citycell does not have 3G, it will have to purchase spectrum from the auction.
Though the BTRC has put a provision in the 4G guideline to facilitate participation of new entities, there was no new application. “It is tough to get any new party but if any application is received the BTRC will send it to the government for their consideration. We have not shut the door to foreign investors,” Mahmood said.
Earlier in the day, the Supreme Court cleared the way for the BTRC to give out 4G licences after it extended its chamber judge's order that stayed a High Court directive halting the auction.
On Thursday WiMAX operator Banglalion filed a writ petition on publishing advertisement for awarding 4G licence. Banglalion got the stay order and on the same day chamber judge halted the order.
According to the BTRC guideline, operators have to pay an application processing fee of Tk 5 lakh, a licence fee of Tk 10 crore and an annual fee of Tk 5 crore over the 15-year licensing tenure for 4G.
All the licensees will have to deploy 4G network across the country within three years of getting the licences, according to the guideline.
At the auction, the BTRC will place a floor price of $27 million for per MHz in the 2,100 MHz band; a total of 25 MHz spectrum will be made available.
It will also put up for sale 18 MHz in the 1,800 MHz band and 3.4 MHz in the 900 MHz band, both starting off with $30 million per MHz.
Operators will have to pay separately for technological neutrality of their exiting spectrum if they want to offer any service (2G/3G/4G) from any of their frequencies.
If any operator makes its entire spectrum neutral it will have to pay $4 million for each MHz. However, for partial conversion the charge will be $7.5 million for each MHZ. And in every segment 15 percent value-added tax will be applicable.
BTRC is not expecting higher earnings from spectrum sale but a significant amount will come from technological neutrality fee, said a commissioner of the regulator. As per the BTRC's rough estimation, the government can earn Tk 11,000 crore if the entire spectrum is sold out.
Though the guideline has been amended twice, the private mobile operators still have some worries about unresolved issues concerning VAT, the fibre optic network and the mandatory speed of 20 mbps.
The BTRC last arranged an auction for 3G spectrum in 2013 and the operators rolled out the service right after.
Know moreThe government has failed to use a single penny of Tk 1,257.32 crore or over $150 million furnished by the mobile phone operators to the telecom regulator's social obligation fund in the last six years.
The telecom regulator introduced the fund in November 2011 when four mobile operators renewed their licences, and a committee was formed to use the fund in 2014.
But the committee could not make time and organise any meeting to decide on how to use the fund in the next three years. The first meeting of the committee was held in early 2017 in absence of the telecom minister. But it brought no result.
Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) formed the fund to expand the reach of telecom services to the underprivileged population and boost economic growth.
The operators have been contributing 1 percent of their gross revenue to the fund on a quarterly basis from the last quarter of 2011. The amount reached Tk 1,070.47 crore as of September 2017.
The commission kept the money as a bank deposit and so far earned Tk 186.85 crore as interest.
In a recent meeting, the BTRC once again decided to keep the latest quarterly contribution as a bank deposit for six months because of the absence of any initiative from the government to use it.
On Friday, State Minister for Telecom Tarana Halim said they had sent a proposal to the Prime Minister's Office to organise a meeting of the fund utilisation committee.
Prime Minister Sheikh Hasina—who is also the telecom minister and president of the obligation fund using committee—has given her consent to hold the meeting, Tarana said.
“The PMO had sought a briefing on the issue and we have briefed. The meeting will take place once the prime minister gives her schedule.”
Grameenphone, the largest mobile phone operator, contributed the highest Tk 544.84 crore to the fund.
Citycell and Teletalk were not regular in making contributions. The lone state-owned operator Teletalk put in the lowest, Tk 2.70 crore, to the fund. Citycell contributed Tk 6.70 crore before its closure in October last year.
Continuous accumulation of over $150 million is highly dangerous from financial management point of view, LIRNEasia's Senior Policy Fellow Abu Saeed
Khan said.
He said the government should set a target of the amount to be collected and abolish the fund thereafter.
“Otherwise, it will be a perpetual source of ungovernable corruption.”
In 2015, the BTRC included international gateway operators and other service providers in the list of mandatory contributors. However, they are still enjoying the exemptions.
The ICT division applied to the prime minister seeking more than Tk 600 crore from the fund in order to establish a network, but the telecom division opposed the idea.
Mobile operators have also repeatedly requested the government to use the fund and establish a superhighway of fibre optic cable network to help increase data use at a faster speed.
Mobile operators said they have so far covered 99 percent geographical areas with mobile network, but for better data service, especially 4G, fibre optic cable connectivity is a must.
The ICT division and state-run National Telecom Monitoring Cell also sought allocations from the fund; but their proposals failed to get positive response because of the opposition from the telecom division.
The posts, telecom and ICT ministry comprises of two divisions: Tarana leads the posts and telecom division while Zunaid Ahmed Palak takes care of the ICT division.
Know moreThe ICT industry has added one crore active internet connections in the last seven months and crossed the eight crore-mark on the back of the growing use of digital platforms in the country.
The country has 8.02 crore active internet connections as of November, Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) said in a report yesterday.
Of them, 7.47 crore use internet on mobile phones, 53.42 lakh through broadband lines and 88,000 through Wimax, according to the report.
As of November, there are 14.31 crore active SIMs in the country.
“The growth is very natural and it will be much higher in the near future,” said TIM Nurul Kabir, secretary general of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh. “A lot of digital services are available now. The increasing number of such services will boost internet use.”
Kabir said people now use internet for commercial purposes and even to use ride-hailing services. Many government services can now be accessed through digital channels that are boosting internet use.
“That's the real essence of digitisation.”
Most of the internet users are young as they are the early adaptors of any new service, Kabir said.
The ICT industry touched the milestone of six crore active internet connections in July 2016, five crore landmark in August 2015 and four crore mark in September 2014, according to BTRC data.
In November, Teletalk added 9.26 lakh new mobile connections as the state-owned telecom operator started selling special SIMs among women on October 24 this year. The SIM allows users to access internet without any charge.
Know moreMobile operators' SIM sales, deactivation and replacement services have been severely disrupted in the last two months due to failure to get access to the Election Commission database.
The government has made biometric registration mandatory for SIM ownership, so access to the server, which is the only source of fingerprint data, is fundamental for mobile operators.
But the operators encountered problems in accessing the fingerprint database for repeated crashes of the EC's National Identification Data server.
The conversion of SIMs to provide 4G services is also facing delays for the same reason, said the operators, who are gearing up for the roll out of the new technology in a couple of months' time.
The operators say the disruption arose on at least 10 days and lasted for a total of 29 hours and 52 minutes, including peak hours. The worst interruption was on November 8, when the server could not be accessed from 6:00am to 3:44pm.
Helaluddin Ahmed, secretary to the Election Commission, acknowledged the frequent server crashes but declined to elaborate further on the matter.
The mobile operators' services and businesses are being interrupted considerably due to the EC server going down, said TIM Nurul Kabir, secretary general of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh.
Subsequently, he sent a letter to the EC on November 29 seeking immediate measures to mitigate the problem. A copy was also forwarded to the Bangladesh Tele-communication Regulatory Commission.
This recent disruption is causing general dissatisfaction amongst customers, the letter said. Customers had to provide fingerprints several times for biometric verification while instant SIM activation was also being hampered.
A senior EC official said they needed to run maintenance work frequently and that might be causing the disruptions.
In the letter, Amtob asked the EC to identify the root cause of the disruptions and ensure that the requisite technical maintenance work is completed so that partnered services can be provided smoothly.
They also requested the EC to inform the mobile operators of maintenance work beforehand and appoint a point of contact for direct communication over any problem and for effective feedbacks on issues raised.
In most cases, problems related to servers going down create misunderstandings between customers and operators, retailers and distributors, said Yasir Azman, deputy chief executive officer and chief marketing officer of Grameenphone.
There have been cases where the customers' fingerprints matched but the information provided in relevant forms were incorrect, leaving the door open for disputes to arise in future.
“We have no mechanism to verify the other information,” he said, while calling for the problems to be resolved as soon as possible.
Know morePrime minister’s ICT adviser Sajeeb Wazed Joy has asked the Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission to settle issue of Unstructured Supplementary Service Data charge of mobile network operators’ on mobile financial services as soon as possible.
Joy gave the instruction at a meeting held in the second week of December on setting the charges for USSD in presence of BTRC and Bangladesh Bank officials.
USSD allows a user to connect with the MFS operators’ server through mobile phone operators.
Mobile operators and MFS service providers were in loggerheads for last one year over whether USSD charge would be session-based or the MNOs would continue to get revenue sharing on commission.
Joy instructed BB officials to submit position paper against its proposal where the central bank suggested that the USSD charge per session of 90 seconds should be between Tk 0.21-Tk 0.31, an official of BTRC told New Age on Tuesday.
Mobile phone operators want session-based USSD pricing at Tk 1.50 for a session of 120 seconds. A MFS service provider said the existing system of revenue sharing should continue as such charge would increase the cost burden of subscribers for money transactions.
At present mobile phone operators gets seven per cent of total commission received from a user for financial transaction through mobile financial services.
The ICT adviser in principle agreed to set USSD session-based charges of the MNOs on MFS, the BTRC official said.
Mobile phone operators were demanding USSD-based charges, claiming they do not get fair pricing through the current revenue sharing-based model.
In November this year, the commission, however, based on consultation with Bangladesh Bank, mobile network operators, mobile financial service
providers and Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh had proposed that the charge of the mobile phone operators per session USSD should be Tk 0.85 including two SMS.
The BTRC official said that the commission after getting the position paper of BB in this regard will assess the proposal before forwarding it to the telecom ministry for further consideration.
The issue of USSD session based charge of mobile phone operators was also discussed at the coordination meeting among financial market regulators held on August 1 this year.
BB raised the issue following allegations from some MFS providing banks that the rates for USSD and SMS of the mobile phone operators were high.
From 25 banks given permission by BB to operate MFS, 18 were in operation.
Total number of registered customers of the MFS providers was 3.62 crore at the end of June 30, 2016.
According to a BTRC paper, bkash and Rocket operates 99 per cent of the country’s total MFS.
দেশে চালু হতে যাওয়া চতুর্থ প্রজন্মের (ফোর-জি) টেলিযোগাযোগ সেবার ন্যূনতম গতি ২০ এমবিপিএস নির্ধারণ করেছে সরকার। এই গতিকে অবাস্তব অভিহিত করে মোবাইল ফোন অপারেটররা বলছে, বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় ২০ এমবিপিএস (মেগা বিট প্রতি সেকেন্ড) গতির ফোর–জি সেবা দেওয়া সম্ভব নয়।
ফোর–জি সেবার মান নির্ধারণে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এর আগে যে নীতিমালা তৈরি করেছিল সেখানে ফোর–জির ন্যূনতম গতি ধরা হয়েছিল ১০০ এমবিপিএস। প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরামর্শে তা কমিয়ে পরে ২০ এমবিপিএস নির্ধারণ করেছে বিটিআরসি।
২০ এমবিপিএস গতির ফোর–জি সেবা দিতে না পারার কারণ হিসেবে কয়েকটি বিষয় সামনে এনেছে মোবাইল ফোন অপারেটররা। এর মধ্যে প্রথমেই আছে তরঙ্গের স্বল্পতা। তাদের মতে, বর্তমানে দেশের চারটি মোবাইল ফোন অপারেটরের প্রত্যেকের কাছে যত তরঙ্গ আছে তার সব ব্যবহার করেও এই গতির ফোর–জি দেওয়া সম্ভব নয়। নিজস্ব ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্ক না থাকার কারণেও এ গতির ফোর–জি দেওয়া কঠিন। এ ছাড়া বাংলাদেশে ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের মানের কারণেও এই গতির ফোর–জি গ্রাহক পর্যায়ে দেওয়া সম্ভব নয়।
বাংলাদেশের মোবাইল ফোন অপারেটরদের মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি তরঙ্গ আছে রবি আজিয়াটার। বিভিন্ন ব্যান্ডে রবির মোট তরঙ্গের পরিমাণ এখন ৩৬ দশমিক ৪ মেগাহার্টজ। গ্রামীণফোনের ৩২ মেগাহার্টজ, টেলিটকের ২৫ দশমিক ২ মেগাহার্টজ ও বাংলালিংকের কাছে ২০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ আছে। তাদের মতে, ২০ এমবিপিএস ন্যূনতম গতির ফোর–জি সেবা দিতে হলে তাদের তরঙ্গ দরকার কমপক্ষে ৬০ মেগাহার্টজ। কিন্তু এত তরঙ্গ ব্যবহারের সুযোগ বর্তমানে নেই।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ওপেন সিগন্যালের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্বে ফোর–জি প্রযুক্তির গড় গতি ১৬ দশমিক ৬ এমবিপিএস। প্রতিবেশী দেশ ভারতে ফোর–জির গড় গতি বর্তমানে ৬ দশমিক ১৩ এমবিপিএস। পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডের মতো দেশে ফোর–জির গতি ৯ থেকে ১৪ এমবিপিএসের মধ্যে। ফোর–জি গতিতে বিশ্বে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা দুটি দেশ হলো সিঙ্গাপুর ও দক্ষিণ কোরিয়া। সিঙ্গাপুরে এখন ফোর–জির গড় গতি ৪৬ দশমিক ৬৪ এমবিপিএস, দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪৫ দশমিক ৮৫ এমবিপিএস। প্রতিষ্ঠানটির হিসাবে, এই দুটি দেশ ছাড়া ৪০ এমবিপিএসের বেশি গতি পাওয়া যায় নরওয়ে ও হাঙ্গেরিতে। এ দুটি দেশে ফোর–জির গড় গতি ৪২ এমবিপিএস। বিশ্বজুড়ে ৩৮ লাখ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর ৫ হাজার কোটি তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের মাধ্যমে একেকটি দেশের ফোর–জি ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণ করে ওপেন সিগন্যাল।
জানতে চাইলে মোবাইল ফোন অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব টি আই এম নুরুল কবীর প্রথম আলোকে বলেন, ফোর–জি প্রযুক্তির যে ন্যূনতম গতি সরকার নির্ধারণ করেছে, সেটি বাস্তবসম্মত নয়। এটি পরিবর্তনের জন্য অপারেটররা সরকারকে অনুরোধ করেছে।
টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান লার্ন এশিয়ার জ্যেষ্ঠ গবেষক আবু সাইদ খান বলেন, বর্তমানে বিটিআরসি যেসব ইন্টারনেট প্যাকেজের অনুমোদন দেয় সেগুলোর সবই ইন্টারনেট ডেটার পরিমাণভিত্তিক। সব ইন্টারনেট প্যাকেজকে গতিভিত্তিক করে তারপর বিটিআরসি ইন্টারনেটের ন্যূনতম গতি বেঁধে দিতে পারে। সবদিক বিবেচনায় ২০ এমবিপিএসের ফোর–জি গতি বাংলাদেশে নিশ্চিত করা অসম্ভব।
সরকারের নিয়ম অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশে যেকোনো শ্রেণির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ন্যূনতম গতি ৫ এমবিপিএস। তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) মোবাইল ইন্টারনেটকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট হিসেবে গণ্য করা হয়। তবে দেশে থ্রিজি প্রযুক্তির গড় গতি কত সে বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য বিটিআরসির কাছে নেই।
Know moreThe use of international internet bandwidth by Bangladesh soared 73.38 percent year-on-year to 456 gigabits per second at the end of third quarter of 2017, in a development that suggests the country is marching fast towards digitisation.
“People's lifestyle has evolved. Nowadays people are using the internet for entertainment, education and many other things,” said MA Hakim, president of the Internet Service Providers Association Bangladesh.
The internet service providers are supplying more than 70 percent of the bandwidth and the mobile operators the rest, though most people are using the internet from their smartphones, he said.
The rise in internet subscribers is the main reason for the increase in the bandwidth usage, according to industry insiders. At the end of September, the total number of internet users in Bangladesh stood at 7.92 crore, up 18.39 percent from a year earlier, according to data from the Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission.
Wholesale bandwidth providers said the total usage crossed the 500 Gbps-mark in recent weeks. At the end of 2016, it was 380 Gbps.
M Rokonuzzaman, a professor of electrical and computer engineering at North South University, termed the growth tremendous.
He, however, said there is still a lot left to be done.
“Bangladesh is on the process of digitisation, so more and more data will be required in the near future.”
Per capita data consumption was only 5kbps in 2012 in contrast to 250kbps in Singapore, according to Rokonuzzaman. “This picture needs to change.” The data growth is much lower than the expectation even though a huge number of people are not using internet for productive purposes, said a BTRC official.
Rokonuzzaman said the government and the telecom regulator should promote the benefits of internet to boost the use of bandwidth. The mobile operators' data promotions are targeted towards encouraging more social media use, much to the chagrin of Rokonuzzaman.
State-run Bangladesh Submarine Cable Company Ltd is also experiencing fabulous growth, said Mashiur Rahman, its managing director.
“Currently, we are supplying 60 percent of the country's total demand and hopefully this scenario will be more favourable for us in the coming days.”
The submarine cable company has connected its second cable, helping cut imports, Rahman said.
Know moreসেলফোন অপারেটরদের সঙ্গে মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর আয় ভাগাভাগির পদ্ধতির পরিবর্তে সেশন ভিত্তিতে আনস্ট্রাকচারড সাপ্লিমেন্টারি সার্ভিস ডাটা (ইউএসএসডি) চার্জ নির্ধারণে গত মাসে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে প্রস্তাব দেয় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। তবে এখনো বিষয়টি নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি।
জানা গেছে, সেশনভিত্তিক ইউএসএসডি চার্জ নির্ধারণের বিষয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ (অ্যামটব) নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির কাছে প্রস্তাব দেয়। অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) উপদেষ্টার উপস্থিতিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ বিষয়ে প্রস্তাবনা দিতে বিটিআরসিকে নির্দেশনা দেয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত মাসে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে প্রস্তাবনা পাঠায় বিটিআরসি।
বিটিআরসির প্রস্তাবনা অনুযায়ী, প্রতি ৯০ সেকেন্ডের একটি সেশনের জন্য ৮৫ পয়সা দাম নির্ধারণ করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক, মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) অপারেটর, সেলফোন অপারেটর ও অ্যামটবের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বিত বৈঠকের মাধ্যমে পাওয়া মতামতের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি।
মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো বলছে, সেশন ভিত্তিতে ইউএসএসডি চার্জ আরোপ করা হলে গ্রাহকদের ওপর বাড়তি বোঝা চাপতে পারে। তবে সেলফোন অপারেটরদের দাবি, ইউএসএসডি চার্জের বিষয়টি বিজনেস টু বিজনেস। এটি নির্দিষ্ট হবে অপারেটরদের মধ্যকার চুক্তির ভিত্তিতে। এর সঙ্গে গ্রাহকদের কোনো সম্পর্ক নেই।
সেলফোন অপারেটরদের দাবি, সেবাটির শুরুর দিকে সেলফোন নেটওয়ার্কের ওপর যে চাপ পড়ত, এখন তা বেড়েছে অনেক বেশি। আগের চেয়ে এখন এ চাপ অন্তত এক হাজার গুণ বেশি। নেটওয়ার্কের মেশিন থেকে সেলফোনে সিগনাল পাঠাতে ইউএসএসডি নামের এক ধরনের কোড ব্যবহার করা হয়। অপারেটরদের বিপুল অর্থ ব্যয়ে কেনা তরঙ্গের মাধ্যমে এটি পাঠাতে হয়। মূলত এ তরঙ্গ ব্যবহার হয় ভয়েস কল, এসএমএস বা অন্যান্য সেবা আদান-প্রদানের জন্য।
এ প্রসঙ্গে বিটিআরসির ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, খাতসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে প্রস্তাবনা চূড়ান্ত করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। এরই মধ্যে প্রস্তাবনাটি অনুমোদনের জন্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, ভারতে ইউএসএসডির একটি সেশনের চার্জ বর্তমানে ৬০ পয়সা, যা গত বছর পর্যন্ত ছিল ১ টাকা ৮০ পয়সা। থাইল্যান্ডে এ চার্জ ২ টাকা ২০ পয়সা, নাইজেরিয়ায় ৪ টাকা ৭৬ পয়সা, দক্ষিণ আফ্রিকায় ৬ টাকা ৬১ পয়সা ও কেনিয়ায় ৭ টাকা ৭৫ পয়সা।
খাতসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ইউএসএসডির ব্যবহার বাড়ার জন্য অতিরিক্ত মেশিন কেনার প্রয়োজন। তা না হলে এর প্রভাব ভয়েস কলের ওপর পড়ে। তবে যেহেতু এ খাত থেকে অর্থ আসছে সামান্য, তাই অপারেটররাও অতিরিক্ত বিনিয়োগে আগ্রহী নয়।
উল্লেখ্য, ইউএসএসডির মাধ্যমে সেলফোন নেটওয়ার্কের একটি অংশ মেশিন টু মেশিন সম্পর্ক স্থাপন করে। মোবাইল ব্যাংকিং অপারেটরগুলো সেলফোন অপারেটরদের সঙ্গে তাদের আয়ের ৭ শতাংশ ভাগ করছে। তবে সাত-আট মাস ধরে এমএফএস অপারেটরদের সঙ্গে চুক্তি ছাড়াই সেবাটি পরিচালনায় নেটওয়ার্ক সেবা দিচ্ছে সেলফোন অপারেটররা।
Know moreThe Posts and Telecommunications Division is yet to approve the pricing guidelines for USSD (Unstructured Supplementary Service Data) in respect of mobile financial services (MFS) even though the advisor for information and communication technology (ICT) to Prime Minister Sheikh Hasina instructed the ministry to issue such an approval nearly two months ago.
The telecom regulator sent the proposed guidelines (a set of directives) to the ministry concerned for approval more than a month ago.
At a meeting held on October 19, the PM’s ICT advisor, Sajeeb Ahmed Wazed, instructed the ministry to approve the USSD pricing policy.
When asked about the reasons for the delay, a senior official of the Posts and Telecommunications Division said, “We told the BTRC that only the division would be able to approve and finalise the new pricing policy if it is found that the new policy will not put extra pressure on the subscribers.”
The chairman of the Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC), Dr Shahjahan Mahmood, however, said: “We have sent our proposal to the Posts and Telecommunications Division. The division will now decide on it. We can only ensure that the new pricing policy does not exert any extra pressure on the subscribers.”
According to the proposed directive, the duration of a USSD session is 90 seconds and the charges will be Tk 0.85 for MFS, along with two free short messages.
A USSD session is completed through a set of code numbers that are pressed on a mobile phone to initiate a transaction. The USSD is a global system for mobile communication technology that is used to send text messages between a mobile phone and an application programme in the network.
The MFS providers have claimed that if the new pricing regime is indeed established, it would impact the end-users negatively.
However, according to the BTRC directive, “The directive will be applied to the relevant industry without affecting the subscribers. The subscriber, in any case, will not pay any additional amount for the implementation of this directive. MFS operators and mobile network operators will ensure this through mutual agreements between themselves.”
The mobile financial service providers currently share seven per cent revenues with the mobile operators since the MFS providers use mobile network operators’ (MNOs’) networks. However, in such cases, session-based USSD charges are the standard.
Earlier, the BTRC prepared the USSD pricing policy after consultations with the finance ministry, the Telecom Division, Bangladesh Bank, mobile financial service providers, and Association of Mobile Operators of Bangladesh (AMTOB).
According to the committee’s report, since there is currently no particular tariff and set of directives on USSD services, healthy competition in the market has been disrupted.
The BTRC has proposed that the USSD session charges be fixed at Tk 0.85 per session along with two free SMS, taking into account the policies of other countries like South Africa (Tk 3.60), Nigeria (Tk 0.80), Kenya (Tk 3.17), India (Tk 0.65) and Thailand (Tk 3).
Know moreA few clicks from one's smartphone can now get many things: from education materials to entertainment, products to house help, medical service to rides, and so on.
And Bangladesh too has been embracing this transformation wholeheartedly after the Awami League came to power.
On this day, nine years ago, the party unveiled it as a major component of its manifesto in the lead up to the ninth general election. December 12 has since been declared the National ICT Day.
The country has achieved huge success in that time and the process will be faster in the coming years, said Mustafa Jabbar, president of the Bangladesh Association of Software and Information Services.
“We cannot measure the success with numbers as there was almost nothing at that time,” he said, adding that the country's ICT and telecom product market size is now worth about $6 billion a year.
Export earnings from ICT is about $1 billion and the local market size is worth more than $2 billion, while the telecom operators collective revenue stands at upwards of $3 billion.
“These numbers were almost zero in 2009. The telecom operators only had voice and SMS service,” he added.
Bangladesh has achieved 50 percent digitisation thus far, according to Zunaid Ahmed Palak, state minister for ICT.
“40 percent of the government services have now been digitised. But, we are not satisfied with that as our target is to bring 90 percent of the services online,” Palak told The Daily Star recently.
People can now get most services using the internet and the process will be faster once 4G service rolls out, he said.
Over the last few years, the transformation process has been moving very fast and every year more than one crore internet connections are added.
At the end of October, the total number of internet users stood at 7.98 crore, according to the Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission.
In 2008, export earnings from ICT amounted to only $26 million, Palak said.
“Billion dollars is now a reality. Only the government's policy support has helped the industry to move forward,” he said, adding that the next target is to hit the $5 billion-mark by 2021.
Through the digitisation process, Bangladesh will join the fourth industrial revolution, he added.
One of the outcomes of the journey is the mobile financial service. At present, there are about six crore active accounts and the transaction value each day is about Tk 921 crore as of October.
In the past three to four years, the e-commerce business has also flourished as well as mobile application and gaming industry.
Not only that, some local companies are also running different development projects like the Internet of Things for different countries. The government also took the initiative to assemble digital equipment like mobile handsets and laptops locally and developed 28 hi-tech parks across the country.
However, a chief executive of a top software company criticised the government's tendency to entrust foreign companies with projects even though local companies are sufficiently capable.
The government is also not decisive enough on technology adoption like mobile number portability, which will be available in a few months' time whereas all the neighbouring countries got it 7-10 years ago.
Some international organisations' periodical reports also painted a different picture at times. According to International Telecommunication Union's ICT index, Bangladesh's position is 147 out of the 176.
Another ITU report published last year said Bangladesh has the lowest internet penetration in South Asia, with just 14.40 percent of the population having connectivity to the internet.
TIM Nurul Kabir, secretary general of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh, however, played down the accuracy of the reports.
“Though there are some problems in the regulatory framework, the government did a tremendous job overall with regards to digitisation.”
Know moreআগামী বাজেটে ইন্টারনেটে দাম কমানো হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে চার দিনব্যাপী ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের সমাপনী বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, তরুণদের কথা চিন্তা করে ইন্টারনেটের দাম কমানো হতে পারে। সমাপনী দিনে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে অবদানের জন্য ১১ বিভাগে ৪০ জনকে পুরস্কৃত করা হয়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বেসিস সভাপতি মোস্তাফা জব্বারসহ অনেকে ইন্টারনেট ব্যবহারের ওপর থেকে ভ্যাট-ট্যাক্স কমানোর জন্য বলছেন। আগামী বছর তার শেষ বাজেট। এই বাজেটে ইন্টারনেটের দামের ব্যাপারে ভিন্ন চিন্তা করব। বিশেষ করে ভ্যাট নিয়ে একটা ইতিবাচক খবর আপনারা পাবেন। কারণ ইন্টারনেটের ব্যবহার এখন বাড়ছে। অনেক কর্মকাণ্ডই এখন ইন্টারনেট নির্ভর হয়ে পড়ছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালে নির্বাচনের আগে যে ইশতেহার দেওয়া হয়েছিল তার বাস্তবায়ন হয়েছে বলেই এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবে রূপ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। এর অগ্রপথিক তরুণরা। তাদের ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা সৃষ্টিতে অবশ্যই পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তিনি আশা করেন, অদূরভবিষ্যতে বাংলাদেশের তরুণরা সোফিয়ার মতো রোবট উপহার দিতে সক্ষম হবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, এ বছর ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের প্রদর্শনীতে দর্শনার্থীর আসার সংখ্যা অন্য সব বছরের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। ১ লাখ ৬৫ হাজার অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করলেও পাঁচ লাখের বেশি দর্শক এসেছেন প্রদর্শনীতে। তিনি জানান, প্রদর্শনীতে ৫০২টি স্টল ছিল যেখানে ৩০২টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। চারদিনে ৪৭টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেমিনারগুলোতে বক্তব্য দিয়েছেন ২৮৯ জন বক্তা। এর মধ্যে বিদেশি বক্তা ছিলেন ৭৫ জন।
ভুটানের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন মন্ত্রী দিনা নাথ ডঙ্গায়েল বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ ভুটানের নজরে এসেছে তিন বছর ধরে। তথ্যপ্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ভুটান এখন বাংলাদেশকে অনুসরণ করছে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ইমরান আহমেদ, ভুটানের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন মন্ত্রী দিনা নাথ ডঙ্গায়েল এবং তথ্যপ্রযুক্তি সচিব সুবীর কিশোর চৌধুরী।
ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের শেষ দিনে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় ১১ বিভাগে ৪০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করা হয়। এ ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের অধীনে আইডিয়া প্রকল্পের আওতায় ৩৭ জন স্টার্টআপকে ফান্ড প্রদান করা হয়।
High taxation and inadequate spectrum allocation are seriously hindering the growth of mobile internet in Bangladesh, ultimately affecting the poor segment of the people, a recent study conducted by GSM Association has revealed.
Looking at the total cost of mobile ownership for consumers, tax is more than 30 per cent of cost for a 'basic usage basket' and over 20 per cent for a 'high usage basket' in Bangladesh, says the study which came out last week.
The study titled 'Bangladesh: Driving mobile-enabled digital transition' noted that despite huge investments from the mobile operators, mobile internet uptake in Bangladesh is still low at 33 per cent in the second quarter of 2017 which is below the average of 38 per cent in South Asia.
Network quality, spectrum availability at affordable prices, taxation, affordability of services, basic skills and local relevance were cited as some key barriers to greater adoption of mobile internet in the country.
"Mobile operators in Bangladesh paid nearly $1 billion in recurring tax payments in 2016, which represented around 45 per cent of total sector revenue," said the report while noting that this US$ 1 billion amount excludes one-of spectrum and licence fees.
"Many of the taxes paid by mobile operators are specific to the sector or imposed at higher rates for mobile than other industries," it added.
"For example, corporate tax is at 40-45 per cent if the operator is publicly listed, regulation revenue fees are 5.5 per cent and universal service fund (USF) revenue rate is 1 per cent."
"This is a key factor in raising the affordability barrier for consumers," the report noted.
The GSMA findings came at a time when the country's telecom regulator is getting ready for the introduction of 4G services in the country.
The long-awaited auction for the 4G spectrum will be held on February 13 next year and the names of the winners will be announced on February 14.
Mobile operators have long called for making the 4G guideline investment-friendly. However, according to the telecom regulator, most of the concerns raised by the operators have been addressed in its final guideline.
The GSMA analysis specifically pointed out that the amount of spectrum assigned to mobile operators in Bangladesh is low compared to other markets.
"For example, only 70 MHz of spectrum has been assigned to 3G services," the study mentioned while noting that in Indonesia, which has a similar volume of population spread across a wider territory, 300 MHz is currently being used in different bands for 3G services.
In addition, the report pointed out that no digital dividend spectrum has been released so far while noting that doing so would enable operators to reduce capital and network costs and accelerate rollout and lowering prices for end users.
"Furthermore, the spectrum that has been assigned so far is not technology neutral, so mobile operators can only offer 3G on a subset of the 2100 MHz band," the report said.
The GSMA, in its study, opined that high levels of taxation and spectrum prices can have a significant negative impact on the incentives for mobile operators to invest in network infrastructure, and could have long-term implications for network coverage and 3G expansion.
"Regulatory fees and payments imposed on the mobile sector can represent a high burden and can vary substantially and unexpectedly from one year to another, adding uncertainty for market players," it said in the report.
"High upfront investment required for mobile infrastructure and long repayment cycle present a number of risks to operators: in particular, once investment has been made, any unexpected changes in taxation and regulatory fees can impact directly on profitability, lowering returns," it added.
The GSMA report also noted that high levels of taxation can also have an impact on the affordability of devices and mobile services.
It pointed out that the existing rate of import tax on mobile phone devices, at 25 per cent, is encouraging the import of devices through illegal channels in the country.
The study observed that ultimate price of such high taxation is falling upon the grassroots people as it noted that "people in lower income groups finding it more difficult to access mobile internet services".
"For the bottom 20 per cent of the population by income, the total cost of mobile ownership as a share of income varies from 3 per cent for a basic basket to 13 per cent for a high basket, and tax as a share of monthly income varies from 0.8 per cent to 2.6 per cent respectively," it said.
The GSMA study findings are quite in line with what the mobile operators have long been complaining about the business ecosystem in the country.
They have often claimed that the high rate of tax for the mobile operators as well as lofty licence and spectrum fee put additional pressure on their investment capacity. In addition, they blame inadequate spectrum allocation as major barriers for offering better quality services.
Mobile phone is the medium through which most of the people in the country access internet and other digital services-General Secretary of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh TIM Nurul Kabir told the FE earlier.
Therefore, the government should think of waiving all prevailing tax and VAT on internet and Smartphone, he said.
When asked on the issue of spectrum allocation, Chairman of Bangladesh Telecom Regulatory Commission Shahjahan Mahmood affirmed that inadequate spectrum is a major reason why the telecom service is not up to the mark in the country.
"Since taking the office, I have asked the telecom operators several times to buy additional spectrums," the BTRC chairman told the FE.
He expressed the hope that problem will be partly resolved through the upcoming auctioning of 4G spectrum.
However, the BTRC chairman was not convinced that the tax rate is that much high in Bangladesh.
"Tax rate for the mobile operators tends to be high in most countries," Mr Mahmood said.
Know moreA survey has found that the use of mobile phones in rural areas has enabled households to build smooth business networks across the country, enhancing their income.
The mobile phone improves income by facilitating marketing of products, eliminating travel costs and saving time, according to a research paper for which the survey was conducted.
It was presented at a session of an annual event of the Bangladesh Institute of Development Studies (BIDS) at Lakeshore Hotel in the capital yesterday.
Monzur Hossain, senior research fellow at BIDS, presented the paper on “Mobile phones, households welfare and women's empowerment: evidence from rural off-grid regions of Bangladesh”, at a session of BIDS Research Almanac 2017.
MA Baqui Khalily, former executive director of the Institute of Microfinance, chaired the session. Mobile phones also enhanced women empowerment forming a channel for income generation, said Hossain.
As physical communication is cumbersome in rural areas, mobile communication fills the gap, says the research paper.
The ownership of mobile phone by households increased the probability of income generation from fisheries by 6.9 percent to 9.8 percent, the research shows.
The survey comprised over 3,540 households during the second half of 2016. The sample households are taken from off-grid areas like char, river, sea and coastal areas that have little or no rail or road networks.
The sample districts were Sirajganj, Narayanganj, Jamalpur, Kushtia, Manikganj, Noakhali, Patuakhali and Faridpur. The main sources of earning in those areas are farming, small business and salaried employment. This study aims to assess the impacts of mobile phones on household welfare in terms of income and women empowerment.
Mobile phone plays an important role in establishing business communication across these areas, the survey report said.
Having better amenities such as electricity or sanitary latrine increases the probability of mobile phone ownership.
The report suggested for further investment in mobile network expansion making mobile phone technologies affordable to the poor.
Expansion of mobile innovations could reduce communication bottlenecks in regions lagging behind and enhance the living standard of households, said the report.
There are currently about 12.8 crore mobile phone subscribers, which is almost 80 percent of the country's total population.
Know moreদেশে আগামী ফেব্রুয়ারি নাগাদ চালু হতে পারে চতুর্থ প্রজন্মের (ফোরজি) টেলিযোগাযোগ সেবা। এ জন্য ফোরজি নীতিমালা চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। সেখানে তরঙ্গ নিলামের জন্য আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। এ জন্য তরঙ্গ নিলাম নীতিমালাও চূড়ান্ত করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
তবে এই নীতিমালার কয়েকটি বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে দেশের তিন প্রধান মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংক। তিন অপারেটরের প্রধান নির্বাহীর সই করা এ চিঠিতে তরঙ্গের দাম, ফোরজির গতি, ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্ক, মূল্য সংযোজন করসহ কয়েকটি বিষয়ে আপত্তির কথা জানানো হয়েছে। বিটিআরসি চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদকে গতকাল লেখা এ চিঠিতে সই করেছেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাইকেল ফোলি, রবির সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মাহতাব উদ্দিন আহমেদ এবং বাংলালিংকের এমডি ও সিইও এরিক অস।
তিন অপারেটরের চিঠিতে বলা হয়েছে, নীতিমালায় এমন কিছু শর্ত রয়েছে, সেগুলো পরিবর্তন করা না হলে তা সবার জন্য বিব্রতকর এক পরিস্থিতি তৈরি করবে। তরঙ্গের যে ভিত্তিমূল্য ধরা হয়েছে, সেটি অনেক বেশি। একইভাবে তরঙ্গ ব্যবহারে প্রযুক্তি নিরপেক্ষতার দামও বেশি। ফোরজির ন্যূনতম যে গতি নির্ধারণ করা হয়েছে, সেটিও বাস্তবসম্মত নয়। এখন সব মিলিয়ে দেশে যে পরিমাণ তরঙ্গ আছে, তার সব ব্যবহার করেও এই গতির ফোরজি দেওয়া সম্ভব নয়। আর ফোরজির গতির সঙ্গে মোবাইল ফোন
সেট, অবকাঠামোসহ বিভিন্ন বিষয় যুক্ত আছে।
নিরবচ্ছিন্ন ফোরজি-সেবার জন্য চিঠিতে অপারেটরদের নিজস্ব ফাইবার নেটওয়ার্ক তৈরির সুযোগ চাওয়া হয়েছে। মূল্য সংযোজন করসহ (মূসক) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সঙ্গে বিভিন্ন অমীমাংসিত বিষয় নিয়েও উদ্বেগ জানানো হয়েছে চিঠিতে। সব মিলিয়ে ফোরজিতে বিনিয়োগ নিশ্চিত করার জন্য সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে চিঠিতে।
ফোরজি কী
ফোরজি হলো ইংরেজি শব্দ ফোর্থ জেনারেশনের সংক্ষিপ্ত রূপ, বাংলায় যা চতুর্থ প্রজন্ম নামে পরিচিত। ফোরজি হলো দ্রুততম সময়ে যোগাযোগে ব্যবহৃত মোবাইল টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তির আরেক নাম লং টার্ম ইভল্যুশন বা এলটিই। এই প্রযুক্তি বর্তমানে বাংলাদেশে চালু থাকা টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি তৃতীয় প্রজন্ম বা থ্রিজির পরের ধাপ।
২০০৯ সালে নরওয়ে ও সুইডেনে বাণিজ্যিকভাবে প্রথম ফোরজি প্রযুক্তি চালু করা হয়। বর্তমানে বিশ্বের ১৭০টির বেশি দেশে এ প্রযুক্তির টেলিযোগাযোগসেবা চালু আছে। আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের (আইটিইউ) মানদণ্ড অনুযায়ী, কোনো দ্রুতগতির যানবাহন অর্থাৎ বাস বা ট্রেনে এই সেবার ইন্টারনেট গতি হবে প্রতি সেকেন্ডে ১০০ এমবিপিএস (মেগা বিটস প্রতি সেকেন্ড)। এ ছাড়া আবাসিক ব্যবহারে বা স্থিরাবস্থায় ফোরজি নেটওয়ার্কের গতি হবে প্রতি সেকেন্ডে এক গিগাবাইট (গিগা বিট পার সেকেন্ড)। তবে সব দেশের ফোরজির গতি এই মানের হয় না। যেমন বাংলাদেশে ফোরজির নূ্যনতম গতি নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ এমবিপিএস। এই গতি বর্তমানে চালু থাকা থ্রিজির ন্যূনতম ৫ এমবিপিএস গতির চেয়ে চার গুণ বেশি।
জানতে চাইলে বিটিআরসির চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ প্রথম আলোকে বলেন, নীতিমালা প্রকাশের মাধ্যমে দেশে ফোরজি-সেবা চালুর কাজ শুরু হয়ে গেল। এতে পুরোনোদের পাশাপাশি লাইসেন্স ও তরঙ্গ নিয়ে নতুন মোবাইল ফোন অপারেটরের আসার সুযোগ রাখা হয়েছে।
বিটিআরসির চূড়ান্ত নীতিমালা অনুযায়ী, ৯০০ ও ১ হাজার ৮০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের তরঙ্গের ভিত্তিমূল্য ধরা হয়েছে ৩ কোটি মার্কিন ডলার বা ২৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৮০ টাকা হিসাবে)। আর ২ হাজার ১০০ মেগাহার্টজ তরঙ্গের ভিত্তিমূল্য ধরা হয়েছে ২১৬ কোটি টাকা। ২ হাজার ১০০ মেগাহার্টজে ২৫ মেগাহার্টজ, ১ হাজার ৮০০ মেগাহার্টজে ১৮ মেগাহার্টজ ও ৯০০ মেগাহার্টজে ৩ দশমিক ৪ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বিক্রির জন্য নিলামে তুলবে বিটিআরসি। তরঙ্গের এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে আগামী বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি। নিলামে যারা জয়ী হবে, তাদের বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদনপত্র বা নোটিফিকেশন পরের দিন ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হবে।
যেকোনো তরঙ্গে যেকোনো প্রযুক্তির সেবা দেওয়ার জন্য প্রযুক্তি নিরপেক্ষতা বা টেকনোলজি নিউট্রালিটির দামও ঠিক করা হয়েছে নীতিমালায়। এতে মেগাহার্টজ প্রতি তরঙ্গের দাম ধরা হয়েছে ৩২ কোটি টাকা, এটি এত দিন ছিল ৬০ কোটি টাকা। তবে এই দাম পেতে হলে একটি মোবাইল ফোন অপারেটরের কাছে যত তরঙ্গ আছে, তার সবটাই প্রযুক্তি নিরপেক্ষ করতে হবে। সব তরঙ্গ প্রযুক্তি নিরপেক্ষ না করলে মেগাহার্টজ প্রতি দাম ৬০ কোটি টাকাই দিতে হবে।
বাংলাদেশে মুঠোফোন অপারেটররা বর্তমানে দ্বিতীয় (টুজি) ও তৃতীয় (থ্রিজি) প্রজন্মের সেবার জন্য তিনটি আলাদা ব্যান্ডের তরঙ্গ ব্যবহার করে। এই তিনটি ব্যান্ড হলো ৯০০, ১ হাজার ৮০০ ও ২ হাজার ১০০ মেগাহার্টজ। প্রযুক্তি নিরপেক্ষতা পেলে এই তিনটি ব্যান্ডের তরঙ্গ দিয়েই টুজি, থ্রিজি ও ফোরজি সেবা দিতে পারবে মুঠোফোন অপারেটররা।
Know moreInternet usage by way of the faster third generation mobile telephony technology data has finally got the traction befitting of the investment made by the operators as people are progressively becoming habituated to digital services.
As of June, the total active 3G SIMs stood at 4.97 crore, up 72.60 percent year-on-year, according to the draft of the Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission's annual report, which will be published shortly.
Subsequently, total number of SIMs that have not connected with the internet or are only using 2G internet has declined markedly.
As of June this year, 72.35 percent of the 6.87 crore active SIMs with internet connection was enjoying the fastest data service, according to the report.
As of June, the total active SIMs were 13.60 crore.
In contrast, a year earlier, 48.28 percent of the 5.97 crore active SIMs with internet connection was enjoying 3G service. In June 2015, the 3G usage was only 37.19 of the total internet customers then.
But the mobile operators are still not satisfied with the development.
The telecom industry did not get as much business as they had expected from 3G services, said top officials of different mobile operators.
“Our 3G network coverage is more than 60 percent of the population, but we are getting only few customers for those services,” said Mahtab Uddin Ahmed, chief executive officer and managing director of Robi.
The industry as a whole invested Tk 32,000 crore for 3G but total revenue from this segment was only Tk 6,000 crore up to December, Ahmed said recently.
Users are currently using high volumes of data, which is encouraging for the mobile operators, said Mahmud Hossain, chief corporate affairs officer of Grameenphone.
Grameenphone's per customer data usage in a month, as of September, stood at 754 MB, Banglalink's 523 MB and Robi's 465 MB as of March.
“At Grameenphone, we are happy that the industry is moving fast. The numbers look good, but it could have been even more handsome if some necessary issues were addressed, with handset being the number one concern.” Handset is crucial for the enjoyment of 3G service, he said.
At present, only 30 percent of the handsets in Bangladesh are smartphones that can used for 3G data.
“And the growth of smartphones is not satisfactory,” he said, adding that the frequent increase in taxes on handset import is to blame.
Alternatively, if the government allowed the mobile operators to import handsets directly, it would have had a huge impact on the market, he said.
However, data users and experts remain unimpressed about the quality of 3G service in Bangladesh, which could explain the below-par growth in numbers.
“The huge number of 3G customers does not give you the right information about service quality,” said Mustafa Jabbar, president of the Bangladesh Association of Software and Information Services.
The services that customers are getting as 3G from the operators are terrible, he said.
“The operators are offering data in megabytes but what users are getting is only a few kilobytes,” he added.
Know moreThe Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) wants to standardise the mobile financial service (MFS) system by introducing session-based USSD (unstructured supplementary service data) pricing.
The current practice is based on revenue sharing between MFS providers and telecom operators.
The BTRC recently sent its proposal to the Post and Telecom Division (PTD) for approval so that the global best practice could be introduced to Bangladesh. The charge will be Tk 0.85 per session including two free text messages.
A USSD session is completed through a set of code numbers pressed on the mobile phone that initiate the transaction. It is a global system for mobile communication technology used to send texts between a mobile phone and an application program in the network.
The BTRC Chairman Shahjahan Mahmood told The Independent that they would decide on a reasonable charge by discussing the matter with mobile operators.
Although the MFS is a financial service, it entirely depends on the mobile network. Currently, it provides 7 per cent to mobile operators from the revenue they earn through the service out of the 1.85 per cent service charge for cash out and Tk 5 for money transfer from one person to another.
The MFS was introduced six years ago by Bangladesh Bank on an ad-hoc or test basis.
Referring to the global standard and practices in neighbouring countries, the BTRC has proposed Tk 0.85 for each 90 second USSD session for the MFS.
However, in India and other countries, mobile operators are also allowed to operate mobile money. In Bangladesh, only banks (Rocket of Dutch-Bangla Bank Ltd) or their agents (bKash of BRAC Bank) are allowed to do.
MFS providers, however, claim that if the new pricing regime is set, it would affect the end user.
Rejecting their claim, mobile operators say that the system would not impact the end user, since this pricing would be set for business-to-business deals.
It is not a concern of mobile operators how much MFS providers would earn through USSD. The network would be used for voice calls, text messages and USSD, while charges would be calculated on the basis of the units used.
TIM Nurul Kabir, secretary general of the Association of Mobile Operators of Bangladesh (AMTOB), told the independent: “The BTRC has decided the session-based price for USSD after discussing the issue with the stakeholders, including Bangladesh Bank, MFS operators, mobile network operators, AMTOB, and all have agreed to the proposal.”
“The AMTOB realistically believes that there is no question of increasing the tariff at the end user’s side. This is a bilateral issue between mobile netwrok operators and MFS operators. Session-based charging is a global best practice; it will ensure transparency and accountability in the sector,” he said.
He also said mobile telecom operators have been the initial promoters of financial inclusion in Bangladesh and thus they are supporting the MFS by providing their networks.
Know moreভ্যাট প্রদানের জন্য নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান রয়েছে প্রায় পৌনে আট লাখ। যদিও মোট ভ্যাটের সিংহভাগই আসছে হাতেগোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠান থেকে। সর্বশেষ ২০১৬-১৭ অর্থবছরও মোট ভ্যাটের প্রায় ৫১ শতাংশ জোগান দিয়েছে মাত্র ২০টি প্রতিষ্ঠান। অর্থবছরটিতে ভ্যাটবাবদ আহরিত ৬৬ হাজার ৮৯১ কোটি টাকা রাজস্বের মধ্যে এ ২০ প্রতিষ্ঠানই দিয়েছে ৩৩ হাজার ৯৮৮ কোটি টাকা।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুযায়ী, আগের ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ অর্থবছরেও সবচেয়ে বেশি ভ্যাট দিয়েছে তামাক খাতের বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো (বিএটি) বাংলাদেশ লিমিটেড। এ খাতের স্থানীয় দুই শীর্ষ প্রতিষ্ঠান ঢাকা টোব্যাকো ও আবুল খায়ের টোব্যাকোও আছে সর্বোচ্চ ভ্যাট প্রদানকারী এ ২০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায়। এছাড়া সেলফোন অপারেটর রয়েছে তিনটি। তবে সংখ্যায় সবচেয়ে বেশি রয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠান। ভ্যাটবাবদ সরকারের কোষাগারে বড় অংকের রাজস্ব প্রদানকারী এ ২০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় ব্যাংক রয়েছে মাত্র একটি, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।
এনবিআর চেয়ারম্যান ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. নজিবুর রহমান বণিক বার্তাকে বলেন, কিছু খাতে বেশি করারোপ ও কয়েকটি কোম্পানির ব্যবসা বড় হওয়ায় তারাই রাজস্বে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে। বড় কোম্পানিগুলোর রাজস্ব আহরণ নিশ্চিত করতে এনবিআর একটু বেশি মনোযোগ দিয়েছে। এসব কোম্পানি থেকে সরকারের রাজস্ব আহরণও তাই বেড়েছে। নতুন নতুন প্রতিষ্ঠানকে করজালে আনতেও কাজ করছেন এনবিআর কর্মকর্তারা।
সিগারেট উৎপাদনের পর স্ল্যাবভেদে টার্নওভারের সর্বোচ্চ ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত সম্পূরক শুল্ক ও ১৫ শতাংশ ভ্যাটসহ প্রায় ৭৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয় তামাক উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকে। এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬-১৭ অর্থবছর এ বাবদ সরকারি কোষাগারে ১৩ হাজার ৯৫৫ কোটি টাকা জমা দিয়েছে বিএটি বাংলাদেশ লিমিটেড। গত অর্থবছর কোনো একক প্রতিষ্ঠানের দেয়া এটাই সর্বোচ্চ ভ্যাট।
বিএটি বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান গোলাম মইন উদ্দিন বলেন, সম্পূরক শুল্ক, মূসক, করপোরেট কর ও স্বাস্থ্য উন্নয়ন সারচার্জসহ বিভিন্ন কর প্রদানের মাধ্যমে রাজস্বে অনেক বড় ভূমিকা রাখছে টোব্যাকো কোম্পানিগুলো। বিএটি সরকারের আইন অনুযায়ী ভ্যাট প্রদান করে। বেশি টার্নওভার ও সরকার নির্ধারিত করহারের কারণে আমাদের কোম্পানি ভ্যাট প্রদানে শীর্ষে রয়েছে।
তামাক খাতেরই দেশী প্রতিষ্ঠান ঢাকা টোব্যাকো গত অর্থবছর ভ্যাটবাবদ এনবিআরকে রাজস্ব পরিশোধ করেছে ৩ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা। এ খাতের আরেক স্থানীয় প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের টোব্যাকো পরিশোধ করেছে ২ হাজার ২৫ কোটি টাকা। ভ্যাট পরিশোধের পরিমাণের দিক দিয়ে ঢাকা টোব্যাকো রয়েছে তৃতীয় ও আবুল খায়ের টোব্যাকো পঞ্চম স্থানে।
২০১৬-১৭ অর্থবছরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভ্যাট পরিশোধ করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত পেট্রোবাংলা। অর্থবছরটিতে ভ্যাটবাবদ প্রতিষ্ঠানটি সরকারের কোষাগারে জমা দিয়েছে ৪ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা। ২০১৫-১৬ অর্থবছর ২ হাজার ২৫৭ কোটি টাকা ভ্যাট পরিশোধ করে তালিকায় তৃতীয় স্থানে ছিল পেট্রোবাংলা।
গ্যাস খাতের অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১ হাজার ৮৮১ কোটি টাকার ভ্যাট পরিশোধ করে এবার ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড। আগের বছর ১ হাজার ৬৮২ কোটি টাকার ভ্যাট পরিশোধ করে একই অবস্থানে ছিল কোম্পানিটি। শীর্ষ তালিকায় ৯ নম্বরে রয়েছে এ খাতের আরেক প্রতিষ্ঠান হবিগঞ্জ গ্যাসফিল্ড কোম্পানি। সর্বশেষ অর্থবছরে ৬৮২ কোটি টাকার ভ্যাট পরিশোধ করেছে তারা। এছাড়া ২৬০ কোটি টাকার ভ্যাট পরিশোধ করে তালিকার ২০ নম্বরে আছে কৈলাসটিলা গ্যাসফিল্ড কোম্পানি।
পেট্রোবাংলার পরিচালক (অর্থ) মো. তৌহিদ হাসনাত খান বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো গ্যাস বিতরণের মাধ্যমে কোনো ব্যবসা করছে না। দেশের অন্যান্য বড় কোম্পানির তুলনায় গ্যাস কোম্পানিগুলোর টার্নওভার বেশি না হলেও মূলত সম্পূরক শুল্কের কারণে এ খাতে পেট্রোবাংলা ও কোম্পানিগুলোকে অনেক বেশি রাজস্ব প্রদান করতে হয়। আন্তর্জাতিক তেল কোম্পানি (আইওসি) থেকে নেয়া পণ্যের বিপরীতেই এ ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক প্রদান করতে হয়। বেশি দামে গ্যাস কিনে কম দামে বিক্রি করায় এনবিআরে কিছু বকেয়া পড়েছে। সে বিষয়টিও এখন সমাধানের চেষ্টা চলছে।
সেলফোন অপারেটরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২ হাজার ২৯৭ কোটি টাকার ভ্যাট পরিশোধ করে তালিকায় চতুর্থ স্থানে আছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। আরেক সেলফোন অপারেটর রবি আজিয়াটা গত অর্থবছর সরকারকে ভ্যাট পরিশোধ করেছে ৯৮৩ কোটি টাকা। এ পরিমাণ ভ্যাট প্রদান করে রবি আজিয়াটা রয়েছে তালিকার ৭ নম্বরে। ৮০৪ কোটি টাকা প্রদান করে ৮ নম্বরে রয়েছে বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন্স লিমিটেড। যদিও আগের বছর বাংলালিংক ছিল সপ্তম ও রবি আজিয়াটা অষ্টম স্থানে।
জ্বালানি খাতের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, যমুনা অয়েল ও ইস্টার্ন রিফাইনারিও বড় অংকের ভ্যাট প্রদান করছে। ২০১৬-১৭ অর্থবছর ৪২১ কোটি টাকা ভ্যাট পরিশোধ করে তালিকায় দশম স্থানে রয়েছে মেঘনা পেট্রোলিয়াম। ৩৪৫ কোটি টাকা পরিশোধ করে পদ্মা অয়েল রয়েছে ১২তম স্থানে। এছাড়া ৩১৮ কোটি টাকা পরিশোধ করে যমুনা অয়েল রয়েছে ১৪তম ও ৩০০ কোটি টাকা পরিশোধ করে ১৬তম স্থানে ইস্টার্ন রিফাইনারী লিমিটেড। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) থেকে জ্বালানি তেল কিনে বিপণনের বিপরীতে সরকারকে এ ভ্যাট পরিশোধ করেছে প্রতিষ্ঠানগুলো।
দেশে ভোগ্যপণ্যের বাজারে শীর্ষস্থানে থাকলেও সরকারের রাজস্ব প্রদানে খুব একটা এগিয়ে নেই ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড। সর্বশেষ ২০১৬-১৭ অর্থবছর রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ২৯৭ কোটি টাকার ভ্যাট দিয়ে তালিকায় ১৭ নম্বর অবস্থানে রয়েছে বহুজাতিক কোম্পানিটি। যদিও ৩৩৫ কোটি টাকা পরিশোধ করে তালিকায় ১৩তম স্থানে আছে আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৩০৮ কোটি টাকা পরিশোধ করে ১৫তম স্থানে রয়েছে স্কয়ার ফার্মা। এছাড়া বিদ্যুৎ খাতের প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৮৭ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)। ২৮১ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে ডেসা। দুই প্রতিষ্ঠানই রয়েছে সর্বোচ্চ ভ্যাট প্রদানকারী শীর্ষ ২০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায়।
ব্যাংকিং খাতে ইসলামী ব্যাংক গত অর্থবছর ভ্যাটবাবদ সরকারের কোষাগারে জমা দিয়েছে ২৭৪ কোটি টাকা। মূলত হিসাব খোলা, নিবন্ধন, কমিশনসহ বিভিন্ন সেবার বিপরীতে ১৫ শতাংশ ও সাপ্লাইয়ের ওপর স্ল্যাবভিত্তিক ৫ থেকে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট প্রদান করেছে তারা। ব্যাংকের মোট রেভিনিউর বিপরীতে ভ্যাট ধার্য না হওয়ায় ভ্যাট কম হয় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তাই ইসলামী ব্যাংক ছাড়া এ খাতের আর কোনো কোম্পানিই ভ্যাট প্রদানকারী শীর্ষ ২০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় নেই।
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান আরাস্তু খান বলেন, ইসলামী ব্যাংক দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক। গ্রাহক ও লেনদেনে ব্যাংকিং খাতের মধ্যে শীর্ষে থাকার পাশাপাশি সেবা প্রদানেও আমরাই সেরা। আয়কর প্রদানে বরাবরই সবার ওপরে ইসলামী ব্যাংক। সেবার বিপরীতে ভ্যাট প্রদানে শীর্ষ তালিকায় থাকা ব্যাংকের বিস্তৃত সেবার পরিধিকে প্রমাণ করে।
Know moreThe telecom regulator has reduced the number of SIMs that can be registered against one National Identity Card (NID) from 20 to 15.
The decision came from a meeting of Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission with Prime Minister's ICT Affairs Adviser Sajeeb Wazed Joy and the law enforcing and intelligence agencies on Sunday.
Earlier, it was also mandated that an individual can take a maximum of five prepaid SIMs with an NID, which was criticised by the mobile operators.
Yesterday's meeting withdrew the bar also, BTRC Chairman Shahjahan Mahmood told The Daily Star.
“We will send a directive to all the mobile operators within a short time.”
Initially there was no limit to the numbers of SIMs a person could own. After the end of the countrywide biometric SIM verification process, BTRC in June 2016 issued a notice placing the limit at 20.
At that time, there was also no common data centre to determine the number of SIMs registered against a single NID.
On Thursday, State Minister for Telecom Tarana Halim told journalist that they would keep the limit at 20.
“Actually we have no problem with SIM card numbers but the law enforcing agencies requested us to bring it down to make their tasks easier,” said Mahmood.
He said they would formulate a process to deactivate the additional SIMs. Mobile operators say this restriction would limit people's options on using technology.
“Fifteen sounds a huge number right now but within a short time this will create a new challenge when the Internet of Things and other latest services become active,” said a top official of a private mobile operator.
He said some people need more SIMs for extended family members, for using wifi routers in cars and for having multiple devices such as tablets and modems.
Know moreThe government should revisit its recently-approved 4G guidelines to make them more investment-friendly and help operators roll out the fourth-generation technology, said the president of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh.
Erik Aas said all the major operators have expressed willingness to embrace 4G technology.
“The industry believes the guidelines, as they are now, are not investment-friendly because there are many conditions that are not pragmatic at all,” he told The Daily Star in an interview on Sunday.
He said the operators will only participate in the process if all of their concerns are addressed and the guidelines are made favourable for further investment.
Aas served as the chief executive officer of Grameenphone from October 2004 to October 2007. Later, he joined a mobile operator in Indonesia as its top executive and worked for seven years before joining Banglalink in 2015 as its chief executive.
“At Banglalink, we are technologically prepared and we have already started making SIMs ready for 4G. One of our partners has successfully tested 4G on our network,” said the CEO of the third-largest operator.
The guideline was issued last month. The AMTOB has raised 23 concerns over the 4G guidelines and is waiting for a response from the government.
He said they have found many unrealistic conditions in the guidelines. “If these conditions remain in place it will discourage our shareholders to invest in 4G rollout.”
Operators fear they would not see return in the near future on an estimated Tk 22,600 crore investment that would be needed to deploy the 4G technology.
Aas said 4G is nothing but technological neutrality of 3G. However, the authorities have added a number of conditions that are not related with the 4G technology at all.
A conversion fee has been set to make all 2G spectrum technology-neutral, which Aas said will only push up investment requirement.
He said spectrum price for auction is significantly higher than that in the association's proposals.
The government plans to earn Tk 11,000 crore from spectrum sale.
“Bangladesh is one of a few countries where spectrum scarcity for mobile operators is very high. High spectrum prices are always an obstacle to a robust rollout because the service-delivery cost becomes high, making it difficult to offer better services.”
If the government cuts spectrum price, mobile operators would be able to offer 4G services at affordable prices.
He said mobile operators are investing heavily in technology and would continue to do so, but it has to be within a regulatory regime where investment will yield right return.
The AMTOB said some conditions would create challenges for the operators to make positive decision on 4G. Some operators are unable to source funds locally, said Aas.
The guidelines also stipulate that operators would have to store data for 12 years – a provision that will also be a challenge for the operators.
Pierre Boutros Obeid, chief technology officer of Banglalink, said technologically it is possible to offer 1Gbps speed in 4G, but it will require huge investment.
“We look forward to launching 4G services as we continue to transform our network to make it affordable for our customers and help bridge digital divide.”
He said Banglalink is committed to offering the best in 4G to ensure digital inclusion of everyone.
Aas said mobile operators are already burdened with some of the highest taxes in the world and higher fees which have made it challenging for them to expand the existing network and roll out future technology.
He said the current tax policy in Bangladesh is really an impediment to the growth of the telecom industry with unpredictable and uncertain financial regulations.
“If regulatory requirements rise because of the guidelines, it will practically be impossible for us to convince our shareholders to invest further in Bangladesh.”
Aas said, right now there has not been a viable business for 4G in Bangladesh and the high costs and an unfavourable regulatory environment will further deteriorate business case.
Only 5 percent people in Bangladesh use 4G-enabled handsets, he said.
When the third-generation technology was introduced in Bangladesh in 2013, the penetration of 3G-supported handsets was very low. But now it stands at 35 percent, while mobile operators have brought 65 percent of the entire country under their 3G network, according to the GSMA, which represents the interests of mobile operators worldwide.
Aas said the 3G service still cannot be termed as a successful business case. Four years ago, spectrum price was too high. As a result, operators were not able to mobilise enough funds to buy spectrum.
Total investment for 3G was Tk 32,000 crore whereas the return has been only Tk 6,000 crore so far.
When asked about the future of 2G and 3G after the launch of 4G services, Aas said developed countries are switching off 2G networks because of cost efficiency.
“But here the industry is looking forward to technology neutrality as it will allow them to offer any service in any band, which will lead to reduction of cost of doing business and improve service quality,” Aas said.
“Although, the technology neutrality fees have been slightly revised, I believe there should be no fee for technology-neutrality. There are several countries where there is no such conversion fee.”
Know moreফোরজি এলে আমরা কি পাব? কেন চতুর্থ প্রজন্মের প্রযুক্তি সেবার জন্য আমাদের এত আয়োজন? এ প্রশ্নের উত্তরটা অবশ্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম দিন কয়েক আগে সংবাদ সম্মেলনে দিয়েছেন। আগামী ডিসেম্বরে ফোরজি আসবে জানিয়েই পরের যে খবরটা তিনি বলেছেন তা হচ্ছে, ফোরজির জন্য বেতার তরঙ্গ নিলাম থেকে আমাদের ১১ হাজার কোটি টাকা আয় হবে। এটা রাষ্ট্রের জন্য অনেক বড় আয়। কিন্তু ফোরজি আসার খবরে প্রতিমন্ত্রী যখন নিলামের ১১ হাজার কোটি টাকাকেই প্রাধান্য দেন তখনই আশঙ্কা তৈরি হয়।
কারণ যারা অভিভাবক তাদের লক্ষ্যটা হওয়া উচিত আরও অনেক বড়। প্রযুক্তির একটা বড় রূপান্তরের মধ্যে আমরা ঢুকতে যাচ্ছি, তার সঙ্গে কত বেশি মানুষকে সুলভে, সহজে সংযুক্ত করতে পারব, তার সুফলটা পৌঁছে দিতে পারব সেই চিন্তাটাই প্রাধান্য পাওয়া উচিত। নিলামে নগদের চিন্তার পরিবর্তে ভবিষ্যতে দেশ, মানুষ এবং প্রজন্মের লাভের হিসেবটা যদি প্রতিমন্ত্রী পরিষ্কার করতে পারতেন, তাহলেই আশঙ্কার পরিবর্তে আশার আলো দেখা যেত।
আশঙ্কা আসলে কোথায়? থ্রিজির কথা মনে রাখলেই আশঙ্কার বিষয়টি আর ব্যাখার প্রয়োজন পড়ে না। থ্রিজির নিলামেও নগদ লাভের অংকের প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল। যে কারণে শুরুতে বেতার তরঙ্গের জন্য নিলামে অতিরিক্ত বিনিয়োগের অজুহাতে মোবাইল অপারেটররা কোন রকমে গড় পড়তা মানের থ্রিজি সেবা দিয়ে যাচ্ছে এখন পর্যন্ত। সেবার কাঙ্ক্ষিত মান না থাকায় মোবাইল অপারেটরদের থ্রিজি ইন্টারনেটের গ্রাহকও এখন পর্যন্ত ১৮ থেকে ২০ শতাংশের বেশি হয়নি।
গ্রাহকের চিত্র দেখেই বোঝা যায়, থ্রিজির বিনিয়োগে মোবাইল অপারেটরদের ব্যবসাটাও ভালো হয়নি। এখন সেই পোড় খাওয়া অভিজ্ঞতা নিয়ে মোবাইল অপারেটররা কেন ফোরজির জন্য বড় বিনিয়োগে রাজি হবে? গ্রাহক প্রতি বর্তমান আয়ের হিসেবের তুলনায় যদি বেতার তরঙ্গে ভবিষ্যৎ বিনিয়োগের মূল্য বেশি হয়, তাহলে তো কোনো বিনিয়োগকারী কিংবা ব্যবসায়ীই নতুন বিনিয়োগে উৎসাহী হবেন না। তার ওপর ব্যাংক ঋণের ক্ষেত্রে যদি দেশি, বিদেশি, প্রবাসী— নানা বিভাজনের দেয়াল তুলে দেওয়া হয় তাহলে বিনিয়োগকারীর ভয়টা তো আরও বাড়ে। এরপরও মেবাইল অপারেটররা যদি নানা চাপে রাজি হয়ও ফোরজি সেবার মান কি থ্রিজির চেয়ে ভালো হবে? এই প্রশ্নের মীমাংসা হয় না বলেই হয়ত ২০১৫ সালের পর থেকে 'ফোরজি এলো বলে' এই ঘোষণা অনেকবার শোনা গেছে, কিন্তু ফোরজি আসেনি। আগামী ডিসেম্বরেও কি আসবে? আশঙ্কা তো দূর হচ্ছে না।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তবু ফোরজি আসার সুখবর দিয়েছেন। তার আন্তরিক চেষ্টাও আছে। কিন্তু আমাদের রাজস্ব বোর্ড আর অর্থ বিভাগের কর্তা-ব্যক্তিরা তো নগদের আশায় প্রগতির গাড়ি উল্টো দিকেই টেনে রাখতে ভালোবাসেন। না হলে ইন্টারনেট ব্যবহারে ১৫ শতাংশ ভ্যাট থাকে কীভাবে? মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারে ২৩ শতাংশ ভ্যাট আর কর দিতে হলে আদৌ সাধারণ মানুষের পক্ষে কি সুলভে ইন্টারনেট ব্যবহার সম্ভব? স্মার্টফোন কেনার জন্য ৩৫ শতাংশ করের বোঝা টানতে হলে কীভাবে আধুনিক প্রযুক্তির সুফল প্রান্তিক পর্যায়ে পৌঁছাবে? রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তারা বকেয়া ভ্যাট আদায় করতে পারলে একটা অংশ প্রণোদনা হিসেবে পান। সিম প্রতিস্থাপনের বকেয়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা সমস্যার সমাধান কি এই প্রণোদনার হিসেব থেকেই হচ্ছে না? এই একটা ঝুলে থাকা সমস্যাও ফোরজি আসায় বিলম্বের প্রধান কারণগুলোর একটি। রাজস্ব বোর্ড আর অর্থ বিভাগের চিন্তাটা যদি যুগোপযোগী না হয় তাহলে প্রযুক্তি বলি, আর প্রগতিই বলি, আমাদের পিছিয়ে থাকার দিন শেষ হওয়ার দিগন্তটা দূর থেকে দেখা যাবে, ছোঁয়া যাবে না।
নগদ লাভের চিন্তার এই সংকটে ভুগছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসিও। এই বিটিআরসির কর্মকাণ্ড দেখে বোঝার উপায় নেই এটা টেলিযোগাযোগ খাতের নিয়ন্ত্রক নাকি নিছক রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠান? গ্রাহক সেবার মান কীভাবে নিশ্চিত করা যায় তা নিয়ে বিটিআরসির মাথা ব্যথা নেই, প্রযুক্তির রূপান্তরের সঙ্গে কত দ্রুত তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাওয়া যায় সে নিয়ে চিন্তা নাই। একেকবার একেকটা সেবা চালুর জন্য গাইডলাইন করতে করতে বছরের পর বছর পার হয়। এরপরও গাইডলাইন হলে সেটা পড়লে মনে হয়, দু'তিন দিনে খুব তাড়াহুড়ো করে করা হয়েছে। সর্বশেষ ফোরজির গাইডলাইনও বির্তকমুক্ত থাকেনি।
এতসব অসঙ্গতির ভেতরও আমাদের স্বপ্ন দেখতে হয়। আমরা সত্যিই আশা করছি ডিসেম্বরে ফোরজি আসবে এবং সুলভে, সহজেই মানুষ মানসম্পন্ন সেবা পাবে।
Mobile operators have once again sought government permission for using local funds to invest in 4G services, something barred in a draft guideline despite being allowed at a July 18 meeting with Prime Minister's ICT Affairs Adviser Sajeeb
Wazed Joy.
The operators pointed out the issue at a meeting with State Minister for Telecom Tarana Halim at her office yesterday.
In the guideline, Bangladesh Telecommuni-cation Regulatory Commission (BTRC) recommended mandatory sourcing of all investment for 4G services from abroad.
Three private operators also raised concerns over a rule stipulating that permission be sought from the regulator prior to running activities under corporate social responsibility.
“It will create a new window of corruption as we have to take no objection certificate from BTRC,” said a top executive of a mobile operator present at the meeting.
Operators say their operation costs would increase and services become costlier for another regulation which binds them to retain subscribers' usage data for 12 years.
These were some of the 24 issues of concern raised at yesterday's meeting regarding the guideline on 4G services which the government approved last week.
“We have placed some more issues that are not related to 4G services and the minister said they would work on it,” said a top official of a mobile phone operator.
The guideline says the floor price for each megahertz of spectrum in the 2,100 band would be $27 million and $30 million in the 900 and 1,800 bands, which would ultimately be used for 4G services.
The spectrum conversion fee for technology neutrality in the existing 900 and 1,800 bands was fixed at $7.5 million per megahertz.
“We have concerns about the pricing of the spectrum but we are more concerned about other issues,” said the top executives.
Earlier the telecom operators conveyed to the government issues that concerned them and had provided recommendations beforehand. The concerns were yet to be assuaged.
Know moreAssociation of Mobile Telecom Operators of Bangladesh has urged Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission to hold consultation meetings with the stakeholders in telecommunication sector before adopting any new policy.
The association came up with the call while the BTRC is on its way to finalise a number of policy decisions and guidelines for the telecommunication sector.
The telecommunication regulator has been formulating guidelines for including 4G services, technology neutrality in each band of spectrum, auction of bandwidth and revision of existing call rates of the mobile phone operators.
The AMTOB chief executive officer TIM Nurul Kabir has already sent a letter to the telecommunication regulator on August 7 in this regard.
The letter said that the consultation with the stakeholders over the policy issues which were under process of finalisation would also help to give their opinion regarding the issues, BTRC sources said.
The AMTOB letter also mentioned that the policies which would be formulated based on consensus might also be helpful for implementation.
As most of the issues will be very much crucial for the future business of the mobile phone operators, they expressed their interest to talk with the regulator in this regard, a BTRC senior official told New Age on Thursday.
The commission, however, is yet to finalise its decision regarding the issue, he said.
Apart from AMTOB, the leading mobile phone operator Grameenphone also called on the government to hold dialogue with the mobile phone operators ahead of spectrum auction for 4G service.
Grameenphone chief corporate affairs officer Mahmud Hossain said this while talking to a group of journalists earlier this month.
‘Although the government has already reduced the technology neutrality charge to $ 7.5 million per megahertz from $10 million, it is still very high and not affordable,’ said Mahmud.
Technology neutrality allows the operators to offer either of 2G, 3G or 4G services from any band as they see fit, a facility that helps in reducing the operational costs and improving the service quality.
The government also accepted the Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission’s proposal to set $27 million, $30 million and $35 million for each MHz of spectrum in three different bands in the upcoming auction.
However, the mobile operators are calling for $15 million for each MHz in all three bands.
The price of spectrum, however, is yet to be finalised.
In 2013, when 3G was introduced in the country, smartphone penetration was very low. At present, it stands at about 30
per cent.
Currently, 4G service is available in all the neighbouring countries and the government is eager to launch it by this year.
As of February, there were more than 7 crore mobile internet users in Bangladesh, 3.5 crore of which use 3G service.
State Minister for Posts and Telecommunications Tarana Halim said that after receiving permission of the finance ministry, auction for 4G will be held.
The telecommunications ministry has sent the 4G guidelines to the finance ministry for vetting, said Tarana Halim and hoped that the approval will be granted soon.
Eariler, Prime Minister's ICT Affairs Adviser Sajeeb Wazed Joy in a meeting with the Posts and Telecommunications Division on July 18 directed the division to introduce fourth generation (4G) services in the country as soon as possible.
Following the instructions of Prime Minister's ICT Affairs Adviser Sajeeb Wazed Joy, Bangladesh Telecommunica-tion Regulatory Commission (BTRC) was planning to hold auction for 4G licence to ensure faster data services for mobile phone subscribers.
After that, Posts and Telecommunica-tions Division had finalised the guideline for 4G services. At that time, following the directive, authorities concerned has taken initiatives to launch 4G service as soon as possible, a senior official of the Posts and Telecommunications Division told The Independent.
BTRC Chairman Dr Shahjahan Mahmood told The Independent that the telecom regulator wants the 4G service available to the subscribers in shortest span of time.
In the meeting on July 18 with Sajeeb Wazed Joy, it was decided that the licence acquisition fee will be slashed to Tk 10 crore from Tk 15 crore and the annual fee to Tk 5 crore from Tk 7.5 crore.
The mobile operators have urged the telecom regulator not to impose any restriction on their funding sources for 4G rollout as it would put them in a disadvantageous position compared with other industries. The spectrum conversion fee for technology neutrality in the existing 900 and 1,800 bands will also be brought down to $7.5 million per megahertz from $10 million.
Technology neutrality allows the operators to offer either of 2G, 3G or 4G services from any band as they see fit, a facility that helps in reducing the operational costs and improving the service quality.
In July 4, the Post and Telecommunica-tions Division published the 4G draft guideline in its website. In July 10, the Posts and Telecommunication Division also published the draft guideline for the spectrum auction.
In the 4G draft guideline, it is mentioned that the operators should bring foreign investment. They will not be able to access any investment from the local bank. The speed of 4G is fixed at 100 MPS. The operators have to bear the expense of keeping all data until BTRC permits to delete them. They will also have to ensure quality of service.
Know moreমোবাইল ফোন অপারেটরদের টেকনিউট্রালিটি (প্রযুক্তি নিরপেক্ষতা) সেবা দিতে তরঙ্গের দাম কমাচ্ছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বিটিআরসি। ইতোমধ্যে অপারেটরদের হাতে থাকা তরঙ্গ টেকনিউট্রালিটিতে কনভারশন (রূপান্তর) ফি ১০ মিলিয়ন থেকে কমিয়ে ৭ মিলিয়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানটি। এর ফলে অন্যান্য তরঙ্গের দাম এবং তরঙ্গ নিলামে খসড়া নীতিমালায় প্রস্তাবিত ভিত্তিমূল্য মূল্যও কমছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ বলেন, খসড়া নীতিমালায় প্রস্তাবিত ভিত্তিমূল্য নিয়ে মোবাইল ফোন অপারেটরদের আপত্তি ও দাবির ভিত্তিতেই তরঙ্গের দাম কমানো হয়েছে এবং তরঙ্গ নিলামে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে এ উদ্যোগ নিয়েছে বিটিআরসি।
প্রায় দুই বছর ধরে ঝুলে থাকা বাড়তি টু জি ও থ্রি জি তরঙ্গ (স্পেকট্রাম) বরাদ্দে নিলামের সিদ্ধান্ত নেয় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। জটিলতা দূর করতে অভিন্ন নীতিমালায় সকল ব্যান্ডের তরঙ্গ নিলামের উদ্যোগ নেয়া হয়। এর ফলে টুজি ও থ্রিজি সেবার জন্য ব্যবহৃত ই-জিএসএম ৯০০ মেগাহার্জ (এক্সটেনডেড গেøাবাল সিস্টেম ফর মোবাইল), ১৮০০ মেগাহার্জ ও ২১০০ মেগাহার্জ তরঙ্গ একই নীতিমালার আওতায় আসছে। নতুন নিলামের জন্য তৈরি করা খসড়া নীতিমালায় তরঙ্গের ভিত্তি মূল্য বাড়িয়ে গত ১১ জুলাই খসড়া নীতিমালা প্রকাশ করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। টেলিযোগাযোগ বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এ নীতিমালা নিয়ে ১৮ জুলাইয়ের মধ্যে লিখিতভাবে মতামত বা পরামর্শ জানাতে বলা হয়েছিল। নীতিমালা প্রকাশের আগেই মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটর অব বাংলাদেশ (্অ্যামটব) তরঙ্গের দাম কমানোর দাবি জানিয়ে আসছিল। কিন্তু নতুন নীতিমালায় বাড়ানো হয় তরঙ্গের দামও। ২০১৩ সালের পর এবার তরঙ্গ নিলাম হতে যাওয়ায় সময়ের সাথে মুদ্রার মান বিবেচনায় তরঙ্গের ভিত্তি মূল্য বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (বিটিআরসি) এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। প্রস্তাবিত এই নীতিমালায় পরবর্তীতে টেকনিউট্রালিটির সুযোগও রাখা হয়। এর আগে প্রতিটি ব্যান্ডের তরঙ্গের জন্য পৃথক পৃথক নীতিমালা করে তা নিলাম করা হতো। তরঙ্গের দাম বৃদ্ধির ফলে অপারেটররা তরঙ্গমূল্য কমানোসহ কয়েকটি দাবি বিটিআরসির কাছে উত্থাপন করে। বিশেষ করে টেক নিউট্রালিটির উপর মূল্য নির্ধারণ করায় আপত্তি জানিয়েছে অ্যামটব। সংগঠনটির মহাসচিব টি আই এম নুরুল কবির বলেন, টেক নিউট্রালিটি’র ওপর কোনো মূল্যে ধরা উচিত না। তিনি বলেন, অধিক সংখ্যক তরঙ্গের সুবিধা ব্যবহার করে ইফেকটিভ সার্ভিস যদি জনগণের কাছে পৌঁছাতে হয়, তাহলে টেক নিউট্রালিটির উপর এ মুহূর্তে কোনো ফি ধরা উচিৎ না। অন্যান্য তরঙ্গে আমরা বলেছি ১৫ মিলিয়ন ভিত্তিমূল্যে থাকা উচিত, এটিই গেøাবাল স্টান্ডার্ট।
টেকনিউট্রালিটিসহ তরঙ্গ নিলামের জন্য প্রণীত খসড়া নীতিমালায় ১৮০০ মেগা হার্টজের অব্যবহৃত তরঙ্গ নিলামে প্রতি মেগাহার্টজের ভিত্তিমূল্য ৩৫ মিলিয়ন ডলার, থ্রি জির ২১০০ মেগাহার্টজের প্রতি মেগাহার্টজ ২৭ মিলিয়ন ডলার এবং ৯০০ মেগাহার্টজের প্রতি মেগাহার্টজ ৩০ মিলিয়ন ডলার ভিত্তিমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। বরাদ্দকৃত তরঙ্গে টেক নিউট্রালিটির জন্য ধরা হয় ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এ বিষয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ বলেন, যখনই নতুন কোনো তরঙ্গ দেওয়া হয়, অপারেটররা বরাবরই আপত্তি জানায়, থ্রিজির সময়েও তাও হয়েছে। তাদের যে সমস্ত মেজর আপত্তি ছিল, সরকার তা দেখছে। বিটিআরসির কাছে যে সুপারিশ করেছিল তরঙ্গ নিলাম দামের ক্ষেত্রে পরিবর্তন করা হচ্ছে, তাদের অনুরোধ সরকার গ্রহণ করেছে। সম্পূর্ণ করা হয়নি, তবে যথেষ্ট পরিমাণে তাদের অনুরোধ রাখা হয়েছে। উদাহারণ হিসেবে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, বরাদ্দকৃত তরঙ্গে টেক নিউট্রালিটি ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দাম ধরা হয়েছিল, সেখান থেকে কমিয়ে সাড়ে ৭ মিলিয়ন করা হয়েছে; এটি একটি বিরাট রিলিফ তাদের জন্য। প্রযুক্তি নিরপেক্ষতাসহ (টেক নিউট্রালিটি) দাম কমায় অন্যান্য তরঙ্গের দামও কমছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। এছাড়া তরঙ্গ নিলামে খসড়া নীতিমালায় প্রস্তাবিত ভিত্তিমূল্যও কমছে বলে জানিয়েছেন বিটিআরসি প্রধান।
টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সূত্রে জানা যায়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ বিটিআরসিকে নিলামযোগ্য সকল টুজি ও থ্রিজি তরঙ্গ একীভূত করা, টেক নিউট্রালিটির জন্য বিবেচনা করা এবং নিলামের বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করে। এর ফলে টুজি ও থ্রিজি সেবা প্রদানে প্রয়োজনীয় তরঙ্গ নিলামের নীতিমালাসমূহে সংশোধন/সংযোজনের জন্য খসড়া প্রস্তাব প্রস্তুতকরণের লক্ষ্যে বিটিআরসি গত ১৪ মার্চ একটি কমিটি গঠন করে। কমিটি ৩০ মার্চ ১৮০০ ও ২১০০ মেগাহার্জ ব্যান্ড হতে তরঙ্গ নিলামের জন্য ইতোপূর্বে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত গাইডলাইনে প্রয়োজনীয় সংশোধন/সংযোজন করে। ১৮০০ মেগাহার্জ ব্যান্ড হতে ওয়ার্ল্ডটেলকে বরাদ্দ দেয়া ৭.৪ মেগাহার্জ তরঙ্গ বাতিল করে তা নিলামের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এছাড়া কমিটির প্রস্তুত করা গাইডলাইন এবং প্রতিবেদনের ভিত্তিতে কমিশন সভায় তরঙ্গের মূল্য নির্ধারণ, গাইডলাইন অনুমোদন দেয়া হয়।
তরঙ্গ মূল্য বাড়ানোর বিষয়ে বিটিআরসি’র পক্ষ থেকে বলা হয়, অন্যান্য দেশের নিলামের ভিত্তিমূল্য, বাংলাদেশের মোবাইল ফোন অপারেটরের গ্রাহক সংখ্যা, রেভিনিউ, বিনিয়োগ (বিটিএস সংখ্যা, মাইক্রোওয়েভ লিংক সংখ্যা, নেটওয়ার্ক) এবং তরঙ্গের প্রতি বিনিয়োগ ইত্যাদি বিবেচনা করেছে।
নিলামযোগ্য তরঙ্গ: নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কমিশনের কাছে নিলামযোগ্য ৪৬.৪ মেগাহার্জ তরঙ্গ রয়েছে। এর মধ্যে ই-জিএসএম ব্যান্ডের ৩.৪, ১৮০০ ব্যান্ডের ১৮ এবং ২১০০ ব্যান্ডের ২৫ মেগাহার্জ তরঙ্গ নিলামের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ থেকে তরঙ্গ নিলামের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন হওয়ার পর আগামী দুই মাসের মধ্যেই এ নিলাম আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু করা যাবে।
সিম রিপ্লেসমেন্ট শুল্ক ইস্যুতে অনিশ্চয়তায় পড়েছে ফোরজি লাইসেন্সের নিলাম। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আপিল ট্রাইব্যুনালের এক রায়ের পর এ অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে বলে টেলিকম শিল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। ৫ জুন এনবিআরের আপিল ট্রাইব্যুনাল মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি এবং এয়ারটেলকে সিম রিপ্লেসমেন্ট ট্যাক্সের ২০৪৮ কোটি টাকা ৯০ কর্মদিবসের মধ্যে পরিশোধের নির্দেশ দেয়। অপারেটরদের বক্তব্য, এই বিশাল অংকের টাকা পরিশোধ করলে অনেকে ফোরজি লাইসেন্সের নিলামে অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
এর আগে ২০১৩ সালে থ্রিজি নিলামের সময় বিদেশি বিনিয়োগে গড়ে ওঠা মোবাইল ফোন অপারেটররা সরকারকে
বিষয়টির সুরাহা করার জন্য চিঠি দিয়েছিল। সরকার ওই সময় এ সংক্রান্ত একটি কমিটিও গঠন করে। কমিটি সিম রিপ্লেসমেন্টে অভিযুক্ত সংযোগের ৯ থেকে ১০ শতাংশ অসঙ্গতি পায়। সে অনুযায়ী অপারেটররা ট্যাক্স দিতে সম্মতও হয়েছিল। কিন্তু এনবিআর থ্রিজি নিলামের আগে চুপচাপ থাকলেও নিলামের পরে আগের দাবিতে ফিরে যায় উল্লেখ করে ওই কমিটির একজন সদস্য বলেন, এটা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জনে বড় বাধা। মোবাইল ফোন অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটবের সেক্রেটারি জেনারেল টিআইএম নুরুল কবিরও ওই কমিটির সদস্য ছিলেন। তিনি বলেন, সে সময় আড়াইশ’ থেকে তিনশ’ কোটি টাকার মতো একটা ক্লেইম চূড়ান্ত হয়েছিল। কিন্তু থ্রিজি নিলামের পর সেটি এনবিআর মানতে রাজি হয়নি। এনবিআরের বৃহৎ করদাতা ইউনিটের এক কর্মকর্তার দাবি, মোবাইল ফোন অপারেটররা সিম রিপ্লেসমেন্টের ওপর সাপ্লিমেন্টারি শুল্ক এবং ভ্যালু অ্যাডেড ট্যাক্স ফাঁকি দেয়ার পর এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। কিন্তু তা কমানো সম্ভব ছিল না। এনবিআর আইন অনুযায়ী এ টাকা দাবি করে। ওই কর্মকর্তা বলেন, ভ্যাট আপিলাত ডিভিশনে এ ট্যাক্সের বিষয়টি অপারেটররা চ্যালেঞ্জ করেছিল, তবে রায় এনবিআরের পক্ষেই এসেছে। এনবিআরের এ দাবি ফোরজি লাইসেন্সিং নিলামকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে কিনা জানতে চাইলে নুরুল কবির যুগান্তরকে বলেন, অবশ্যই। এখানে যারা বিনিয়োগ করবেন, তারা এত বড় একটা দায় নিয়ে নতুন বিনিয়োগ করার উৎসাহ পাবেন না, এটাই স্বাভাবিক। তিনি আরও বলেন, এনবিআরের দাবি যদি সঠিক হতো, তাহলে তো কথা ছিল না।
নুরুল কবির বলেন, সরকার দেশে একটি ডিজিটাল সোসাইটি গড়ে তোলার জন্য কাজ করছে। এতে সফল হতে পারলে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর জন্য একটি মডেলে পরিণত হতে পারব আমরা, মোবাইল অপারেটররা সব সময় এর অংশীদার হিসেবে কাজ করে আসছে। আর এর জন্য দেশে ফোরজির কোনো বিকল্প নেই।
এর মধ্যে এনবিআরের বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ) আগের ২০৪৮ কোটি টাকা দাবির পাশাপাশি নতুন করে ২০১২ থেকে ২০১৫ সালে কর অনিয়মের জন্য আরও প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার সিম রিপ্লেসমেন্ট ট্যাক্স চেয়ে অপারেটরদের নোটিশ দিয়েছে। গত বছর বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইল ফোনের সংযোগ পুনঃনিবন্ধনের পর নতুন করে অর্থ দাবিকে অযৌক্তিক বলছেন অ্যামটবের সেক্রেটারি জেনারেল টিআইএম নুরুল কবির। এর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, সংযোগ জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে যাচাই করে নেয়ার পর এখানে আর অনিয়মের সুযোগ নেই।
অ্যামটব সূত্র মতে, দেশের শীর্ষ তিন মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংক মিলে থ্রিজি রোল আউটের জন্য খরচ করেছে অন্তত ৩২ হাজার কোটি টাকা। গত তিন বছরে এ খাত থেকে তিনটি অপারেটর মিলে আয় করেছে ৬ হাজার কোটি টাকার মতো। অপারেটরদের মতে, মোট জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশ থ্রিজি কভারেজের আওতায় থাকার পরও রিটার্ন অব ইনভেস্টমেন্ট খুবই কম। ১৮ শতাংশ গ্রাহক থ্রিজি সেবা নিচ্ছেন। অ্যামটবের হিসাব মতে, দেশে এখন স্মার্টফোনের ঘনত্ব ২৭ শতাংশ। যেখানে মিয়ানমারে এ ঘনত্ব ৭০ শতাংশ।
এনবিআরের দাবি করা সিম রিপ্লেসমেন্ট ট্যাক্সের মধ্যে ২০০৯ সালের জুলাই থেকে ২০১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়কালের জন্য গ্রামীণফোনকে ১ হাজার ২৩ কোটি ২৩ লাখ ৩১ হাজার টাকা, বাংলালিংককে ২০০৯ সালের জুন থেকে ২০১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়কালের জন্য ৫৩২ কোটি ৪১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা, রবিকে ২০০৭ সালের মার্চ থেকে ২০১১ সালের জুন পর্যন্ত ৪১৪ কোটি ৫৪ লাখ টাকা এবং ২০০৭ সালের জুলাই থেকে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়কালের জন্য এয়ারটেলকে ৭৮ কোটি ৭৮ লাখ ২৪ হাজার টাকা দিতে হবে। মার্জারের কারণে এয়ারটেলের দায় মেটাবে রবি।
অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে চতুর্থ প্রজন্মের (ফোর-জি) টেলিযোগাযোগ সেবা চালুর প্রক্রিয়া নিয়ে। তরঙ্গের দাম প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হওয়ায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। গত ১০ই জুলাই ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে তরঙ্গ নিলামের খসড়া নীতিমালা। এতে ৯০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের তরঙ্গের দাম প্রতি মেগাহার্টজ ২৪০ কোটি টাকা, ১ হাজার ৮০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের দাম ২৮০ কোটি টাকা ও ২ হাজার ১০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডে ২১৬ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। আবার যে কোনো তরঙ্গ দিয়ে যেকোনো প্রযুক্তির সেবা বা প্রযুক্তি নিরপেক্ষতা সুবিধার জন্য মেগাহার্টজ প্রতি ৮০ কোটি টাকা আদায়ের প্রস্তাব করা হয়েছে। সরকারের বেঁধে দেয়া এ মূল্যকে ব্যবসাবান্ধব নয় বলে জানিয়েছে মোবাইল অপারেটররা। তাদের প্রত্যাশা বিভিন্ন ব্যান্ডের তরঙ্গের দাম মেগাহার্টজ প্রতি সর্বোচ্চ ২ কোটি ডলার বা ১৬০ কোটি টাকা হতে পারে। এ হিসাবে তিন ধরনের ব্যান্ডের প্রতি মেগাহার্টজের দাম প্রত্যাশার চেয়ে ৫৬ থেকে ১২০ কোটি টাকা বেশি। দামের এ বিষয়টি নিয়ে এরইমধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছেছে মোবাইল অপারেটররা। তারা এর আগে বিষয়টি জানিয়ে যৌথভাবে চিঠি দেয় ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এবং বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদকে। এদিকে তরঙ্গ নিলামের খসড়া নীতিমালার বিষয়ে ১৮ই জুলাই পর্যন্ত আগ্রহী যে কেউ মতামত দিতে পারবেন। অপারেটররা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তাদের অসন্তোষের কথা জানিয়ে দেবে বলে জানিয়েছে। তরঙ্গ দাম বেশি হওয়ায় অপারেটররা এ নিলাম প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে কিনা তা নিয়েও তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। তারা জানান, যে দাম ধরা হয়েছে তা আসলে ব্যবসাবান্ধব নয়। এর ফলে আমাদের ব্যবসার ওপর মারাত্মক বিরূপ প্রভাব পড়বে। এত দামে তরঙ্গ কেনার পর নেটওয়ার্ক সমপ্রসারণে বিনিয়োগ করতে হবে আরো ২২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। ২০১৩ সালে তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) সেবা চালুর পর মুঠোফোন অপারেটররা এখন পর্যন্ত ৩০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এর বিপরীতে থ্রিজি থেকে অপারেটররা ঘরে তুলতে পেরেছে ৬ হাজার কোটি টাকা। একইভাবে ফোর-জিতে বিনিয়োগ করলে সেটিও লাভজনক হবে না। আবার নিজেদের যে তরঙ্গ আছে তা দিয়ে গ্রাহকদের সেবার মান বাড়ানো কঠিন হয়ে পড়বে। অপারেটররা জানিয়েছে, নিলাম প্রক্রিয়ায় তারা আসলে অংশ নেবে কি নেবে না তা নির্ধারণ করবেন বিনিয়োগকারীরা। সবগুলো অপারেটরের বিনিয়োগকারী বিদেশি। মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব টি আই এম নুরুল কবীর বলেন, অপারেটররা এদেশের গ্রাহকদের সর্বোচ্চ মানসম্মত সেবা দিতে বদ্ধপরিকর। এ জন্য প্রয়োজন ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ। ফোর-জি সেবার জন্য তরঙ্গের দাম আসলে অপারেটরদের ব্যবসাকে বাধাগ্রস্ত করবে। একইসঙ্গে গ্রাহকদের মানসম্মত সেবা দেয়াটাও পড়বে চ্যালেঞ্জের মুখে। তাই এমন একটি মূল্য নির্ধারণ করা দরকার হবে, যা সব পক্ষের জন্য লাভজনক হয়। পাশাপাশি ব্যবসাবান্ধবও হয়। এদিকে এখন বাংলাদেশ সফর করছেন বাংলালিংকের প্যারেন্টস কোম্পানি ভিওন-এর সিইও জন-ইভস সার্লিয়ার। তরঙ্গের উচ্চমূল্য প্রসঙ্গে তিনি গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ভিওন বাংলালিংককে দেশের শীর্ষস্থানীয় যোগাযোগ এবং ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে আগ্রহী। এজন্য আগামী ২ বছরের মধ্যে বাংলাদেশে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করা হবে। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ভিওন মনে করে টেলিযোগাযোগ খাতে অসামঞ্জস্যপূর্ণ কর হার এবং তরঙ্গের উচ্চমূল্যের সম্মিলিত অর্থনৈতিক চাপ বিনিয়োগের অন্তরায় এবং তা বিবেচনায় আনা উচিত। আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায় করের চাপ এবং প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গের দাম বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ। এটি দেশব্যাপী থ্রি-জি এবং ফোর-জি চালুর ক্ষেত্রে বিনিয়োগকে প্রভাবিত করবে যা উন্নত গ্রাহক সেবার অন্তরায়। এদিকে তরঙ্গ বরাদ্দে নিলামের ভিত্তিমূল্য দুই বছর আগের ভিত্তিমূল্যের চেয়ে ৭ থেকে ১০ মিলিয়ন ডলার বাড়ানোর কথা গত মে মাসেই জানিয়েছিল বিটিআরসি। প্রযুক্তি নিরপেক্ষতাসহ (টেক নিউট্রালিটি) তরঙ্গের এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে- এ কারণ উল্লেখ করে এবার নিলামের ভিত্তিমূল্য দুই বছর আগের ভিত্তিমূল্যের চেয়ে বাড়ানো হয়েছে বলে খসড়া নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে। প্রযুক্তি নিরপেক্ষতা হলো যে কোনো তরঙ্গে যে কোনো প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ সেবা দেয়ার সুবিধা। বাংলাদেশে মোবাইল অপারেটররা বর্তমানে টু-জি ও থ্রি-জি সেবার জন্য তিনটি আলাদা ব্যান্ডের তরঙ্গ ব্যবহার করে। এই তিনটি ব্যান্ড হলো ৯০০, ১ হাজার ৮০০ ও ২ হাজার ১০০ মেগাহার্টজ। প্রযুক্তি নিরপেক্ষতা পেলে এই তিনটি ব্যান্ডের তরঙ্গ দিয়েই টু-জি, থ্রি-জি ও ফোর-জি সেবা দিতে পারবে অপারেটররা। এ প্রসঙ্গে বিটিআরসি চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ বলেন, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী দুই মাসের মধ্যে (সেপ্টেম্বর) এ সেবাটি চালু করা হবে।
টেলিযোগাযোগ খাতের বিকাশ এবং এই খাতের প্রবৃদ্ধি আরো বাড়াতে টেলিযোগাযোগ নীতিমালা আধুনিক ও সময়োপযোগী করতে হবে। দেড় দশক আগের নীতিমালাকে সংশোধন করে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের সহায়তায় তৈরি করা নীতিমালাকে দ্রুত অনুমোদন ও কার্যকর না করলে টেলিযোগাযোগ খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। গতকাল রবিবার রাজধানীর একটি পাঁচতারা হোটেলে আয়োজিত দিনব্যাপী এক কর্মশালায় এ খাতের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তা ও টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা এসব আশঙ্কার কথা বলেন। টেলিযোগাযোগ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তর্জাতিক সংগঠন জিএসএমএ ও বাংলাদেশের মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর প্রতিষ্ঠান অ্যামটব যৌথভাবে এই কর্মশালার আয়োজন করে।
জিএসএমএ-এর এশিয়ার আঞ্চলিক প্রধান আইরিন ইং বলেন, এ দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে টেলিযোগাযোগ খাত অনেক অবদান রেখে চলেছে। কিন্তু মোবাইল ফোনের সব সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর জন্য আইনগত ও নীতিগত কাঠামো অনেক বেশি প্রয়োজন। মোবাইল ফোনের বহুমাত্রিক সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে নীতির সংশোধন জরুরি।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন। তারা বলেন, ১৯৯৮ সালে নীতিমালা অনুসরণ করে বাংলাদেশের মোবাইল ফোন খাত অনেক এগিয়েছে। কিন্তু তখনকার বাস্তবতার সঙ্গে এখনকার বাস্তবতার কোনো মিল নেই। সে নীতিমালায় ভয়েস কল আর এসএমএসকে মাথায় রাখা হয়েছিল। আর এখন এর সঙ্গে অনেক কিছুই যোগ হয়েছ। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাণিজ্য, তথ্য, বিনোদন, সংবাদসেবাসহ নানা ধরনের মূল্য সংযোজিত সেবা যোগ হয়েছে। মোবাইল ফোন মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেবা খাতটির বিকাশ ও এ খাতে শৃঙ্খলা আনতে নীতিমালার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। বক্তারা আরো বলেন, এ খাতে 'অতিরিক্ত করের বোঝা' এ খাতকে পিছিয়ে দিচ্ছে। সরকার রাজস্ব পেলেও দীর্ঘ মেয়াদে পুরো খাতের জন্য এটা ক্ষতিকর বলে মন্তব্য করেন তারা। খাতটি রক্ষা করার জন্য নীতি ও আইনগত স্থিতিশীলতা জরুরি।
টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী বলেন, এ খাতের উন্নয়নে যা যা করা দরকার, তার সবই সরকার করবে। তিনি আরো বলেন, 'সবকিছুরই ব্যবহারের পাশাপাশি অপব্যবহার আছে। তার পরও আমি নিয়ন্ত্রণে বিশ্বাস করি না। আত্মনিয়ন্ত্রণে বিশ্বাস করি।' অ্যামটবের মহাসচিব টি আই এম নুরুল কবীর বলেন, করের হার হওয়া উচিত সহযোগিতামূলক ও দীর্ঘমেয়াদি এবং নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। পরামর্শমূলক পদ্ধতিতে সিদ্ধান্ত নেয়ার পাশাপাশি প্রতিযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ করে দেয়া প্রয়োজন বলে মনে করি আমি।
কর্মশালায় আরো বক্তব্য দেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস, টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব হুসনুল মাহমুদ খান, গ্রামীণফোনের সিইও বিবেক সুদ, বাংলালিংকের সিইও জিয়াদ সাতারা, রবির সিইও সুপন বীরাসিংহে, টেলিটকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, এয়ারটেলের সিইও রজনীশ কাউল, বেসিস সভাপতি শামীম আহমেদ প্রমুখ।
টেলিযোগাযোগ খাতের বিকাশ এবং এ খাতের প্রবৃদ্ধি আরও বাড়াতে টেলিযোগাযোগ নীতিমালাকে আধুনিক ও সময়োপযোগী করতে হবে।
দেড় দশক আগের নীতিমালাকে সংশোধন করে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের সহায়তায় তা দ্রুত অনুমোদন ও কার্যকর না করলে টেলিযোগাযোগ খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
গতকাল রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক কর্মশালায় এ খাতের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তা ও টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন। টেলিযোগাযোগ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তর্জাতিক সংগঠন জিএসএমএ ও বাংলাদেশে মুঠোফোন কোম্পানিগুলোর প্রতিষ্ঠান অ্যামটব যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে।
জিএসএমএ-এশিয়ার আঞ্চলিক প্রধান আইরিন ইং বলেন, এ দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে টেলিযোগাযোগ খাত অনেক অবদান রেখে চলেছে। কিন্তু মুঠোফোনের সব সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর জন্য আইনগত ও নীতিগত কাঠামো অনেক বেশি প্রয়োজন। মুঠোফোনের বহুমাত্রিক সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে নীতির সংশোধন জরুরি।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতের নানা সমস্যা ও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন। তাঁরা বলেন, ১৯৯৮ সালে নীতিমালা অনুসরণ করে বাংলাদেশের মুঠোফোন খাত অনেক এগিয়ে গেছে। কিন্তু তখনকার বাস্তবতার সঙ্গে এখনকার বাস্তবতার কোনো মিল নেই। সে নীতিমালায় ভয়েস কল আর এসএমএসকে মাথায় রাখা হয়েছিল। আর এখন এর সঙ্গে অনেক কিছুই যোগ হয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাণিজ্য, তথ্য, বিনোদন ও সংবাদসেবাসহ নানা ধরনের মূল্য সংযোজিত সেবা যোগ হয়েছে। মুঠোফোন মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেবা খাতটির বিকাশ এবং এ খাতে শৃঙ্খলা আনতে নীতিমালার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।
বক্তারা আরও বলেন, ‘অতিরিক্ত করের বোঝা’ এ খাতকে পিছিয়ে দিচ্ছে। সরকার রাজস্ব পেলেও দীর্ঘ মেয়াদে পুরো খাতের জন্য এটা ক্ষতিকর বলে মন্তব্য করেন তাঁরা। খাতটিকে রক্ষা করার জন্য নীতি ও আইনগত স্থিতিশীলতা জরুরি বলেও উল্লেখ করেন তাঁরা।
অ্যামটবের মহাসচিব টি আই এম নুরুল কবীর বলেন, করের হার হওয়া উচিত সহযোগিতামূলক ও দীর্ঘমেয়াদি এবং নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী বলেন, এ খাতের উন্নয়নে যা যা করা দরকার তার সবই সরকার করবে।
দিনব্যাপী এ কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস, টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব হুসনুল মাহমুদ খান, গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিবেক সুদ, বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জিয়াদ সাতারা, রবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সুপন বীরাসিংহে, টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, এয়ারটেলের প্রধান পরিচালনা কর্মকর্তা রজনীশ কাউল, বেসিস সভাপতি শামীম আহসান প্রমুখ।
দেশের মোট জনসংখ্যার ৪ ভাগ মানুষ এখন সেলফোনের মাধ্যমে কেনাবেচা করেন। বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামে জরিপ চালিয়ে এ তথ্য প্রকাশ করেছে এরিকসন কনজিউমার ল্যাব। গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ তথ্য প্রকাশ করেন এরিকসন বাংলাদেশের প্রধান রাজ। প্রতিষ্ঠানটির জ্যেষ্ঠ পরামর্শক পেট্রিক হেডল্যান্ড জানান, বাংলাদেশে মোবাইল কমার্সের চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। কেননা বাংলাদেশের ৯৭ ভাগ মানুষই এই মাধ্যমটিতে বিকিকিনিতে আগ্রহী। সেলফোন ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রায় ৩৪ ভাগ ইতিমধ্যেই এই মাধ্যমে টাকা আদান-প্রদান করছেন। বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার ৫৪ ভাগ ব্যবহারকারী সেলফোনের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করজে। এটি ভিয়েতনামে ৪৫ ভাগ।
Know moreমোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটর অব বাংলাদেশ (অ্যামটব) এবং গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল কমিউনিকেশন অ্যাসোসিয়েশন (জিএসএমএ) আয়োজিত এক কর্মশালায় টেলিযোগাযোগ খাতের অনিশ্চয়তা দূর করার জন্য দ্রুত জাতীয় টেলিযোগাযোগ নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। কর্মশালায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। দিনব্যাপী এই কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস, টেলিযোগাযোগসচিব ফায়জুর রহমান চৌধুরী, জিএসএমএর এশিয়া প্রধান আইরিন ইনক, অ্যামটব চেয়ারম্যান জিয়াদ সাতারা ও মহাসচিব নুরুল কবীর বক্তব্য দেন। পরে গ্রামীণফোনের সিইও বিবেক সুদ, বাংলালিংকের সিইও জিয়াদ সাতার, রবির সিইও সুপুন বীরাসিংহে, বাংলাদেশ আমেরিকান চেম্বারের প্রেসিডেন্ট আফতাবুল ইসলাম, বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্টের সিইও ফেরদৌস আরা বেগম প্রমুখ প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন। এ সময় তাঁরা প্রযুক্তি নিরপেক্ষ, ভারসাম্যপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ, ব্যবসা-বিনিয়োগবান্ধব স্থিতিশীল নীতিমালা প্রণয়নের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
আলোচকরা জানান, ১৬ বছর আগে ১৯৯৮ সালের জাতীয় টেলিযোগাযোগ নীতিমালায় একবিংশ শতাব্দীর মধ্যে এ খাতের অগ্রগতির যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল তা অনেক আগেই অতিক্রম হয়ে গেছে। ওই নীতিমালা যখন প্রণয়ন হয় তখন দেশের টেলিঘনত্ব ছিল প্রতি ১০০ জনে মাত্র শূন্য দশমিক চারজন।
বক্তারা আরো বলেন, দেশে টেলিঘনত্ব দাঁড়িয়েছে ৭০ শতাংশের ওপরে। এই খাতের আকার এখন বিশাল। কিন্তু সময়োপযোগী কোনো নীতিমালা অনুসরণ না করে কর্তৃপক্ষের যথেচ্ছ সিদ্ধান্তে এ খাতে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে।
Know moreটেলিযোগাযোগ খাতের বিকাশ এই এ খাতের প্রবৃদ্ধি আরো বাড়াতে টেলিযোগাযোগ নীতিমালা আধুনিক ও সময়োপযোগী করতে হবে। দেড় দশক আগের নীতিমালাকে সংশোধন করে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের সহায়তায় তৈরি করা নীতিমালাকে দ্রুত অনুমোদন ও কার্যকর না করলে টেলিযোগাযোগ খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক কর্মশালায় এ খাতের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তা ও টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন। টেলিযোগাযোগ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তর্জাতিক সংগঠন জিএসএমএ এবং বাংলাদেশে মুঠোফোন কোম্পানিগুলোর প্রতিষ্ঠান অ্যামটব যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে।
জিএসএমএ এশিয়ার আঞ্চলিক প্রধান আইরিন ইং বলেন, এ দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে টেলিযোগাযোগ খাত অনেক অবদান রেখে চলেছে। কিন্তু মুঠোফোনের সব সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর জন্য আইনগত ও নীতিগত কাঠামো অনেক বেশি প্রয়োজন। মুঠোফোনের বহুমাত্রিক সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে নীতির সংশোধন জরুরি।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতের বিভিন্ন সমস্যা এবং সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন। তারা বলেন, ১৯৯৮ সালের নীতিমালা অনুসরণ করে বাংলাদেশের মুঠোফোন খাত অনেক এগিয়ে গেছে। কিন্তু তখনকার বাস্তবতার সঙ্গে এখনকার বাস্তবতার কোনো মিল নেই। ওই নীতিমালায় ভয়েস কল আর এসএমএসকে মাথায় রাখা হয়েছিল। আর এখন এর সঙ্গে অনেক কিছুই যোগ হয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাণিজ্য, তথ্য, বিনোদন, সংবাদসেবাসহ বিভিন্ন ধরনের মূল্য সংযোজিত সেবা যোগ হয়েছে। মুঠোফোন মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ঢাকা: দীর্ঘ ১৬ বছর আগে প্রণীত টেলিযোগাযোগ নীতিমালাটি ভয়েসকল এবং এসএমএস সার্ভিসকে ঘিরে তৈরি ছিল। কিন্তু এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা, তথ্য, বিনোদনসহ নানামুখী সেবা যুক্ত হয়েছে। তাছাড়া বর্তমানে দেশের ৫০ শতাংশ নাগরিক এখন মোবাইল ব্যবহার করে। তাই নীতিমালাকে ঢেলে সাজিয়ে আন্তর্জাতিক মানে নতুন টেলিযোগাযোগ নীতিমালার দাবি জানিয়েছেন এই খাত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা।
টেলিকম প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তর্জাতিক সংগঠন জিএসএমএ এবং বাংলাদেশে মোবাইল কোম্পানিগুলোর প্রতিষ্ঠান অ্যামটব আয়োজিত কর্মশালায় এই দাবি জানানো হয়।
রোববার অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় জিএসএমএ এশিয়ার আঞ্চলিক প্রধান আইরিন ইং, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, বিটিআরসির চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস, টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব হুসনুল মাহমুদ খান, বেসিস সভাপতি শামীম আহসান, গ্রামীণফোন প্রধান নির্বাহী বিবেক সুদ, বাংলালিংক প্রধান নির্বাহী জিয়াদ সাতারা, রবির প্রধান নির্বাহী সুপন বীরাসিংহে, টেলিটক ব্যবস্থাপনা পরিচালক গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, এয়ারটেলের প্রধান পরিচালনা কর্মকর্তা রজনীশ কাউল প্রমুক উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় আইরিন ইং বলেন, বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নে টেলিযোগাযোগ খাতে ব্যাপক অবদান রাখছে। তাই বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো মোবাইল ফোনের কার্যকারিতার যথাযথ ব্যবহারে একটি অবকাঠামো তৈরি করা প্রয়োজন। আর এ কাঠামো তৈরি করতে গেলে আইন ও নীতিগত পরিবর্তনেন বিকল্প নেই।
এই পরামর্শ শুনে এ খাতের ওপর আরো নজর দেয়া হবে এমন আশ্বাস দেন টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। তিনি বলেন, এ খাতকে এগিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় সবই করবে সরকার।
এসময় অ্যামটবের মহাসচিব টি আই এম নুরুল কবীর বলেন, বিভিন্ন রকম করের বোঝা চাপিয়ে এ খাতকে স্থবির করে রেখেছে সরকার। যা আন্তর্জাতিক নীতিমালার সাথে মানানসই নয়। তাই এ বিষয়ে নীতিমালা প্রনয়ণে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার দাবি করে অপারেটরগুলোকে দমিয়ে না রেখে ব্যবসায়িক স্বাধীনতা দিতেও সরকারের কাছে অহবান জানান তিনি।
কর্মশালায় বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতের সমস্যা ও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে বক্তারা বর্তমান যুগের সাথে কাঠামোগত ও আইনগত ভাবে বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে আছে বলে জানান।
নতুন বার্তা/আইএইচ/জবা
(প্রিয় টেক) টেলিকম খাতের উন্নয়নে এক দশকের পুরনো টেলিকম নীতিমালা পরিবর্তন করে নতুন নতুন নীতিমালা প্রণয়নের আহ্বান জানিয়েছে দেশের মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটব। আজ বাংলাদেশে মোবাইল খাতের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বিষয়ক এক কর্মশালায় এ আহ্বান জানানো হয়।
অ্যামটবের সহযোগিতায় এই কর্মশালার আয়োজন করে জিএসএমএ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জিএসএমএ এশিয় অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রধান আইরিন এনজি। প্রতিষ্ঠানটির এশিয় অঞ্চলের প্রধান জানান," বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে মোবাইল খাত বেশ উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। তবে এ খাতে আরও উন্নয়নের প্রয়োজন রয়েছে। "
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, মোবাইল খাত বর্তমানে একটি অপরিহার্য সেক্টর হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে যা ছাড়া কোন উন্নয়ন সম্ভব নয়। " তিনি সবাইকে আশ্বস্ত করে বলেন, এই খাতের উন্নয়নে সরকার সম্ভাব্য সব কিছুই করবে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অ্যামটব চেয়ারম্যান এবং বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী জিয়াদ সাতারা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ডাক, টেলিযোগাযোগ সচিব জনাব মোঃ ফয়জুর রহমান চৌধুরী এবং বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনিল কান্তি বোস।
Know moreরোববার হোটেল সোনারগাঁওয়ে ‘রিলাইজিং দ্য পোটেনশিয়াল অব মোবাইল ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
মন্ত্রী বলেন, “আপনারা বলছেন যে ৫০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। সেটা কার স্বার্থে করছেন? ব্যবসা আছে বলেই তো বিনিয়োগ করছেন। ৫০ হাজার কেন, সুযোগ থাকলে আপনারা ৫০ লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগও করবেন।”
“ব্যবসা না থাকলে তো আপনারা বিনিয়োগ করতেন না। আমরা বিনিয়োগের ক্ষেত্র। আপনারা বিনিয়োগ করুন, আমরা সরকারি ভাবে মোবাইল অপারেটরদের যতটুকু সুযোগ-সুবিধা দেয়া দরকার তা দিতে প্রস্তুত আছি। আমরা তা দেবো।”
মোবাইল অপারেটরদের আশ্বস্ত করে মন্ত্রী বলেন “কোনো কোনো সময় মনে হয় অন্ধকার ঘনিয়ে আসছে, বাংলাদেশের রাজনীতির অবস্থা এই বৃষ্টি এই রোদ। তবে এ নিয়ে দুর্ভাবনার কিছু নেই।”
“আপনারা বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হলে আপনাদের ব্যবসাও বিপর্যস্ত হবে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা বিপর্যস্ত হলে ব্যবসায় অস্থিরতা আসবে। অস্থিরতা সৃষ্টিতে যারা অপচেষ্টা চালাচ্ছে তাদের প্রতিহত করা আপনাদেরও দায়িত্ব।”
মজা করে মন্ত্রী বলেন, “আমি যদি ৫টি অপারেটরকে ক্ষিপ্ত করে দেই আর আপনারা যদি দুই-এক ঘন্টা মোবাইল অপারেশন বন্ধ করে দেন, তাহলে দেশে আগুন জ্বলে যাবে।”
“সবার ভাত না পাওয়ার অবস্থা বাংলাদেশে নাই। বিদ্যুৎ না পেলেও চলবে, কিন্তু টেলিফোন যদি সচল না থাকে তাহলে চলবে না। ঘুমাতে যাওয়ার আগে মোবাইল, ঘুম থেকে উঠেও মোবাইল। এটি খুব জরুরি জিনিস হয়ে গেছে।”
“আমি ওই কথা বিশ্বাস করি না যে তথ্য প্রযুক্তির অপব্যবহার হচ্ছে। সব কিছুর ব্যবহার-অপব্যবহার আছে। আমি কোনো নিয়ন্ত্রণে বিশ্বাস করি না, বিশ্বাস করি আত্মনিয়ন্ত্রণে।”
মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটর অব বাংলাদেশ (অ্যামটব) এবং গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল কমিউনিকেশন অ্যাসোসিয়েশন (জিএসএম) যৌথভাবে এই কর্মশালার আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস, টেলিযোগাযোগ সচিব ফায়জুর রহমান চৌধুরী ও অ্যামটব চেয়ারম্যান জিয়াদ সাতারা বক্তব্য রাখেন।
কর্মশালায় মোবাইল অপারেটদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
Know moreবাংলাদেশের মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন 'অ্যামটব'-এর নতুন কার্যনির্বাহী পরিষদের সভাপতি হিসেবে বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জিয়াদ সাতারা এবং সহসভাপতি হিসেবে গ্রামীণফোনের সিইও বিবেক সুদ নির্বাচিত হয়েছেন। গত ১২ জুন এ নির্বাচন সম্পন্ন হয়। গতকাল অ্যামটবের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জিয়াদ সাতারা এ পদে বিদায়ী সভাপতি এয়ারটেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্রিস টবিটের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন। আর সহ-সভাপতির পদটি শূন্যই ছিল।
Know moreBanglalink chief executive officer Ziad Shatara has been elected as the new chairman of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh.
Grameenphone CEO Vivek Sood has been made the vice-chairman of the association’s executive council.
Ziad Shatara will replace outgoing AMTOB chairman Chris Tobit, the CEO of Airtel Bangladesh Limited.
Ziad said that a congenial regulatory and taxation policy was crucial for the sector to continue with its growth.
‘AMTOB has been playing an important role in facilitating and driving a constructive dialogue of all stakeholders with a view on leveraging the full potential of the mobile industry. In my new capacity as Chairman of the association I hope to further raise the profile of the industry,’ he said in a press release.
(প্রিয় টেক) মোবাইল ফোন অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটবের নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দ্বিতীয় গ্রাহক সেরা অপারেটর বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জিয়াদ সিতারা এবং ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিবেক সুদ। গত ১২ জুন অ্যামটবের নির্বাহী কমিটি এ দুজনকে নির্বাচিত করেছেন বলে আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
দুই বছরের জন্য অ্যামটবের নতুন নেতা নির্বাচিত হয়েছেন তারা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এক বৈঠকে এ দুই জনকে চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচন করে অ্যামটবের এক্সিকিউটিভ বোর্ড। এ বোর্ডের সদস্য ৬টি মোবাইল ফোনের প্রধানরা।
বর্তমান চেয়ারম্যান এয়ারটেলের সিইও ক্রিস টবিট অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই বাংলাদেশ থেকে চলে যাবেন। সে কারণেই নতুন নেতা নির্বাচন করা হলো। তবে এর আগে টবিট ভাইস চেয়ারম্যান এবং রবির বিদায়ী সিইও মাইকেল কুহেইনার চেয়ারম্যান হিসেবে দুই বছরের মেয়াদ পূর্ণ করেন। কুহেইনার গত ডিসেম্বরের শেষে অবসরে গেলে টবিট দায়িত্ব নেন। এরপর আর নতুন নেতা নির্বাচন করা হয়নি। অ্যামটবের নতুন কাঠামোতে সিটিসেলের মেহবুব চৌধুরী ছিলেন বোর্ডের প্রথম চেয়ারম্যান।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জিয়াদ সিতারা এবং বিবেক সুদ বাংলাদেশের টেলিকম ইন্ড্রাস্ট্রিকে আরও সমৃদ্ধ করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবেন। বাংলাদেশের জিডিবি প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে টেলিকম অপারেটরদের ভূমিকা এবং দ্রুত ডাটা কানেক্টিভিটির মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার করা হয়। এছাড়া বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটররা সারা পৃথিবীর মধ্যা সবচেয়ে কমমূল্যে ভয়েস কল সেবা দেয় বলেও জানানো হয়।
Know moreDHAKA : The Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB), platform of all six cellular operators’ in the country, elected new chairman and vice-chairman for the next term, reports BSS.
Ziad Shatara, Chief Executive Officer (CEO) of Banglalink, has been made chairman while Vivek Sood, CEO of Grameenphone, as vice-Chairman of the executive Council at election held on June 12 at its secretariat in the city’s Gulshan, said an AMTOB press release today.
Shatara would be replaced the outgoing AMTOB Chairman Chris Tobit, CEO of Airtel.
“The telecom sector is a catalyst for the implementation of the government vision of Digital Bangladesh via providing connectivity at an affordable price,” said the newly elected chairman Shatara.
Vivek Sood said: “I firmly believe that the telecom industry in Bangladesh can play an important role in uplifting the economic condition of the country and its people.”
“The industry needs to collaborate and create a market environment where AMTOB can play a pivotal role in shaping developments that are beneficial to both operators and customers alike,” he added.
DHAKA, June 16, 2014 (BSS) - The Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB), platform of all six cellular operators' in the country, elected new chairman and vice-chairman for the next term.
Ziad Shatara, Chief Executive Officer (CEO) of Banglalink, has been made chairman while Vivek Sood, CEO of Grameenphone, as vice-Chairman of the executive Council at election held on June
12 at its secretariat in the city's Gulshan, said an AMTOB press release today.
Shatara would be replaced the outgoing AMTOB Chairman Chris Tobit, CEO of Airtel.
"The telecom sector is a catalyst for the implementation of the government vision of Digital Bangladesh via providing connectivity at an affordable price," said the newly elected chairman Shatara.
Vivek Sood said: "I firmly believe that the telecom industry in Bangladesh can play an important role in uplifting the economic condition of the country and its people."
"The industry needs to collaborate and create a market environment where AMTOB can play a pivotal role in shaping developments that are beneficial to both operators and customers alike," he added.
অনন্য ইসলাম, টেক শহর কনটেন্ট কাউন্সিলর : মোবাইল ফোন অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটবের নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দ্বিতীয় গ্রাহক সেরা অপারেটর বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জিয়াদ সিতারা।তার সঙ্গে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিবেক সুদ। দুই বছরের জন্য অ্যামটবের নতুন নেতা নির্বাচিত হয়েছেন তারা।বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এক বৈঠকে এ দুই জনকে চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচন করে এমটবের এক্সিকিউটিভ বোর্ড। এ বোর্ডের সদস্য ছয়টি মোবাইল ফোনের প্রধানরা।Ziad shatara-Vivek sood-TechShohorঅ্যামটবসহ বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটর সূত্র এ খবর নিশ্চিত করলেও কেউ আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।বর্তমান চেয়ারম্যান এয়ারটেলের সিইও ক্রিস টবিট অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই বাংলাদেশ থেকে চলে যাবেন। সে কারণেই নতুন নেতা নির্বাচন করা হল।তবে এর আগে টবিট ভাইস চেয়ারম্যান এবং রবির বিদায়ী সিইও মাইকেল কুহেইনার চেয়ারম্যান হিসেবে দুই বছরের মেয়াদ পূর্ণ করেন।কুহেইনার গত ডিসেম্বরের শেষে অবসরে গেলে টবিট দায়িত্ব নেন। এরপর আর নতুন নেতা নির্বাচন করা হয়নি।অ্যামটবের নতুন কাঠামোতে সিটিসেলের মেহবুব চৌধুরী ছিলেন বোর্ডের প্রথম চেয়ারম্যান।
Know moreউচ্চহার করের কারণে টেলিযোগাযোগ খাতের অগ্রগতি ও বিদেশি বিনিয়োগ ব্যাহত হচ্ছে। আসন্ন বাজেটে সরকারকে এই বাস্তবতা বিবেচনায় নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে মোবাইল ফোন অপারেটররা। তারা বলেছে, টেলিযোগাযোগ খাতে বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল বাজেট হলে সরকারি কোষাগারে আরো বেশি রাজস্ব দেওয়ার সক্ষমতা অর্জন করবে মোবাইল ফোন অপারেটররা এবং এই খাতসংশ্লিষ্ট অন্য শিল্পগুলো।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানায় অ্যাসোসিয়েশনস অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ (অ্যামটব)। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন রবির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, গ্রামীণফোনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান অর্থ কর্মকর্তা মাইনুর রহমান ভূঁইয়া, এয়ারটেলের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান আশরাফ এইচ চৌধুরী এবং অ্যামটবের সেক্রেটারি জেনারেল টি আই এম নুরুল কবির।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্রুতবর্ধনশীল টেলিযোগাযোগ বাজারগুলোর একটি হওয়ার পরও শিল্পবান্ধব করনীতির অভাবে রয়েছে। সিম/রিম কার্ডের ওপর বর্তমান যে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট রয়েছে, তা তুলে নেওয়ার বিষয়টি সরকারের কার্যকর বিবেচনায় আনার দাবি জানিয়েছে অ্যামটব। অন্য শিল্পের তুলনায় মোবাইল ফোন শিল্পের ওপর সর্বোচ্চ পরিমাণে করপোরেট করারোপ ভবিষ্যৎ বিনিয়োগের অন্যতম অন্তরায়। এর ফলে দেশের পুঁজিবাজার চাঙ্গা করতে তালিকাভুক্ত হওয়ার আগ্রহ হারাচ্ছে অপারেটরগুলো।
টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতির ওপর সামঞ্জস্যপূর্ণ কাস্টমস ডিউটি আরোপের আহ্বান জানিয়ে অ্যামটব কর্মকর্তারা বলেন, বর্তমানে শুল্ক কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন এইচএস কোড ও আমদানির ওপর অতিরিক্ত করের বোঝা চাপিয়ে দেওয়ায় অপারেটররা অযাচিত সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে করপোরেট ট্যাক্স কমানো ও টার্নওভার ট্যাক্স বাতিল, ইন্টারনেট মডেম ও মেবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) ওপর ভ্যাটও প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়।
Know moreটেলিযোগাযোগ খাতে করের হার কমানোর দাবি জানিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল অপারেটরস (অ্যামটব)। গতকাল বুধবার স্থানীয় একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অ্যামটব মহাসচিব টিআইএম নুরুল কবীর সিমকার্ডের ওপর ৩০০ টাকার কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের দাবি জানান। এ ছাড়া করপোরেট কর কমানো এবং টার্নওভার কর বাতিলের দাবি জানান তিনি। ইন্টারনেট মডেম এবং মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের ওপর থেকে ভ্যাট প্রত্যাহারেরও দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ছয়টি মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অ্যামটব মহাসচিব বলেন, বর্তমানে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মোবাইল ফোন অপারেটরের করপোরেট করের হার ৪০ শতাংশ এবং অ-তালিকাভুক্ত মোবাইল ফোন কোম্পানির ট্যাক্স ৪৫ শতাংশ। অ্যামটব তালিকাভুক্ত অপারেটরের কর ৩০ শতাংশ এবং অ-তালিকাভুক্ত অপারেটরের কর ৩৫ শতাংশে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়েছে সরকারের কাছে। এ ছাড়া সিমের ওপর ৩০০ টাকা করের কারণে মোবাইল ফোনের গ্রাহক সংখ্যা বাড়ার ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি হচ্ছে বলেও জানান।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, গত পাঁচ বছরে একটি মোবাইল ফোন অপারেটর ছাড়া অন্য অপারেটররা লাভের মুখ দেখেনি।
আর গত এক বছরে দুটি অপারেটর লাভে থাকলেও বাকিগুলো লাভের খাতায় নাম লেখাতে পারেনি।
Know moreউচ্চ করের কারণে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের অগ্রগতি ব্যাহত হচ্ছে বলে দাবি করেছে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ—অ্যামটব।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অ্যামটব জানায়, মোবাইলফোন অপারেটরগুলোর ওপর উচ্চহারে চাপিয়ে দেওয়া করের কারণে গ্রাহকসেবা ও তৃণমূল পর্যায়ের গ্রাহকদের ওপর এর প্রভাব পড়ছে। সিম বা রিম কার্ডের ওপর বর্তমান যে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট রয়েছে, তা তুলে নেওয়ার বিষয়টিও সরকারের কার্যকর বিবেচনায় আনার আহ্বান জানায় অ্যামটব৷
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বর্তমানে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মোবাইল ফোন অপারেটরের ওপর ৪০ শতাংশ এবং তালিকাভুক্ত নয়, এমন মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর ওপর ৪৫ শতাংশ করপোরেট ট্যাক্স রয়েছে।
অন্যদিকে পুঁজিবাজারের সাধারণ তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ওপর ২৭ দশমিক ৫ শতাংশ এবং তালিকাভুক্ত নয়, এমন কোম্পানির ওপর ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ করারোপ রয়েছে।
অ্যামটবের পক্ষ থেকে টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতির আমদানির ওপর সামঞ্জস্যপূর্ণ শুল্ক কর আরোপ, করপোরেট ট্যাক্স কমানো ও টার্নওভার ট্যাক্স বাতিল, ইন্টারনেট মডেম ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) ওপর ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানায়৷
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান অ্যামটবের সভাপতি নুরুল কবীর৷
এ সময় বাংলালিংকের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা আহমেদ ওয়াই হালিম,টেলিটকের অর্থ ও হিসাব শাখার মহাব্যবস্থাপক ফারুকী আহমেদ, এয়ারটেলের রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্সের প্রধান আশরাফুল হক চৌধুরী, রবির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) মাহাতাব উদ্দিন আহমেদ, গ্রামীণফোনের কর্মকর্তা মাইনুর রহমান ভুঁইয়া ও সিটিসেলের নিশাত আলী খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন৷
উচ্চ করের কারণে টেলিযোগাযোগ খাতের অগ্রগতি ব্যাহত হচ্ছে। আসন্ন বাজেটে এই দিকটি মাথায় রেখে সরকারকে বাজেট পরিকল্পনা তৈরির আহ্বান জানিয়েছে মোবাইল ফোন অপারেটররা। বুধবার সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব টি আই এম নূরুল কবীর এই আহ্বান জানান। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রবির চিফ অপারেটিং অফিসার মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, গ্রামীণফোনের ভারপ্রাপ্ত চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার মাইনুর রহমান ভুঁইয়া, চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার।
নূরুল কবীর বলেন, মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর ওপর উচ্চহারে চাপিয়ে দেয়া করের কারণে গ্রাহক সেবা ও তৃণমূল পর্যায়ের গ্রাহকদের ওপর এর প্রভাব পড়ছে। এতে বাংলাদেশ বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল টেলিযোগাযোগ বাজারগুলোর একটি হওয়ার পরেও শিল্পবান্ধব কর নীতির অভাবে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। একই সঙ্গে তিনি সিম/রিম কার্ডের ওপর বর্তমান যে সম্পূরক শুল্ক ও ভ্যাট রয়েছে তা তুলে নেয়ার বিষয়টি সরকারের কার্যকর বিবেচনায় আনা উচিত বলে মন্তব্য করেন। সিম ট্যাক্স প্রসঙ্গে মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, সিম ট্যাক্স বাড়ানোর পর রবির সিম বিক্রি অর্ধেকে নেমে এসেছে। এতে শুধু রবিই নয়, মোবাইল খাতের প্রবৃদ্ধি ব্যাহত হচ্ছে।
Mobile phone operators on Wednesday urged the government to withdraw Tk 300 tax on subscriber identity module cards in the upcoming national budget for the financial year 2014-15 as the operators are paying it by themselves to keep the SIM price low for the customers.
At a news briefing at Sonargaon Hotel in the capital they termed the SIM tax as a burden for their business expansion and claimed that the government revenue would increase if SIM tax was eliminated.
‘As per our calculation the government’s income will increase by at least 20 per cent it the SIM tax is withdrawn,’ said Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh secretary general TIM Nurul Kabir.
A 10 per cent of additional mobile penetration will increase gross domestic product growth by 1 per cent which will generate more revenue to the government exchequer, the AMTOB also claimed.
The AMTOB also urged the government to reduce the corporate tax rate to 30 per cent for listed mobile operator company and 35 per cent for non-listed mobile operators. Grameenphone is the only listed mobile operator in Bangladesh.
At present, the corporate tax rate for listed mobile operator is 40 per cent while for non-listed mobile operators it is 45 per cent.
‘It is unjustified that the corporate tax rate for general listed companies is 27.5 per cent and for non-listed general companies is 37.5 per cent said,’ Nurul Kabir.
Moreover, Kabir said, the 10 per cent tax rebate on corporate tax for distribution of dividend at more than 20 per cent is not available for listed mobile operators.
Mahtab Uddin Ahmed, chief operating officer of Robi, said Bangladesh had the highest corporate tax for the mobile sector while 35 per cent in Pakistan, 35 per cent in Sri Lanka, 33 per cent in India, 30 per cent in Thailand and 25 per cent in China.
Among the countries, Turkey has the worst tax regime around the globe, while Bangladesh is the second worst, he said.
The AMTOB leaders requested the government to harmonise the customs duty on telecom equipment import as different taxes were imposed for different equipment.
The AMTOB also urged the government to exempt tax over internet modem import and 15 per cent valued added tax over mobile financial service charge.
According the AMTOB leaders, of every Tk 100 that mobile operators earn as revenue, Tk 55 goes to the government exchequer, while the sector so far has invested Tk 71,870 crore in Bangladesh since 1997.
Of every Tk 100 investment that comes to Bangladesh as foreign direct investment, Tk 62 comes from the mobile operators, they said.
Grameenphone acting chief financial officer Md Mainur Rahman Bhuiyan, Banglalink chief financial officer Ahmad Haleem, Airtel head of corporate affairs Ashraf H Chowdhury, Teletalk general manager (finance) Faroque Ahmed and Citycell deputy general manager Nishat Ali Kahan also spoke in the occasion, among others.
Mobile operators yesterday urged the government to reduce corporate tax by 10 percentage points to 30 percent for listed and 35 percent for non-listed operators.
The corporate tax rate for general listed companies is 27.5 percent and for the non-listed ones 37.5 percent.
Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh organised a press briefing at Sonargaon Hotel in Dhaka to share the operators' budget proposals.
Mahtab Uddin Ahmed, chief operating officer of Robi, said Bangladesh has the highest corporate tax levels for the mobile sector; it is 35 percent in Pakistan and Sri Lanka, 33 percent in India, 30 percent in Thailand and 25 percent in China.
In a global comparison, Turkey has the worst tax regime, while Bangladesh has the second worst.
The mobile operators also urged the government to eliminate the Tk 300 SIM tax, which was supposed to be paid by customers but is paid by the operators.
If the SIM taxes are scrapped, it will boost mobile connectivity among people in the middle and lower income groups, said TIM Nurul Kabir, secretary general of AMTOB.
For every 10 percent hike in mobile penetration, the country's gross domestic product is expected to grow 1 percent.
The operators have also requested the government to harmonise the customs duty on telecom equipment import as different taxes are imposed on different equipment.
The AMTOB urged the government to exempt taxes on internet modem imports and the 15 percent valued added tax on mobile financial services.
For every Tk 100 the mobile operators earn as revenue, Tk 55 goes to the state coffer.
In addition, for every Tk 100 that comes to Bangladesh as foreign direct investment, the mobile operators account for Tk 62. The sector has so far invested Tk 71,870 crore in Bangladesh since 1997.
Representatives from all mobile operators were present at the press conference.
ঢাকা: মোবাইল ফোনের সিম বিক্রির ওপর কর বজায় থাকলে বছরে চার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারাবে সরকার। আর এই কর তুলে নেয়া হলে এ খাত থেকে সরকারের আয় ১৬ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। ২০১৬ সালের মধ্যে দেশে সচল সিমের সংখ্যা ১২ কোটি থেকে বেড়ে সাড়ে ১৬ কোটিতে পৌঁছাবে।
এসব তথ্য তুলে ধরে সিম কর প্রত্যাহার করার জন্য আগামী বাজেটের আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে আহ্বান জানাতে পারে অ্যামটব। বুধবার রাজধানীতে সংবাদ সম্মেলন করে সাংবাদিকদের সামনে এ-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরবে সংগঠনটি।
মঙ্গলবার মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর সংগঠন অ্যামটব সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, বর্তমানে ছয়টি অপারেটর মিলে সরকারকে বছরে ১৩ হাজার ৪৪১ কোটি টাকা রাজস্ব দিচ্ছে। সিমের ওপর থেকে কর তুলে নিলে প্রথম বছরে সরকারের রাজস্ব ১৭ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। আর বিদ্যমান করহার বজায় থাকলে এই অঙ্ক ১৪ হাজার ৬৪০ কোটি টাকার মধ্যে থাকবে।
অপারেটরগুলোর হিসাব অনুসারে, সিম কর না থাকলে এই খাতে ২০১৬ সালের পর সরকারের আয়ের অঙ্ক চলে যাবে ২১ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি। অন্যদিকে কর থাকলে তা ১৭ হাজার কোটি টাকার মধ্যে থাকবে।
বর্তমানে সিমপ্রতি কর ৩০০ টাকা, যা কয়েক বছর আগে ছিল ৮০০ টাকা। ২০১১-১২ অর্থবছরে সরকার ২০০ টাকা কর কমায়। পরে ২০১৩ সালের মার্চ মাসে একটি এসআরও জারি করে এ কর আরও কমিয়ে ৩০০ টাকা করা হয়।
গত অর্থবছর মোট জাতীয় আয়ে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর অবদানের পরিমাণ ৩ দশমিক ১ শতাংশ বলে দাবি করছে অ্যামটব।
Know moreThe government will take all decisions regarding the mobile industry after discussion with the operators to enhance the sector's services, said top officials of the telecommunications ministry and regulatory commission yesterday.
In an installation ceremony of Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) at a hotel in the capital, Abubakar Siddique, telecommunications secretary, said the government is enthusiastic about the cooperation between the two parties regarding decision to get best output from the sector.
Earlier, a number of arbitrary decisions regarding policy and regulatory issues taken by the government hampered growth of the mobile industry, said industry insiders.
However, Abubakar said he is working for finalising the 3G (3rd generation) licencing guideline. The guideline will be sent to the Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) soon.
Micheal Kuehner, chief executive officer of Robi, took charge of the association as the new AMTOB chairman from outgoing chairman Mehboob Chowdhury, CEO of Citycell.
Acknowledging the contribution of the sector as the largest tax payer, Post and Telecommunications Minister Shahara Khatun said the mobile industry is one of the few private sectors with foreign direct investment, which heavily contributes to the country's economic development.
CEOs and managing directors of other mobile operators -- Vivek Sood of Grameenphone, Ziad Shatara of Banglalink, Chris Tobit of Airtel and Md Mujibur Rahman of Teletalk -- were present at the event.
DHAKA, Feb 2, 2013 (BSS) - Posts and Telecommunications Minister Advocate Shahara Khatun, MP said cellular phone operators are contributing a lot towards development of country's socio-economic condition generating direct and indirect employments.
The Minister was addressing the installation ceremony of newly elected Executive Council members of the Association of Mobile Telecom Operators of Bangladesh (AMTOB) as the chief guest at a hotel yesterday(Friday)in the city.
She said the telecommunications is one of the largest tax payer sectors, which is also bringing foreign direct investment in the country.
Describing various initiatives and successes of the government including launching of 3G technology by Teletalk, she said preparation is at the final stage to float 3G auction for other operators soon.
Speaking the occasion as a special guest, telecom secretary Abu Bakar Siddique said the government will take all decisions with regard to mobile telecom industry after discussion with the operators.
"The government is enthusiastic about the cooperation between the two parties regarding decision to get best output from the sector," the Secretary added.
Md. Giashuddin Ahmed, Vice- Chairman of Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC), who attended the function as a special guest said all necessary support have been extended to the mobile operators and the commission is firm to continue doing so in the future.
Earlier, Micheal Kuehner, Chief Executive Officer and Managing Director of Robi, took charge of the association as the new chairman from outgoing chairman Mehboob Chowdhury, CEO of Citycell.
AMTOB Chairman Michael Kuehner said mobile telecommunication sector has been facing many challenges and the government can help mitigate those considering the sector's contribution to the national exchequer.
AMTOB Secretary General Nurul Kabir termed the country's telecommunications sector as the "change- maker of Bangladesh".
(প্রিয় টেক) মোবাইল ফোন অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটব পুনরায় মোবাইল ফোনের সিম ট্যাক্স কমানোর দাবি জানিয়েছে। তারা আরো জানিয়েছে, গত ১৫ বছরে এই খাতে বিনিয়োগ হয়েছে ৫০ হাজার কোটি টাকা।
শুক্রবার রাতে রাজধানীর হোটেল রূপসী বাংলায় সংগঠনটির নতুন নির্বাহী কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এই দাবি জানানো হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী সাহারা খাতুন। অ্যামটবের সভাপতি মাইকেল ক্যুনারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ-সচিব আবু বকর সিদ্দিক, বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন আহমেদ ও গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী বিবেক সুদ। এ সময় দেশের ছয়টি মোবাইল ফোন অপারেটরের প্রধান নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন। সাহারা খাতুন বর্তমান সরকারের আমলে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের বিভিন্ন সাফল্য তুলে ধরে বলেন, ‘এই খাত বহির্বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি তুলে ধরতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করেছে।’ অনুষ্ঠানে অ্যামটবের মহাসচিব টি আই এম নূরুল কবীর বলেন, ‘এই মুহূর্তে সেলফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট-সেবা পাচ্ছে দেশের তিন কোটি ৮০ লাখ ব্যবহারকারী। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের পাশাপাশি স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতেও ভূমিকা রাখছে এই খাত। গত ১৫ বছরে এই খাতে বিনিয়োগ হয়েছে ৫০ হাজার কোটি টাকা। অনুষ্ঠানের শুরুতে অ্যামটবের বিদায়ী সভাপতি মেহবুব চৌধুরী নতুন সভাপতি মাইকেল ক্যুনারকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন।
Know moreঢাকা: মোবাইল ফোনের সিম বিক্রির ওপর কর বজায় থাকলে বছরে চার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারাবে সরকার। আর এই কর তুলে নেয়া হলে এ খাত থেকে সরকারের আয় ১৬ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। ২০১৬ সালের মধ্যে দেশে সচল সিমের সংখ্যা ১২ কোটি থেকে বেড়ে সাড়ে ১৬ কোটিতে পৌঁছাবে।
এসব তথ্য তুলে ধরে সিম কর প্রত্যাহার করার জন্য আগামী বাজেটের আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে আহ্বান জানাতে পারে অ্যামটব। বুধবার রাজধানীতে সংবাদ সম্মেলন করে সাংবাদিকদের সামনে এ-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরবে সংগঠনটি।
মঙ্গলবার মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর সংগঠন অ্যামটব সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, বর্তমানে ছয়টি অপারেটর মিলে সরকারকে বছরে ১৩ হাজার ৪৪১ কোটি টাকা রাজস্ব দিচ্ছে। সিমের ওপর থেকে কর তুলে নিলে প্রথম বছরে সরকারের রাজস্ব ১৭ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। আর বিদ্যমান করহার বজায় থাকলে এই অঙ্ক ১৪ হাজার ৬৪০ কোটি টাকার মধ্যে থাকবে।
অপারেটরগুলোর হিসাব অনুসারে, সিম কর না থাকলে এই খাতে ২০১৬ সালের পর সরকারের আয়ের অঙ্ক চলে যাবে ২১ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি। অন্যদিকে কর থাকলে তা ১৭ হাজার কোটি টাকার মধ্যে থাকবে।
বর্তমানে সিমপ্রতি কর ৩০০ টাকা, যা কয়েক বছর আগে ছিল ৮০০ টাকা। ২০১১-১২ অর্থবছরে সরকার ২০০ টাকা কর কমায়। পরে ২০১৩ সালের মার্চ মাসে একটি এসআরও জারি করে এ কর আরও কমিয়ে ৩০০ টাকা করা হয়।
গত অর্থবছর মোট জাতীয় আয়ে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর অবদানের পরিমাণ ৩ দশমিক ১ শতাংশ বলে দাবি করছে অ্যামটব।
Know more